গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ
[justify]২০১৭ সাল ‘অক্টোবর বিপ্লব’ তথা ‘রুশ বিপ্লব’-এর শতবর্ষপূর্তির বছর। বিপ্লবের দিনটা গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকা মতে ৭ই নভেম্বর হলেও সেসময় রাশিয়াতে ব্যবহৃত জুলিয়ান পঞ্জিকা অনুসারে ২৫শে অক্টোবর তাই এর নাম অক্টোবর বিপ্লব। একে ‘অক্টোবর বিপ্লব’ বলা ঠিক নাকি ‘রুশ বিপ্লব’ বলা ঠিক সেসব নিয়ে ঢেড় কথা হয়েছে, সে বিষয়ে আর কথা না বাড়াই।
দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
গতকাল স্পেনের ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোটে অংশ নিলো। ব্যাপক সহিংসতার মধ্য দিয়ে গণভোট ক্যাটালোনিয়ার স্বাধীনতার পক্ষে রায় দিয়েছে। সারাদিনের সহিংসতায় ৮ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে একদিনে এরকম অবস্থায় আসেনি। বহু বছরের অসন্তুষ্টি এর পেছনে রয়েছে। পুরো প্রেক্ষাপটটা বুঝতে আমাদের একটু পেছন দিকে যেতে হবে।
রোহিঙ্গা ইস্যুটি প্রায়শই আমাদের জন্য বিশেষ গুরুতর হয়ে ওঠে, অতি সম্প্রতি যেমনটি হয়েছে । আমাদের অতি নিকট এই প্রতিবেশীদের সম্পর্কে যেমন আমদের তেমন একটা জানাশোনা নেই, তেমনই জানা নেই এই সঙ্কটের স্বরূপ। আমাদের টক শো গুলোতে খাপছাড়া গোছের কিছু তথ্য এবং মন্তব্য শুনে মেজাজটাও বিগড়ে গেল, তাই এ সম্পর্কে কিছুটা জানার চেষ্টা।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশের সামরিক ঘটনাগুলো নিয়ে সকলের আগ্রহ। অনেক রহস্যে আবৃত থাকলেও এ সম্পর্কে তবু কিছুটা লেখালেখি হয়েছে। অনেকের ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ, গবেষণার মাধ্যমে সময়টাকে এখন অনেকটা বোধের নাগালে আনা গেছে। চরিত্রগুলোকে চেনা গেছে।
পর্ব = ৭
(পূর্ববর্তী পর্বের লিঙ্ক গল্পের শেষে)
ওরা লম্বা একটা তারের টুকরো ভেঙ্গে নিয়ে এক কোনায় লুকিয়ে রাখলো। সূখোভ কয়েকটা তক্তা পেরেক ঠুকে জুড়ে দিয়ে একটা মই বানিয়ে গপচিককে পাঠালো স্টোভের পাইপটা ঝুলিয়ে দেয়ার জন্য। ছোকড়াটা একেবারে কাঠবেড়ালির মত চটপটে, তরতর করে খাম্বা বেয়ে উঠে দু-একটা পেরেক ঠুকে তার মধ্যে তার জড়িয়ে সেটা পাইপের তলা দিয়ে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে নিল। সে নিজ থেকেই পাইপটার প্রান্তের কাছটায় আবার বেঁকিয়ে দিলো, ছেলেটার উৎসাহ দেখে সূখোভ আর কিছু বললো না। আজকের বাতাসের গতি খুব বেশী না হলেও কাল যে হবে না সেটাতো আর বলা যায় না, আর এই বাঁকানোটা ধোঁয়া বেরুনো রোধ করবে। ভুলে যাওয়া যাবে না যে স্টোভটা সারানো হচ্ছে ওদের সবার নিজেদের স্বার্থেই।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
১৯২৯ সালের এপ্রিল মাসের এক সন্ধ্যা। প্যারিসের আরসুলিন স্টুডিওর চারশো আসনের প্রেক্ষাগৃহ সেদিন কানায় কানায় পূর্ণ! আলো নিভে যেতে দর্শকরা এমন এক অনুভূতির মুখোমুখি হলেন যা এযাবৎ ছিল অনাস্বাদিত।
"একদা...
একটা ব্যালকনি। রাত। একটা লোক ব্যালকনির ধারে দাঁড়িয়ে ক্ষু্রে শান দিচ্ছে।
লোকটা জানলা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাল।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
[শিল্পী সাপু ত্রিপুরার আঁকা ছবি, যে ছবিটি পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিটি গণহত্যা আর ঘরবাড়ি অগ্নিসংযোগে কারা কারা সবসময় জড়িত তার একটি ক্লাসিক উদাহরন তুলে ধরে ৷ ]