Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ত্রিমাত্রিক কবি

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে নানারকম ভাবনা মাথায় ঘুরপাক খায়, কিন্তু ভাবনাগুলোর ঠিক আগা মাথা পাই না। মাঝে মাঝে ভাবনাগুলো লিখে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিন্তু আমার ভাবনাগুলোকে ধরার মত ভাষা ঠিক খুজে পাই না। লেখালেখিতে আমার বিস্তর দূরবলতা আছে, কিন্তু ভাবাভাবি তো বিরাম মানে না, আর এই লেখার দূরবলতার জন্যে অনেক এলোমেলো ভাবনা হারিয়ে যাচ্ছে। তাতে কারও কোন ক্ষতি হয়ত হচ্ছে না, কিন্তু মাঝে মাঝে কি আর নিজের এলোমেলো ভাবনাগুলোকে জমিয়


মার্কিন মুল্লুকে-৬: ঘাতক ট্রাক

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৪:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের ছোটবেলাতে ঢাকার রাস্তাঘাটে ছিল ট্রাকের দাপট। সময়ে অসময়ে রাস্তায় প্রবল বেগে চলত রাগী রাগী চেহারার সব ট্রাক। ওদের ডিজেল ট্যাংকে লেখা থাকতো জন্ম থেকে জ্বলছি আর পেছনে থাকতো মায়ের দোয়া। ট্র্যাফিক আইন থেকে পদার্থবিদ্যার আইন সবাইকেই অমান্য করত ওরা। চলার পথে রিকশা, গাড়িসহ আর যা যা ছোটখাটো যানবাহন ছিল তাদের সবাইকেই তুচ্ছজ্ঞান করত মহামান্য ট্রাক। শোনা যায় আশির দশকের কোনো এক মাঝরাতে নাকি স্বৈরাচারের পশ্চাৎদেশে (মানে ওই ব্যাটার গাড়ির আর কি) আঘাত হানতে বসেছিল এই মহাশক্তিধর প্রাণীটা। নিউজ মিডিয়াতে ট্রাককে বলা হতো ঘাতক ট্রাক। আমরা নাদান জনগন রাস্তায় নামলেই চোখ-কান খোলা রাখতাম, কখন কোত্থেকে উড়ে এসে প্রাণপাখির ডানা খামচে দেবে সে।


বালিকাবেলায়............

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ১:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিনগুলো এখন আর আমাকে সময় দেয়না ।ব্যস্ত সময়,সারাদিন কাজের মাঝে ডুবে থাকতে থাকতে নিজেকেই ভুলে যাই মাঝে মাঝে । হাতের ঘড়িটার সাথেই এখন সমস্ত প্রেম চলে, কখনো নড়চড় করা যায়না ওটার বেরসিক আব্দারকে । দিনশেষে তাই যখন নিজের জন্য মিনিট কয়েক সময় বের করি, হাঁটতে বের হই। ল্যাম্পপোস্ট এর মৃদু আলোয় দুনিয়াটাকে অনেক আপন মনে হয়। সাদা স্বপ্নগুলোকে নিয়ে খেলতে থাকি মনের ভেতর।


আধুনিকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি তো চেয়েছিলে একমুঠো ঘুম
ও একটি আস্ত জ্যোৎস্না রেখে যাবে
কোন মৃত সাদা কাগজে নয়
..................হয়ত কোন এক ফুটন্ত পদ্ম পাতায়
গুলিয়ে নিয়ে এক আলতো আকাশ
বৃষ্টির রঙে ভেজা তোমার স্মৃতির শিরায়।

অথচ সূর্য ডুবন্ত
তোমার চোখে কোন নির্দিষ্ট কথা নেই
শুধু মিথ্যের দশ পিপড়ে
বাঘবন্দী প্রেম খেলছে জীবন নামের কাগজের নৌকায়।

কলমের ডগা দিয়ে ছলোচ্ছল যোনীভাঙা রক্তের উচ্ছ্বাস
ধুয়ে নিচ্ছে কামের কলঙ্ক


স্মৃতি জাগানিয়া কিছু চিঠি

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]জীবনের প্রথম চিঠিটা পেয়েছিলাম যখন ক্লাস ফোরে পড়ি। ঠিক পেয়েছিলাম বলা উচিত না। চিঠিটা আমার শ্রদ্ধেয় ছোট মামাজানের হাতে পড়েছিলো, তিনি সেই সময় বিশেষ ক্ষমতাবলে আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। তো যাই হোক, পাড়ার একটা ছেলের কোন কারণে আমার মত ডানপিটে বান্দর মেয়েটাকে খুব মনে ধরেছিলো কেন যেনো। বলার সাহস না পেয়ে, একদিন মেলা সাহস করে একখান একপাতার চিঠি লিখে বসে। তারপর দুরুদুরু বুকে ছুড়ে দিয়েছিলো আমাদের


