Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

চশমা কাহিনী

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১১/২০১২ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হঠাৎ করে আম্মুর মনে হল যে সে তার অতি দুরন্ত দুই মেয়ের পেছনে ছুটোছুটি আর চিৎকার চেঁচামেচি করতে করতে চোখে কম দেখতে শুরু করেছে, আর সেই সাথে ভীষণ মাথা ব্যথা! আমরা দুষ্টু ছিলাম দেখেই সব কিছুর দায় আমাদের মাথার উপর পরত। আমাদের একা রেখে তো আর কোথাও যাবার উপায় তখন আব্বু আম্মুর ছিল না!


হে' নিয়ে যত হাউকাউ

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: সোম, ১৯/১১/২০১২ - ২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হে' কি ও কেন?

বিলেতি ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর পিটার ফ্লোরেন্স তার বাবা নর্মান ফ্লোরেন্সকে নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রথম হে' ফেস্টিভ্যাল শুরু করেন ওয়েলশ এর হে অন ওয়েই শহরে যা বইয়ের শহর নামে পরিচিত। এই ছোট শহরে ত্রিশটিরও বেশী বইয়ের দোকান আছে যাতে নতুন ও পুরোনো বই বিক্রি হয়। হে' ফেস্টিভ্যাল নামক সাহিত্য উৎসব জুন মাসে দশদিন ধরে চলে এবং বর্তমানে দ্যা ডেইলি টেলিগ্রাফের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিবছর প্রায় ৮০০০০ লোকের সমাগম হয় এই উৎসবে। পিটার আরও বহু শহরে এই উৎসবকে নিয়ে গেছেন যার মধ্যে নাইরোবি, ইস্তাম্বুল, বুদাপেস্ট, থিরুভানান্থাপুরাম, বেলফাস্ট ও ঢাকা উল্লেখযোগ্য।


বিশ্বের সেরা দেশ থেকে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৮/১১/২০১২ - ১১:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষের জীবনের সেরা সময় যেমন শৈশব- কৈশোর, তেমন সবচেয়ে প্রিয় স্থানটি হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে সে তার শৈশব অতিবাহিত করেছে। তার জন্মস্থান কিন্তু নয়, খানিকটা জ্ঞান-বুদ্ধি হবার পর থেকে বিশেষ করে স্মৃতির পর্দায় জীবনে ঘটনাগুলো আটকা পড়ে সেই সময়ের কয়েকটা বছরই সর্বশ্রেষ্ঠ কাল, সেই দেশই সেরা দেশ , যার কারণে ফেলা আসা সেই দিন,জায়গা, সাথীদের কথা ভেবে মনের অজান্তেই দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্রতিটি মানুষই। যে জন্য


মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী [পর্ব ১]

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: রবি, ১৮/১১/২০১২ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাচ্চা পয়দার ক্ষেমতাই যার নাই সেই ব্যাডায় আবার করছে দুইখান বিবাহ। রাজরানি হইবার লোভে নামর্দ স্বামীরে মাইনা নিলেও আঁটকুড়া বেডার ঘরে সতিনের সংসার কেমনে মানা যায়?


ফিনিসে ফিনিশ !

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৭/১১/২০১২ - ১০:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি মানুষটা ছোট থেকেই কিঞ্চিত বোকা কিসিমের। অন্যরা যে বয়সে এবং যে সময়ে সৃষ্টি রহস্যর মত বিশাল ব্যাপার সহজেই বুঝে ফেলে, সেই বয়সেও বাংলা সিনেমা নামক বস্তু দেখার কল্যাণে আমার ধারনা ছিল কারেন্ট চলে গেলে এবং শুধুমাত্র দরজা বন্ধ করলেই নতুন একটা শিশুর ট্যাঁ ফো শোনা যাবে...


চলে গেলেন স্বপ্নের ফেরিঅলা সুভাষ দত্ত

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: শনি, ১৭/১১/২০১২ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার শৈশবকে রাঙিয়ে দেয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্ত চলে গেলেন। নিজের প্রথম পরিচালিত ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে সুহাসিনী কবরীকে তিনিই প্রথম ব্রেক দিয়েছিলেন। স্বাধীনতার আগে ও পরে নিজের পরিচালনায় নির্মিত বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করেছেন। ‘আলিঙ্গন’, ‘বিনিময়’, ‘আবির্ভাব’ ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘ডুমুরের ফুল’—সুভাষ দত্ত নির্মিত দর্শক নন্দিত কয়েকটি ছবি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে


ভাঙা কলসি এবং ছাত্র রাজনীতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/১১/২০১২ - ১০:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকদিন আগে টেলভিশনের কোন চ্যানেলের একটা টক শো দেখছিলাম। সেখানে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের একটা কথা খুবই ভালো লেগেছিল। সেটা হলো, ভাঙা কলসিতে যতই পানি ঢালা হোক, কলসি কখনোই ভরবে না। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটের কথা বলতে গিয়েই এ কথা বলেছেন তিনি।


মর্ত্যে আগমন দিবসের স্বীকারোক্তি = আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৫/১১/২০১২ - ১১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা কি কখনও স্থির?

কেন, দিনের বিশাল একটা অংশ যে ঘুমিয়ে থাকি, তখন তো আমরা নট নড়ন চড়ন, মানে তখন তো স্থিরই, নাকি?


ইদানিং বেশ কিছু নতুন বই পড়ছি

কনফুসিয়াস এর ছবি
লিখেছেন কনফুসিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৫/১১/২০১২ - ১১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানিং
---------


জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরনো শকুন

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ৭:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কিছুদিন ধরে জামায়েতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবির সারাদেশে যে সহিংসতা-তান্ডব চালিয়েছে তার সচিত্র খবরগুলো দেখে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুশি।