২০০৫ সালের এপ্রিলে চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও বাংলাদেশ সফর করেছিলেন, বিএনপি তখন ক্ষমতায়। চুক্তি হয়েছিল ৫টি, সমঝোতা স্মারক ২টি, বাকিগুলি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে। ফলাও করে ওই সফরের সার্থকতার কথা প্রচার হলেও শেষপর্যন্ত ফলাফল আশাব্যঞ্জক ছিল না । ২০০২, ২০০৮ সালে বাংলাদেশের তরফ থেকেও সফর হয়েছিল। প্রতিব
সরকারি নির্দেশে বন্ধ করে দেয়া হলে বাংলাদেশ থেকে ইস্টিশন ব্লগে প্রবেশাধিকার।সাধারণ ব্রাউজার ব্যবহার করে অনেকেই আর প্রবেশ করতে পারছেন না ওয়েবসাইট টিতে। বাংলাদেশের আইএসপি প্রোভাইডারদের সংগঠন আএসপিবিএ-এর সভাপতি আমিনুল হাকিম মঙ্গলবার ডিডাব্লিউ-কে বলেন, ‘‘বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলেটরি কমিশন-এর (বিটিআরসি) লিখিত নির্দেশে সোমবার থেকে ইস্টিশন ব্লগ নামের ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিয়েছি আমরা৷ ব্লগটির ওয়েব অ্যাড্রেসসহ
[ জঙ্গীবাদের মতো এত অচেনা এবং ভয়াবহ সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন। একের পর জঙ্গী আক্রমণের পর সেই উপলব্ধি থেকেই এই সিরিজের অবতারণা। নিজের মতামত দিয়েই শুরু হোক, পাঠক মন্তব্যে আলোচনা চালানো যাবে। ]
১)
অপারেশন শেষ হয়েছে। হাসপাতালের বিছানায় আধশোয়া, হাতে গল্পের বই, সুনীলের লেখা ভ্রমণ কাহিনী - ছবির দেশে কবিতার দেশে। সামনের বারান্দায় চোখ পড়তেই ধাঁধা লাগলো - আমার সামনে দাঁড়ানো শামসুর রাহমান!
২)
কয়লা নির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে সেই অঞ্চলের বায়ু দূষণ এবং ইকোসিস্টেম এর এসিডিফেকেশন এর জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসবে গণ্য করা হয়।[১] কয়লা নির্ভর থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট এ কয়লা পোড়ানোর পর যেই অবশিষ্টাংশ থাকে তার শতকরা ১৫ থেকে ৩০ ভাগ থাকে ফ্লাই এশ।[২] সাধারণত এই ফ্লাই এশ কোন নির্দিষ্ট ল্যান্ডফিল এ ডাম্পিং এর ব্যবস্থা থাকতে হয়। ল্যান্ডফিল সেই ধরণের জায়গা যেইখানে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়েস্ট একরক
গত ১ জুলাই ২০১৬ ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গিরা হামলা চালিয়ে দেশি বিদেশি নাগরিকসহ আনুমানিক ৩৩ জনকে জিম্মি করে। জিম্মি ঘটনার প্রায় ১২ ঘণ্টা পর কমান্ডো অভিযান চালিয়ে ওই রেস্তোরাঁর নিয়ন্ত্রণ নেয় সশস্ত্রবাহিনী। ১৩ জন জিম্মিকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হলেও ২০ জনের লাশ পাওয়া যায় জবাই করা অবস্থায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম জঙ্গি হামলা যেখানে জিম্মিদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। পাঁচ জঙ্গির পর
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেদিকেই তাকাই বন্ধু বান্ধব আত্মীয়স্বজন সবাই নাকি হতভম্ব, শেল শকড, বিস্মিত । এ ঘটনা কল্পনাতীত ।
আমার মৌলিক প্রশ্ন ঃ আপনারা কি এতটাই নির্বোধ নাকি এটা আপনাদের ভন্ডামি ?
গত ২/৩ বছর ধরে দেশের ছেলেমেয়েদের কখনো নাস্তিক, কখনো ব্লগার, কখনো হিন্দু, কখনো খ্রিস্টান হবার অপরাধে দিনে দুপুরে রাস্তায় কুপিয়ে মারা হয়েছে । তখন আপনি নিশ্চুপ ছিলেন । তাদের রক্তমাখা নিথর দেহ, সহধর্মিনীর সাহায্যের আকুতি কিছুই আপনাদের নীরবতার দেয়াল ভাঙ্গতে পারেনি । অনলাইনে মৃত ব্যক্তির চরিত্র সনদ খুজেছেন । বিভিন্ন নোংরা আস্তাকুড় ঘেটে বের করেছিলেন একেকবার একেক রকম অজুহাত । সেই সস্তা অজুহাতের কাছে নিজের বিবেক বিক্রী করে শান্তিতে ঘুমিয়েছেন ।
সংক্রমনের পর জিকা ভাইরাস মস্তিস্কে গিয়ে বাসা বাধে। মস্তিস্কে মানে “নিউরাল প্রোজেনিটর কোষে”। মস্তিস্কের সঙ্গে প্রোজেনিটর কোষের র্পাথক্য হচ্ছে বিস্কুটে আর ময়দায়। নিউরাল প্রোজেনিটর কোষ হচ্ছে সহজ কথায় নিউরাল স্টেম কোষ। মানে যেসব কোষ বেড়ে উঠে মস্তিস্ক তৈরি করে সেইসব কোষ। ময়দা থেকে নানান ক্যারিকেচারে যেমন বিস্কুট হয়, তেমন।
মস্তিস্ক তৈরির যে কোষ, তাতে যদি ভাইরাস বাসা বাধে তাহলে কী হয়?