Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

উপন্যাস

ডাকঘর

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ১১:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতৃপ্ত সময়ের নির্জন দিনলিপি

এক.


পরিকীয়া-২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৬/১২/২০১১ - ৭:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রিকশা থেকে নামতেই ভালোমতোই একটা ধাক্কা খেল রবিন। তাকিয়ে দেখে একটা ফুল বিক্রেতা মেয়ে। ধাক্কার চোটে মেয়েটার হাতের ফুলগুলো রাস্তায় ছড়িয়ে গেছে।
বাসা থেকে বেরিয়ে রবিন রিকশায় উঠেছে। রিকশাঅলার সঙ্গে টুকটাক কথা বলা ওর স্বভাব। সে জানতে চাইল, চাচা বাড়ি কোথায়?
অনেক দূরে বাবা। কুড়িগ্রাম।
বাড়ি যান না?
যাই। দুই ঈদে।
কে কে আছে বাড়িতে?


ফেরা - ০৬

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/১২/২০১১ - ১১:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রসাধনী আয়নাঃ ধারাবাহিক উপন্যাস (শেষ পর্ব)

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১১/২০১১ - ৫:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ৯
আগের পর্বগুলো পড়ুন এখানে

[justify]‘তাহলে তো মিটেই গেল। কাল চলিস জাদুঘরের মহাপরিচালকের কাছে। আমার পরিচিত উনি। গুপ্তধন উদ্ধার ডাল-ভাত তাঁর জন্য’, নিরীহ একটা ভঙ্গি করে ততোধিক নিরীহ পরিকল্পনা পেশ করল চন্দন। ঝাঁঝিয়ে উঠল অর্ণব সঙ্গে সঙ্গে। ‘হ্যাঁ ততক্ষণে জগলুল পাশা গুপ্তধন হাতড়ে হাতিয়ায় বসে থাক!’,


তীর্থের কাক ১৩

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ২৮/১১/২০১১ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রসাধনী আয়নাঃ ধারাবাহিক উপন্যাস

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৭/১১/২০১১ - ৫:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ৮
আগের পর্ব

[justify]কাজটায় দারুণ মজা পাচ্ছে মিথুন। যন্ত্রটা চোখের সামনে আনা মাত্রই লাফিয়ে চলে আসছে সব চোখের নাগালে!


প্রসাধনী আয়নাঃ ধারাবাহিক উপন্যাস

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/১১/২০১১ - ১২:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব ৭
[b][center]প্রসাধনী আয়না
মিটিয়ে তো দিতে পারে
কারো কারো বায়না।


ছেঁড়াখোঁড়া স্বপ্নেরা - ৩

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/১১/২০১১ - ১১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধারাবাহিক উপন্যাসঃ প্রসাধনী আয়না

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/১১/২০১১ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পর্ব ৬

সুজনদাকে অফিসেই পাওয়া গেল। একটা লেখা সম্পাদনা করছেন। তরুণ শিশু সাহিত্যিক এই ভদ্রলোকটি অর্ণবের অত্যন্ত প্রিয়পাত্র। বাংলা ছন্দের ওপর তাঁর রয়েছে অসাধারণ দখল। অর্ণব তাঁকে জোর করেই বাইরে নিয়ে এলো। একটি কাজে সুজনদার জরুরী সাহায্য লাগবে। ওঁর অফিস থেকে বাংলা একাডেমি মাত্র ক মিনিটের পথ।


ধারাবাহিক উপন্যাসঃ প্রসাধনী আয়না

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/১১/২০১১ - ১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব
পর্ব ৫

দূর থেকেই অর্ণব দেখল রহিম কাকা বারান্দায় উন্মুখ হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন! বাড়িতে রহিম কাকা আর ও ছাড়া আপাততঃ কেউ নেই। এই লোকটা সেই ছোট বেলা থেকে অর্ণবকে আগলে রেখেছেন। কখন থেকে তিনি এ বাড়িতে অর্ণব ঠিক বলতে পারবে না। কিন্তু হুঁশ হবার পর থেকে রহিম কাকাকে তার সাথী হিসেবে পেয়ে এসেছে ও। তাই অর্ণবকে সবার চেয়ে তিনি বোঝেনও বেশি। বাবা-মা তাকে কখনোই রাত-বিরেতে বাইরে থাকতে দিতেন না! রহিম কাকাও চাননি তবে অর্ণব তাকে ম্যানেজ করে ফেলেছে ঠিক। ‘কাউকে না জানিয়ে সারারাত বাড়ির বাইরে থাকা কি ভালো?’ একটা কাকুতি যেন ঝরে পড়ল রহিম কাকার কন্ঠ থেকে। উত্তরে মিষ্টি করে একটু হাসল ও শুধু। অর্ণব জানে এই হাসির বদৌলতে সাত খুনও মাফ হয়ে যেতে পারে!