বদলহীন আগাপাশতলা প্রাত্যহিক ডায়াবেটিক রুটিন ঘুমহীন রাত্রি । যদিও শালবনের ওধারে হিংস্র শ্বাপদের শান্ত মমি হয়ে সে রাত দিগ-দিগন্ত ভেঙ্গে তাবৎ ভাস্কর্যময় সৃষ্টির ছাউনি নিয়ে আসে যে কোন স্রষ্টা মনে । ধুলোময় পথগুলোতে জলের রেখার বেসাতি সাজানো মিথ্যের রাংতা জড়াতে, কিংবা ধরা যাক ন্যাড়া গাছগুলোকে হুকুমের সূরে বনবীথিকায় কারুচুপির ওড়না পরাতে....
কবিতার সাথে মিল লাগে এমন কিছু ছবি আর কবিতা/গান পেশ করলাম। আশা করি ভাল লাগবে আপনাদের।
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে...
অমিতাভ দেব চৌধুরী
যে কোনো সৃষ্টির মূল আসলে বিচ্ছেদ ৷
তোমার সৃষ্টির দিকে চেয়ে চেয়ে দেখি আর ভাবি
জন্ম না হলে তো আমি তোমারই দেহের টুকরো থাকতাম হয়ে
যেভাবে নৌকোর আবিষ্কার হবার অনেক আগে
যেসব ভাবি নাবিক আর মাঝি জন্ম নিয়েছিল,
তাদের ইচ্ছারা ছিল জলেরই শরীরে উড়ো জল
আমার কবিতা,তাই,সেইসব শব্দের খেলা
যারা ,একদা আমার ছিল ৷ তোমার এখন ৷
খুবই খারাপ এক স্বভাব হয়েছে রইস উদ্দিনের, কিভাবে-কিভাবে যে এই স্বভাব গেথে গিয়েছে সে নিজেও জানে না। তবে নিজের বদ স্বভাব নিয়ে নিজের ভেতরই এক ধরনের আত্ন তৃপ্তিমূলক অপরাধ বোধ আছে। আজ থেকে কয়েক বছর আগেও দুবেলা খাবার যোগারের চিন্তায় রইস রাতে ঘুমাতে পারত না। ছেলে-মেয়েগুলোর জন্যে একমাত্র ভবিষ্যত বলতে ছিল ভাল একজন মানুষের বাসায় বা ক্ষেতে কাজের ব্যবস্থা।
১।
এই মুভিটি যতো দেখি, ততোই ভালো লাগে। ছোটকালে ভাবতাম, বড় হয়ে নিই, জ্ঞানবুদ্ধি বাড়ুক, তখন নিশ্চয়ই এইসব 'বাংলা সিনেমা' আর ভাল্লাগবেনা। বড় হয়েছি। বুদ্ধিশুদ্ধি নিশ্চয়ই হয়নি। হলে কী আর প্রতি বছর ফেব্রুয়ারী-মার্চের আশেপাশে চ্যানেলগুলোতে যখন এই মুভিটি দেখি, তখন 'কী একটা' যেন চুম্বকের মত টেনে রাখে আমাকে। আগেও রাখতো। সেটা ছিলো শৈশবের নিখাদ ভালোলাগা। একটা পরিবারের গল্প কীভাবে এগিয়ে গেছে পরিণতির দিকে, দেখে ভালো লাগতো।
পাওয়েলের চেহারায় এবার খুশির আভাস ফুটে উঠল।
“বাকিটা তো খুব সোজা। এই স্পেস স্টেশনগুলো প্রথমে তৈরি হয়েছিল ছোট বিন্দু, মানে গ্রহগুলোর শক্তির চাহিদা মেটাতে। তখন মানুষ এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিল। কিন্তু প্রখর তাপ, তেজস্ক্রিয়তা আর ইলেকট্রন ঝড়ের কারণে এখানে কাজ করা যে কোন মানুষের জন্য বিপদজনক। তাই মানুষের জায়গায় রোবোট দিয়ে কাজ চালানোর কথা চিন্তা করা হয়। মাত্র দুজন মানুষ এখন এই পুরো স্টেশনটার তদারকি করছে, বাকি সব কাজ রোবট দিয়ে হচ্ছে। কিন্তু আমরা চাচ্ছি এই দুজন মানুষও যেন দরকার না হয়। এজন্যই তোমার মতো রোবট প্রোটোটাইপ, যে কি না যুক্তি বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তৈরি করা হয়েছে। তুমি যদি এই স্টেশন একা সামলাতে পারো, তাহলে মাঝে মধ্যে মেরামতের জন্য কিছু জিনিস আনা ছাড়া মানুষের আর এখানে আসার দরকার পড়বে না।”
একটি কমিউনিটি ব্লগের বা রাইটার্স কমিউনিটির জন্য টিজার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে একটি পাতায় সব লেখা প্রদর্শিত হয় এবং লেখার একটি অংশ পাঠকরা পড়ে যাচাই করেন সেটা বাকি অংশ পড়বেন কিনা। এই টিজার থেকে বঞ্চিত করা মানে পাঠককে তার একটু সুক্ষভাবে ঠকানো। পাঠক তখন বাধ্য হবেন সেই পোস্টে ঢুকতে (এবং কিঞ্চিত বিরক্ত হবেন)।
একাত্তরে বাঙালির উপর পাকিস্তানিদের গণহত্যা নিয়ে যতটুকু কাজ হয়েছে, বিহারীদের প্রতি বাঙালিদের নির্যাতন নিয়ে কাজ হয়েছে তারচে’ কম। যুদ্ধে গণহত্যা নিয়ে যেমন বিস্তর গবেষণা হয়, যুদ্ধের পর [url=http://en.wikipedia.org/wiki/Victor's_justice] বিজিতের উপর বিজয়ীর অত্যাচার [/url] নিয়েও তেমনি অনেক অনুসন্ধানী রিপোর্ট হয়ে থাকে। বিজিতের উপর বিজয়ীর অত্যাচার ভয়ংকর হতে পারে। এমনকি ধর্মের নামেও ইতিহাসে যেসব যুদ্ধ হয়েছ
আমেরিকায় যাব, নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যে। একথা কাউকে বলতে গেলেই মুশকিলে পড়ে যাই। সবার প্রশ্ন একটাই - মানুষ পড়তে যায় লন্ডন আমেরিকায় তা বাবা তুমি কেন মেক্সিকো যাচ্ছ? এই প্রশ্নের জবাব দেওয়া মুশকিল। দ্বারস্থ হতে হয় প্রথমে টেক্সাসের। টেক্সাসের পাশেই যে নিউ মেক্সিকো আর সেটা যে আমেরিকাতেই এটা কষ্ট করে বোঝাতে পারলেও চোখ সরু করে সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকানোটা অগ্রাহ্য করতে পারিনা। কেউ কেউ টেক্সাসটা কোন দিকে জানতে চান, তাকে তখন নিউইয়র্ক থেকে টেনে নিচে আনা লাগে। সৌভাগ্যের বিষয়