Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

পর্ব ৩: জাকার্তার বাণিজ্য মেলা, বইয়ের বাজার আর সুরাবায়ার পাখি

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: শনি, ২৬/০৪/২০১৪ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে জাকার্তার তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রী। সকাল থেকে তেতে উঠেছে রোদ। আকাশ নীল। এক খন্ড মেঘও নেই কোথাও। গাছের পাতাটি পর্যন্ত নড়ছে না। পাথর বসানো খোলা রাস্তার পাশ ধরে হাঁটতে গিয়ে মনে হচ্ছে রিফ্লেকটরের ওপর দিয়ে হাঁটছি। চামড়া পোড়া রোদ চতুর্দিক থেকে ধেয়ে আসছে।


ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের এক অসাধারণ গল্প

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৪/২০১৪ - ৩:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক বন্ধু গত ১৭ এপ্রিল তার ক্যান্সার মুক্তির ২ বছর পূর্তি উদযাপন করলো। আনন্দে ঝলমল হয়ে যখন আমাকে জানালো তখন আমার মনে হল- আমি তো আরেকটি এমন দারুণ সত্যি ঘটনা জানি! একটি পরিবারের মৃত্যুকে ফিরিয়ে দেয়ার গল্প, হাল ছেড়ে না দেয়ার গল্প। পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ মানুষ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের জন্য অনুপ্রেরণার গল্প। শুনুন।


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৩০ : সজনে

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৪/২০১৪ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কৃষ্ণপক্ষের কালিগোলা অন্ধকার রাত। গা ছমছমে একটা ডাক ভেসে আসে সজনে গাছের জমে থাকা অন্ধকারের আড়াল থেকে। বড্ড ভয়ংকর সেই ডাক। গাঁয়ের লোকেরা বলে জমকুলি ডাকে। রক্ত হীম করা করুণ সুরে। কু-উ-উ কু-উ-উ রবে। এই জমকুলি আদৌ কী, তা বলতে পারে না কেউ, শুধু ভয় পেতেই জানে। লাইট জ্বালিয়ে সজনে গাছের মাথটা একবার দেখে আসে সে সাহসও নেই কারও।


জিএম এবং বিটি খাবার:

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৪/২০১৪ - ৪:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[জিএম এবং বিটি নিয়ে পাঠকদের মধ্যে কিছু অনিশ্চয়তা লক্ষ্য করলাম আগের পর্বে। সে জন্য এই আলোচনার আগে বিষয়টা একটু বলে নেই। আমার তথ্যসূত্র জার্মান ভাষা থেকে নেয়া, কাজেই ইংরেজী উচ্চারণ এবং বানানে হেরফের হতে পারে।


কামরূপ কামাক্ষা এক্সপ্রেস

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৪/২০১৪ - ১০:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]খালামনি, সকাল দশটায় কি কামরুলকে আবার নতুন করে বানিয়ে হাওড়ায় এনে দিবে ওরা। আমি কিছু না বলে যায়ানের দিকে ফিরে তাকালাম একবার। এই ছেলের হাজারটা প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আমার দাঁত ভেঙ্গে যাচ্ছে প্রায়। জেরী ওকে কিভাবে সামলায় আল্লাহ মালুম। আমি কিছু বলবার আগেই পাশ থেকে জেরী বলে উঠলো বাবা, ওটা কাম্রুল না কামরূপ হবে। এরপর ও যায়ান কামরুলের নামে হাবিজাবি বকে যেতে লাগলো। সেদিকে ভ্রূক্ষেপ না করে চেয়ারে


