ক্রোনাসসহ তাঁর বার ভাই-বোনকে বলা হয় প্রথম যুগের টাইটান। সাধারণ অর্থে তাদের যে সন্তান-সন্ততি জন্মগ্রহন করেছিলেন, তাদেরকে বলা হয় দ্বিতীয় যুগের টাইটান। এই হিসেবে ক্রোনাস এবং রিয়ার ছয় সন্তানকেই দ্বিতীয় যুগের টাইটান বলা উচিত ছিলো, কিন্তু অলিম্পাস পাহাড়ে অবস্থানের কারণে তাদেরকে বলা হয় অলিম্পিয়ান। আবার টাইটান ওসেনাস এবং টেথিসের সন্তান তিন হাজার নদী দেবতা এবং তিন হাজার ওসেনিড নিম্ফকেও টাইটান বলা
লজ্জারাও ধুয়ে যায় বৃষ্টির জলে---
…
[justify]গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে আরেকটি বিতর্ক গ্রামীণের মালিক কে? ছোট উত্তর, সরকার এবং গ্রামীণের ঋণগ্রহীতা সদস্য যারা ১০০ টাকা দিয়ে গ্রামীণের শেয়ার কিনেছেন। লম্বা উত্তরের জন্য বাকিটুকু পড়তে পারেন। টার্মিনোলজি রিভিউ দিয়েই শুরু করি।
[justify]
পরিচিত বহু লোকজনের মতে এ অধম মেয়ে হিসেবে তৃতীয় শ্রেণী [রান্নাবান্না পারে/ করে না,
মুরাদ টাকলা/সানি লিওনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেয় না, শ্যাডো-লিবিষ্টিক মাখে না, কালেভদ্রে আইলাইনার লাগাতে গেলেও ছড়িয়ে ফেলে]
আর কলিগ/ টিম মেম্বার হিসেবে প্রথম শ্রেণীর।
মানুষ হিসেবে কেমন, হেইডা কেউ কয় না। এখনো হইনি বোধহয়।
[justify]একটা বৈদ্যুতিক প্রবাহ বয়ে গেল যেন! বিয়ে, আবার দুই দুইটা বিয়ে একসাথে, একই বাড়ীতে! অস্থির খুশী’তে কি করবো বুঝতে না পেরে আমি আর আমার ছোট বোন একদম বোবা হয়ে গেলাম!
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
[justify]বাবা ডাক শোনার জন্য আমার মনে হয় একটা ব্যপক আকুলি-বিকুলি ছিলো সেই গেদাকাল থেকে। অথবা আমার মাঝে বাবাভাব প্রবল! খালি বাপ হইতে মঞ্চায়। নিজের পোলা, ভাইয়ের পোলা মিলে ৩ টা শিশু সারাদিন আমারে বাবা-বাবা-বাবা বলে অস্থির করে ফেলে তবু আমার বাপ ডাক শুননের শখ মিটে না!!! এর বাইরে আরও কয়েকহালি বাবা ডাকনেওয়ালা আমি ফিটিং দিয়ে রেখেছি। এরা আমারে বাবা ডাকে, আমি মুগ্ধ হয়ে সেই ডাক হজম করি...
[পূর্বলেখঃ আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। এক, দুই, তিন- কতগুলা পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]