বিগত কয়েকদিন ধরে ভিকারুননিসা নূন স্কুল প্রসঙ্গ সারা দেশ জুড়ে আলোচিত হচ্ছে। ঊত্তেজনার সূত্রপাত ঘটে এক শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা এবং তারপর স্কুলের অধ্যক্ষা, পরিচালনা কমিটি
এবং ছাত্রীদের প্রতিক্রিয়া কেন্দ্র করে। খবরে প্রকাশ পেয়েছে স্কুল টির বসুন্ধরা শাখায় সম্প্রতি নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক, বিশেষত পুরুষ শিক্ষকদের আচরণ নিয়ে ছাত্রীরা অভিযোগ করেছিল। সেই অভিযোগের
একজন স্বঘোষিত অসাধারণ মানুষ হিসেবে সাধারণ মানুষ যেসব কাজ অনায়াসে সেরে ফেলে, যেমন সাতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি ন্যূন কাজ আমি পারি না। এই নিয়ে বিড়ম্বনার ও শেষ নেই। তাই মাঝে মাঝেই ঠিক করি, কালকেই সব শিখে ফেলে দুর্মুখের মুখের উপর জবাব দিয়ে দেই। কিন্তু আইনস্টাইন যদি বাসার ঠিকানা মনে রাখবে তো রিলেটিভিটি আবিস্কার করবে কে! শয়তানের বাক্সের সামনে নানান ওয়েবসাইট ঘুরে তাই আমার সময় কেটে যায়, সাধারণ আর আমার পক্ষে হয়ে ওঠা হয় না।
“বাবা, এইবার কিছু দায়িত্ব নে না তুই, বোঝাটা একটু হালকা কর আমার?”
মেজাজটা সপ্তমে চড়ে গেল। এমন করে কেন এই লোকটা! প্রতিটা দিন এই একই কথা! সেই সাত-সকালে বেরিয়েছি, সারাদিন ক্লাস-ল্যাব-প্রাইভেট ঘুরে এই কিছুক্ষণ আগে মাত্র ফিরেছি। আর উনি শুরু করে দিলেন।
এমন পরিবার কমই আছে যেখানে কারো না কারো ক্যান্সার হয়নি। সাম্প্রতিক কালে এই রোগের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও মনে হয়। আগে তেমন শোনা যেত না এর নাম। আজকাল সাধারণ বা বিখ্যাত প্রায় মানুষের এই রোগ হচ্ছে এমন শোনা যায়। মাত্র দেড় মাস আগে পপ সম্রাট আজম খান মারা গেলেন এই ক্যান্সারে ভুগেই। ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট শ্যাভেজ যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তার কথাও কিন্তু তাবৎ দুনিয়ার লোক জেনে গেছেন। প্রশ্ন হলো কেন
১২৮৪ সাল। মধ্যযুগের জার্মানির ছায়া ঘেরা, পাখি ডাকা, শান্তিময় ক্ষুদে এক পাহাড়ি শহর হ্যামিলনে দেখা দিল আচমকা মহা উপদ্রব- ইদুর! হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ সুবিশাল ইদুরের পাল, তাদের অত্যাচারে বেড়াল তো বেড়াল, মানুষের অস্তিত্ব টেকানোই দায় হয়ে পড়ল সেই পাহাড় ঘেরা উপত্যকায়। অবশেষে রূপকথার গল্পের মত দেখা দিলেন মহান ত্রাতা, নানা বর্ণের ডোরাকাটা রঙচঙে নকশাদার পোশাক পরা এক বাঁশিওয়ালা। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে সে আশ্বাস দিল বিনাশ করে ছাড়বে ইদুরের দলকে।
প্রতিশ্রুতি মোতাবেক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ঝোলা থেকে এক অদ্ভুত বাঁশি বের করে অদ্ভুততর সুর সৃষ্টি করে চলল অবিরত, সেই মোহনীয় সুরেই মাতোয়ারা হয়ে দিকবিদিক ভুলে ইদুরের দল শুরু করল তার পিছু চলা। এক পর্যায়ে খরস্রোতা ভাইজার নদীর কিনারে এসে চতুর বাঁশিওয়ালার চালে সমস্ত ইদুরের পাল লাফিয়ে পড়তে লাগল সেই বহমান হিমশীতল জলে, খড়কুটোর মত ভেসে গেল তারা দূর কোন অঞ্চলে অথবা খরস্রোতা অথৈ জলের নিচে ঘটল সলিল সমাধি। হামিলন হল ইদুর মুক্ত।
ছুটি বললেই কেন যেন মনে পড়ে যায় একটা সবুজ রঙের ট্রেন, সবুজ মাঠ চিরে হালকা শীতের হাওয়ার ভিতর দিয়ে সোনালী রোদের ভিতর দিয়ে চলেছে দূরপাল্লায়। কূউ উ উ ঝিকঝিক করে ছুটে চলেছে। আকাশ নীল, নীল, নীল, দূরে দেখা যায় সমুদ্রের তীররেখা, পাশ দিয়ে চলে আমাদের ট্রেন। কেন জানি এই ছবিটা মনে পড়ে, এরকম দেখিনি কিন্তু কোথাও, মনে মনে বানানো একটা ছবি, সেই ছোট্টোবেলায় বানানো, তারপরে বড় হতে হতে কেবল আরো গাঢ়ই হয়েছে ছবি, একটুও মো
অনেক আশা ছিল, অনেক স্বপ্ন ছিল, অনেক বিশ্বাস ছিল...এইবার নিশ্চয়ই জ্ঞান-বুদ্ধি হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে; এখন থেকে নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝে ঠিক পথে চলতে পারবেন। কিন্তু আমরা আসলে গাধা, শুধুশুধু আশা করি, স্বপ্ন দেখি। আপনারা যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনি যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনাদের সমাজের সবাই আসলে একই রকমঃ কোন পরিবর্তন নেই...শক্তি থাকলে আর কিছুর পরোয়া করেন না!
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবীর গত ২৫ বৈশাখ এনটিভিতে অভিযোগ করে বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন। নূরুল কবীর বাংলাদেশের অকুতোভয় সাংবাদিক কাম সম্পাদক। সুতরাং তিনি যখন কোনো তথ্য বলেন—দায় দায়িত্ব নিয়েই বলেন। খোঁজ খবর নিয়েই বলেন। রামাশ্যামাযদুমধুদের মত যা মুখে এলো তা বলবেন একজন সম্পাদক এটা মানতে কষ্ট হয়। কিন্তু তিনি এই তথ্যটি কোথায় পেয়েছেন—সে বিষয়ে মুখ খোলেননি। কিন্তু তথ্যটি রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে। রবীন্দ্রনাথ কোনো এলেবেলে লোক নন। তাঁর ১৫০ তম জন্মবার্ষিকী চলছে। তিনি উনসত্তর বছর আগে মারা গেছেন। তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থন করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু তাঁর জীবনের সকল তথ্যই সংরক্ষিত আছে। খুঁজলে পাওয়া যায়।