চিকিৎসক-ধর্মঘটঃ বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৪/২০১৪ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে প্রতিবছরই বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নদের স্ট্রাইক পরিলক্ষিত হয়। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ইন্টার্নদের স্ট্রাইকের কারণ “কর্তব্যরত চিকিৎসকদের লাঞ্ছনা এবং নিরাপত্তার অভাব।” আমাদের দেশের মিডিয়া সবসময়ই অত্যন্ত একপেশেভাবে এই স্ট্রাইকের খবর দেয় এবং প্রায় সবসময়ই ডাক্তারদের খলনায়ক বানিয়ে রোগীদের দুর্দশার চিত্র তুলে ধরার একটা জনপ্রিয় প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। এটা প্রায় কখনোই লেখা হয় না য


যেভাবে আমরা জানলাম পৃথিবী গোলাকার- আইজ্যাক আসিমভ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৩/০৪/২০১৪ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আইজ্যাক আসিমভ আমার অন্যতম প্রিয় লেখক। তার 'হাঊ ডিড উই নো' সিরিজের 'যেভাবে আমরা জানলাম পৃথিবী গোলাকার' বইটি অনুবাদের একটি প্রচেষ্টা নিলাম। তিন পর্বে সমাপ্ত করার আশা রাখি]

পৃথিবী কি সমতল?

বহুকাল আগে, মানুষ ভাবত পৃথিবী বুঝি সমতল। কেননা তা দেখতে সমতল সমতলই লাগে।


ভুডু

তাহসিন রেজা এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন রেজা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৪/২০১৪ - ৪:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিসেস ডেকার আজকেই ফিরলেন হাইতি থেকে।

একাই গিয়েছিলেন মিসেস ডেকার। না গিয়ে উপায় কি! মি. এবং মিসেস ডেকারের বনিবনা হচ্ছে না দীর্ঘদিন ধরে। আর ইদানীং অশান্তি তো চরমে উঠেছে। তাদের পক্ষে আর একসাথে থাকা সম্ভব হচ্ছেনা। দুজন একে অপরকে রীতিমত ঘৃণা করতে শুরু করেছেন এখন!


'কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি।'

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৪/২০১৪ - ৪:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

" জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনাইড" বহু ব্যবহারে এত ক্লিশে করে ফেলেছি এই বাক্যটাকে!


কৃষ্ণপক্ষ

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি
লিখেছেন অতন্দ্র প্রহরী (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৪/২০১৪ - ৬:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবাকে মনে হয় বাঁচানো যাবে না। সফেদ দাড়ির প্রৌঢ় ডাক্তার যখন বাবার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করছিলেন, আমার তেমন কোনো অনুভূতি হচ্ছিল না। ভেতরে কেমন একটা শূন্যতা দানা বাঁধছিল শুধু। মনে হচ্ছিল নীরবতার একটা চাদর যেন চারপাশ দিয়ে ঘিরে ধরছে। মা পাশেই ছিলেন। যতটা ভেঙে পড়বেন ভেবেছিলাম, আমাকে অবাক করে দিয়ে খুব শক্তভাবেই গ্রহণ করলেন তিনি ব্যাপারটা। "তুমি কথা বলো, আমি তোমার বাবার কাছে গিয়ে একটু বসি," মা ধীর পায়ে কেবিনের দিকে চলে গেলেন। তার গমনপথের দিকে আমি ফাঁকা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। ওদিকে ডাক্তার আমাকে রোগের গতিপ্রকৃতি, পরবর্তী করণীয়, কার্যত তেমন কিছুই যে আর করার নেই, সেসব আরও ভেঙে বলতে থাকলেন। চুপচাপ কেবল শুনলাম আমি। এরপর যখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন আমার কোনো প্রশ্ন আছে কি না, আমি তখনও কিছু বলতে পারলাম না। মাথা নাড়লাম শুধু। তিনি আমার বাহুতে আলতো চাপ দিয়ে সাহস রাখতে বললেন, পরিবারের পাশে দাঁড়াতে বললেন। সঙ্গে এটাও জানালেন যেকোনো দরকারে তাকে যেন নির্দ্বিধায় জানাই। তার দিকে তাকিয়ে ছোট্ট করে শুকনো হাসি হেসে আমি সরে এলাম ওখান থেকে।