চাঁদের আলো নিয়ে জন্মেছিল সে। হতদরিদ্র পরিবারেও উজ্জ্বলতা আর আনন্দের হাওয়াই মিঠাই উড়িয়েছিল। কচুঘেচু খেয়েও ফর্সা সুন্দর স্বাস্থ্যবান শরীরের শিশু। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সমস্যার উৎপত্তি। চার পাঁচ বছরে এসেও বুদ্ধি শুদ্ধির লক্ষণ নেই। দশ বছর পেরিয়ে গেলেও অবুঝ শিশু রয়ে যায়। মায়ের কোলে কোলে ঘুরতে চায়। ডাক্তার বৈদ্য দেখানোর পর বিষন্ন পিতামাতা জেনে যায় ছেলে জন্ম প্রতিবন্ধী, চিকিৎসায় ফল নেই।
আভিজাত্যের সিল কপালেতে সেঁটে
বিলেতি ডিগ্রি নিয়ে শ্যাম্পেইন পেটে
ভাড়া খেটে বাড়া চেটে যারা হয় পশু,
তাহাদের "পিচিডেন্ট" শর্মিলা বসু!
আব্দুল মতিনের শরীর শিরশির করে। বিড়বিড় করে বলে উঠে ‘আহ!’। হাত দুইটা ঢুকিয়ে দেয় দুই উরুর মাঝখানে। ভলভো বাসের দোতলার ঝাঁকুনি আর গায়ের উপর চড়ে যাওয়া মানুষ সবই ভাল্লাগে তার। ডান হাতটাতে এখনও মাখন মাখন অনুভূতি।
একটা বিষয় আমাকে খুব খোঁচাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত আর থাকতে না পেরে এ গল্পটা লিখলাম। এটা একটা বিষয় ভিত্তিক লেখা। একটা সুস্পষ্ট ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই গল্পের অবতারণা। - লেখক।
[justify]১
নাজনিন দ্রুত টাকাগুলো গুনে টিনের কৌটায় ভরে রাখে। পাশে তখনও পড়ে ছিল ভাঙ্গা মাটির ব্যাঙ্কটা। চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ভাঙ্গা টুকরাগুলো। সব কেমন যেন এলোমেলো।
অভ্র কী, সেই পরিচয় দেওয়ার জন্য এই লেখা না...
অভ্রর গুনগান গাওয়ার জন্যও না...
মেহদী হাসান খান এমনিতেই লাজুক ছেলে, তাকে নতুন করে লজ্জা দেওয়ার জন্যও এই পোস্ট না...
তাহলে এই লেখা কেন?
আমি মনে করি অভ্রর কাছে আমার অনেক ঋণ
আর এই জিনিস বানানোর অপরাধে মেহদীকে আজীবন শ্রদ্ধা জানায়ে বিব্রত করা জায়েজ আছে।
ক্ষমতা থাকলে মেহদীকে একুশে পদক দিতাম। পারি না...
কিন্তু অন্তত একটা কাজ করতে পারি
[justify]
১.
আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানের সাংবাদিক হামিদ মীরের একটি লেখা ছাপা হয়েছে দৈনিক প্রথম আলোতে ‘বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রস্তাব নেওয়া উচিত’ শিরোনামে।
পঁচিশে মার্চ রাত ১১.৪৫ মিনিটে শুরু হল আমাদের অপারেশন। মুখর প্রত্যয়ে সারারাত জেগে থাকার প্রাণবন্ত আয়োজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ-স্মৃতি বেদিতে সেই কালরাত স্মরণে আমরা শ’দুয়েক তরুণ-যুবা-প্রৌঢ় জড়ো হয়েছিলাম। আমাদের প্রত্যয় ও উদ্যমের সাথে একাত্ম হতে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর আ.আ.ম.স আরেফিন সিদ্দিক, এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক প্রফেসর রফিকউল্লাহ খান, প্রফ
…
১৯৭৩ সালের ১৫ই ডিসেম্বরে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতির সেরা বীর সন্তানদেরকে শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রীয় সম্মান ও উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এদের মধ্যে মরণোত্তর সাতজন সর্বশ্রেষ্ঠ উপাধি ‘বীরশ্রেষ্ঠ’, ৬৮ জন ‘বীর উত্তম’, ১৭৫ জন ‘বীর বিক্রম’ এবং ৪২৬ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।
প্রথমেই সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। বেশ অনেক দিনপর লিখছি। প্রায় দের বছর তো হবেই। গ্যাপটা আসলেই একটু বেশি হয়ে গেলো। বিয়ের পর নতুন জীবন শুরু করতে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পরি, এখন নিজেকে কিছুটা অপরিচিত লাগছে লেখায়।
১। "এই পুচ্চুন, সত্যি করে বল দেখি তোর কারও সাথে প্রেম আছে নাকি। তোর বয়সী মানেইতো টুকটুক করে প্রেম করে বেড়াবে। নাইলেতো আবার পেটের ভাত হজম হয় না।" কথা নাই বার্তা নাই আম্মুর সকাল সকাল নাস্তার টেবিলে সরাসরি আক্রমন। নিজের কাজ করেই সময় পাইনা, তার আবার প্রেম-পিরিতি। ধুর, এত সময় পাব কোথায় বলুন দেখি। তার উপর গা জ্বালা করা ঐ "পুচ্চুন" ডাকটা আরও বিরক্তিকর। এসব আমার একেবারেই ভাল লাগেনা। তাই রাগ হচ্ছে, "তোমরা