নির্বাক প্রেম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উইজ এয়ারপোর্ট এর ৩ নম্বর বহির্গমন গেট এর সামনে বসে আছি। গন্তব্য ত্রেবেসু এয়ারপোর্ট হয়ে ভেনিস। ফ্লাইট এর এখনও ঘন্টা খানিক বাকি।উইজ এয়ারপোর্টটা এতটাই ছোট যে ওয়েটিং জোন এ অপেক্ষা করা বা জরুরী নিন্মচাপে সাড়া দেওয়া ছাড়া সময় ক্ষেপন এর সুযোগ বড্ড সীমিত।কিন্তু আমার মন সেটা মানলে ত!


ছেলেটা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামাদ সাহেব দুপুর বেলা থলে হাতে বাজারে যাবার জন্য বাসা থেকে বের হয়েছেন। সরকারী কলোনিতে থাকেন। একটু যেতেই একটা অদ্ভুত দৃশ্য দেখে দাড়িয়ে পরলেন। দুই-তিনটি কুকুর দোতলার একটা বারান্দার দিকে মুখ তুলে তাকিয়ে আছে। কিছু দূরে দুইটি বিড়াল বসে আছে। খুব সাবধানী চোখে একবার দোতলার বারান্দার দিকে আর একবার কুকুরের দলের দিকে নজর দিচ্ছে। এদিকে সান-সেডের (sun-shed) উপর কিছু শালিখ পাখী ক্যাচ-ক্যাচ করছে। সামনের ব


পরিবেশ নিয়ে উচ্চ শিক্ষাঃ কোথায় আছে স্কলারশিপ?

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে প্রকাশিত আমার অন্য সব লেখা ফাইজলামিমুলক, আমার এক বন্ধু ফোন দিয়া বলে কি সব ফাইজলামি মুলক লেখা লেখছ, ভালো কিছু একটা লিখ, ভালো কিছু কি লিখব দোস্ত জানতে চাইলে সে বলে অনেক কিছুই হতে পারে, এই ধর শিক্ষামূলক কিংবা গভেশনা মূলক,[মনে মনে বললাম খাইছে আমারে!


দেশবিদেশের উপকথা-ডাফনি(গ্রীক)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ৬:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডাফনি ছিলো নদীদেবতা পানিয়াস এর মেয়ে। মেয়ে ছোটো থেকেই খুব ডাকাবুকো স্বভাবের, যেমন তেজী তেমনি জেদি। দিনে দিনে মেয়ে বাড়ে, যত বাড়ে ততই সুন্দরী আর শক্তিমতী হয়ে ওঠে। কিশোরী বয়স থেকেই স্বাধীন আরণ্য সিংহীর মত সে বনে বনে শিকার করে বেড়ায়। সে পশুচর্মের পোশাক পরে, চুল খোলা রাখে। সে আরণ্যক হ্রদে স্নান করে, বনের ফল আহার করে।


কারাগারের মালি- ম্যান্ডেলার পদক্ষেপে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৯:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একজন মালির মূল দায়িত্ব গাছে রঙ-বেরঙের ফুল ফোটানো। সকল ঋতুতে, সব ধরনের আবহাওয়ায়- গ্রীষ্মের দাবদাহ, বর্ষার জলসমারোহ, শীতের কনকনে ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে আপাত ঊষর মাটিতেও জীবনের ফল্গুধারা নিয়ে আসাতেই তার সার্থকতা, এর ব্যতিক্রম বিশ্বের কোন দেশে তো নেই-ই, এমনকি বন্দীশালা কারাগারেও নেই। তবে সাধারণত কারাগারের কোন বন্দীর কাঁধেই এই সুকঠিন দায়িত্ব অর্পিত হয়, লৌহকঠিন দেয়াল ঘেরা হলেও ছোট্ট গরাদের ফোকর থেকে