Archive - 2009

February 9th

প্রথম বই: প্রথম মলাটের খসড়া

কারুবাসনা এর ছবি
লিখেছেন কারুবাসনা (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৬:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মলাটের খসড়া।

প্রচ্ছদ শিল্পী- মাহমুদুল হক।

সচলবাসীর কাছ থেকে টাইপ সেটিং এর ব্যাপারে মূল্যবান মতামত চাওয়া হচ্ছে।বন্দুকের নলই ক্ষমতার প্রকৃত উৎস


February 8th

বই কিনে দেউলিয়া হতে কয়েকটি ঘণ্টাই যথেষ্ট

অনিশ্চিত এর ছবি
লিখেছেন অনিশ্চিত [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৩:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক সহকর্মীর কাছে থেকে দুটি বই উপহার পেয়েছি। একটি তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের কবি। হীরকজয়ন্তী সংস্করণ হিসেবে ভীষ্মদেব চৌধুরীর ভূমিকা, সংকলন ও সম্পাদনায় অবসর প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত হয়েছে এটি। আরেকটি নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী ঔপন্যাসিক উইলিয়ম গোল্ডিং-এর লর্ড অব দ্য ফ্লাইজ। শফি আহমেদের ভূমিকা ও সম্পাদনা এবং শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়ার রূপান্তরে এই বইটিও প্রকাশিত হয়েছে অবসর থেকে।
ব...


বইমেলা এবং অন্যান্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভেবেছিলাম বইমেলায় এবার প্রতিদিন যাবো, আর প্রতিদিনই কিছু কিছু করে লিখবো। মেলা নিয়ে, নিজেদের নিয়ে। কিন্তু সময় বের করতে পারছিলাম না।
আজ খুব ইচ্ছা হলো লিখতে। গত কয়দিনের কথাগুলো আগে বলে নেই...
small

একসময় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মেলাদোকানে কামলা দিতাম। তাই প্রতিদিন যেতেই হতো। তারো আগে যেতাম প্রাণের টানে। গত দুতিন বছর নিয়ম করে যেতে পারিনি। পুরো ...


নদী

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ১২:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উৎসর্গ: শহীদ কাদরী

যেই বুকটা এগিয়ে বলো
একটুখানি মাথা রাখো,
সেই বুকে কি নদী আছে
নদীর কোন খোঁজ কি রাখো।

স্রোত জুড়ে তার পাখির বাসা
উড়াল দিতো মাছ,
জলের সাথে জমিয়ে দুপূর
আড্ডা দিতো গাছ!

নদীর সাথে বলতো কথা
নৌকা তুলে পাল,
দু'জন মিলে এঁকেবেঁকে
বুনতো মায়ার জাল।

ডাগর চোখের সজল নদী
গাইতো ভালো গান,
টোল পড়া ওই নদীর বুকে
মা করতো স্নান।

ডাক দিয়েছো তোমার বুকে
জলের কণ্ঠ কই?
ডুব দিলে কি শান...


বইমেলা প্রতিদিন ৭

আহমেদুর রশীদ এর ছবি
লিখেছেন আহমেদুর রশীদ (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৯:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রকাশনা নিয়ে কাজ করার একটা ইচ্ছা জেগেছিল ৯৪ সালে। তখন লিটল ম্যাগাজিন শুদ্ধস্বর এর প্রকাশনা বন্ধ করে দিয়েছিলাম ঘোষণা দিয়ে। কিন্তু প্রকাশক না হয়ে-হয়ে গেলাম প্রযোজক । যে প্রচন্ড আত্মঅভিমানে বন্ধ করলাম শুদ্ধস্বর,সেই অভিমান আরো ফুলে-ফেঁপে ঢোল হলো দুইবছরের এফডিসি লেফটরাইটে। এফডিসির ব্যাপারে একটা প্রবাদ আছে-ঐখানে যারা গাড়ি নিয়ে ঢুকে ,তারা ছেঁড়া স্যান্ডেল পায়ে দিয়ে বের হয়ে আসে।
...


যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি
লিখেছেন সংসারে এক সন্ন্যাসী (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৭:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিল্পী:

যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে
তবে একলা চলো রে
একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো রে

যদি কেউ কথা না কয়
ওরে ওরে ও অভাগা
যদি সবাই থাকে মুখ ফিরায়ে সবাই করে ভয় —
তবে পরান খুলে
ও তুই মুখ ফুটে তোর মনের কথা একলা বলো রে

যদি সবাই ফিরে যায়
ওরে ওরে ও অভাগা
যদি গহন পথে যাবার কালে কেউ ফিরে না চায় —
তবে পথের কাঁটা
ও তুই রক্তমাখা চ...


মুহম্মদ জুবায়েরের অপ্রকাশিত রচনা: বালকবেলা / ‘আহা কী যে বালখিল্য’ - ০৫

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৫:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৬. নানা রঙের মানুষগুলি - ১

খোকা চিনাবাদাম, খোকা চিনাবাদাম
টিনের মধ্যে বাদাম, চিনাবাদাম।

এই চিনাবাদাম-কাব্যের রচয়িতা আমাদের পাড়ার শুক্কুর আলীর। শুধু রচনা নয়, সুরারোপ ও গাওয়ার কাজটিও স্বয়ং সে-ই করে। সবাই তাকে শুকরা ডাকে। ঠেলাগাড়ি চালাতো সে। শুকনো পাটকাঠির মতো শরীর, তোবড়ানো গালমুখ, থুতনিতে অল্প দাড়ি। অশক্ত শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে ঠেলাগাড়ি চালানোর পরিশ্রম তার জন্যে দুরূহ হ...


দিদি তোর ভাইসোনা............কান পেতে থাকবে জীবন জুড়ে

অম্লান অভি এর ছবি
লিখেছেন অম্লান অভি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ৩:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিদি আজ থেকে বছর তিনেক আগে এমন একদিনে 'ফেব্রুয়ারীর শোকের বসন পড়ল তারই ভগ্ণি' নয় পড়ল তারই ভাই। তুই চলে গেলি বিকাল ৫টায়, ৭ ফেব্রুয়ারী'২০০৭। দুই দুই টা সাত তোকে রাখতে পারল না আমাদের মাঝে। আজও কান্না জড়ায় কন্ঠ জড়াবে জীবন জুড়েই। যে ভালোবাসায় এই আমি তোকে পেয়েছি তাতো শত বোন এলেও দিতে পারবে না। সন্তান বাৎসল্য ছায়ায় আমাকে তোর স্নেহাশীষে করেছিলি বড়। আজ এত বড় হয়েছি আমি যে তুই হীনতার দিন বুনতে...


নদী, আমার সজল নদী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতকাল আর খোলামেলা হাওয়াওড়া দিনগুলো নেই। সময়ের সেই খেলা আর নেই, সকাল দুপুর বিকেল সন্ধে রাত ধরে কাজ-অকাজের ঠাসাঠাসি করে ভরা বাক্সের মধ্যে খেলার অবকাশই বা কোথায়? স্বপ্নের চিপাগলির মধ্যে শরতের হঠাত্ রোদ্দুরের মতন শুধু মাঝে মাঝে স্মৃতির আঁচল উড়ে পড়ে এসে আর গলি অবাক হয়ে ভাবে কি এসব, কোথা থেকে এলো? কিছুই বোঝা গেলো না!


খুচরো-১

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন কিছু লেখা হয় না। নোটপ্যাড খুলে বসে থাকি, লেখা আগায় না। খুবই যন্ত্রণার ব্যপার। বড় লেখকদের মত রাইটার্স ব্লকে পড়লাম বলে নিজেকে প্রবোধ দেই। হঠাৎ কিছু লাইন মাথায় এলো। বাস্তব অবাস্তবের মিশেলে খুঁজে পাওয়া এমন কিছু লাইন। এবারের লেখাটি লিমেরিক ধাঁচের। পকেটের মধ্যে, মানিব্যাগের ভাঁজে কিংবা বইয়ের পাতার ফাঁকে খুঁজে পাওয়া এমন কিছু খুচরো লাইন দিয়ে একটা সিরিজ করলে কেমন হয় এমন একটা ...