এই উপকথা ব্যাবিলনের। তবে রচিত গল্প হিসাবে এটাকে আমরা প্রথম পাই রোমান কবি ওভিডের লেখায়। পিরেমুজ আর থিসবির করুণ-মধুর কাহিনি। এ কাহিনি চিরকালের, যুগে যুগে দেশে দেশে বারে বারে এ কাহিনি আমরা পেয়েছি ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে, মানুষের নিবিড় ভালোবাসার কাছে সংঘবদ্ধ বিষয়বুদ্ধি কীভাবে পরাজিত হয়েছে, তার গল্প!
এই উপকথা ব্যাবিলনের। তবে লিখিত গল্প হিসাবে এটাকে আমরা প্রথম পাই রোমান কবি ওভিদের লেখায়। পিরেমুজ আর থিসবির করুণ মধুর কাহিনি। এ কাহিনি আসলে চিরকালের, যুগে যুগে দেশে দেশে এই কাহিনি আমরা পেয়েছি নানা আঙ্গিকে। মানুষের ভালোবাসার কাছে সংঘবদ্ধ বিষয়বুদ্ধি কীভাবে পরাজিত হয়েছে, তার গল্প!
আমাদের ছোট দেশ মরে ধুঁকে ধুঁকে,
একপাল পশু বাস করে তার বুকে।
সে পশুরা ক্রমাগত করে যায় খুন,
সে পাতেই করে বমি, যেথা খায় নুন।
[justify]ছোটবেলা থেকেই আমি আবার তেনাদের ব্যাপারে একটু ডোরপোক কিসিমের। প্রায় রাতেই হাবিজাবি স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে জেগে উঠা ছিলো তখনকারদিনের নিত্যনৈমিওিক ঘটনা।। আর যেটা মজার ব্যাপার ছিলো তা হোল, রাতের বেলা নাকি আমি একা একা নাটক ফাটক করতাম। আপুরা ডাকাডাকি করলে নাটক বন্ধ করে আবার নাকি ঘুমিয়ে পড়তাম। কিন্তু বেশিরভাগ সময় নাকি আপুরা ফ্রিতে সেই রাতের শো দেখতো আর হাসাহাসি করতো। সকালে উঠে যদি ও আমার কিছুই
সকালের সূর্য নাকি জানান দেয় গোটা দিনটি কেমন যাবে। কিন্তু প্রবাদের দফারফা হতে দেখেছি বহুবার। ঝলমলে দিনের মুখ নিমিষেই হাড়িপনা কালো হতে দেখেছি। তারপর ছিঁচকাঁদুনী মেয়েটার মত দুপুরভর কেঁদেকেটে ঘনহয়ে আসা বিকেলে ফিক করে হেসে উঠতে দেখেছি। এতকিছু দেখাদেখির অভিজ্ঞতা থাকলেও আমার ছেলেবেলায় যে কাজিনের হাতে সবচেয়ে বেশি নাকাল হতে হয়েছিলো তার যে কোনই পরিবর্তন হবে না এটা আমি এক রকম নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলাম।
দয়া করে আমার এই পোষ্টে খারাপ লেগেছে কিংবা দুঃখ পেয়েছেন এ জাতীয় মন্তব্য করবেন না। কারুর সহমর্মিতা অথবা সহানুভূতি চেয়ে মানবিক আবেদন জানানোও আমার উদ্দ্যেশ্য নয়। এ লেখার তাৎপর্য কেউ বুঝতে পারলেই লেখার সার্থকতা খুঁজে পাবো। ধন্যবাদ।
সাবরিনা সুলতানা
১. ক্লাস ওয়ান। বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। সেদিন মনে হয় সাধারণজ্ঞান পরীক্ষা ছিল। আর মাত্র ১০/১৫ মিনিট বাকি। আমার সব প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ, শুধু একটিতে আটকে আছি। বড় হয়ে তুমি কি হতে চাও? আমার ইচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার হব। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার বানান ভুলে গেছি।আমার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। ডাক্তার বানান পারি, কিন্তু আমি ত ডাক্তার হতে চাইনা। ঘাড়ের রগটা সেই ছোটবেলা থেকেই একটু ত্যাড়া হবার কারনে আমি ডাক্তার লিখতেও নারাজ। বেশ কিছুক্ষন পরে বানান মনে পড়ল আর লিখেও আসলাম। তখন আমার খুশি দেখে কে?

…
লালবাগ কেল্লা থেকে উত্তর-পশ্চিমে সামান্য দূরে আতিশখানায় এই সুদৃশ্য খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদটির (Khan Muhammad Mirdha Mosque) অবস্থান। মূলত এটি চারদিকে দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত একটি আবাসিক মাদ্রাসা-মসজিদ কমপ্লেক্স। কাজী ইবাদুল্লাহর নির্দেশে জনৈক খান মহম্মদ মির্ধা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয় কাজী ইবাদুল্লাহ ছিলেন ঢাকার প্রধান কাজী। তবে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে গবেষক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ গ্রন্থের তথ্যমতে ফররুখসিয়ার যখন ঢাকার উপ শাসনকর্তা তখন ১৭০৬ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। প্রাচীনত্বের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তদশ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২’ স্থাপত্য শীর্ষক গ্রন্থে এই কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাল উল্লেখ করা হয়েছে ১৭০৪-০৫ সাল।
(মীরেশ্বরাই এর আবু তোরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ কারী ৪৪ জন শিক্ষার্থীর প্রতি আত্মপক্ষ সমর্থনের অপচেষ্টা)