১
ক্রিস্টোফার হিচেনস-এর আত্মজীবনী 'হিচ-২২' এর প্রথম অধ্যায়টি প্রারম্ভিকাবিশেষ; দ্বিতীয়টি মা'কে নিয়ে (Yvonne); তৃতীয়টি বাবাকে নিয়ে (The Commander)। এরপর বোর্ডিং স্কুল 'মাউন্ট হাউস' আর কেমব্রিজকে নিয়ে আলোচনা।
[justify]
অক্ষমের শেষ হাতিয়ার নাকি গালি। কোন শালা এই কথা বলছে আমার জানা নাই কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ নিজেকে অক্ষম রূপে আবিস্কার করি। তখন গালি দিলে মনটা শান্ত হয়। ঠান্ডা মাথায় কিছু যুক্তির অবতারনা করা বরাবরই কঠিন বলে মনে হয়। নিজেকে প্রবোধ দেয়ার জন্য, অবস্থান সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারনার জন্য, ঘটনা পরম্পরা বিশ্লেষনের জন্য, সর্বোপরি নিজের সংকীর্ণতা যাচাইয়ের জন্য কিছু পুরনো কাসুন্দি ঘাটতে চাই। আপনার ইতিহাস ভীতি বা গন্ধভীত
[justify][i](আমার আম্মার মুক্তিযুদ্ধে সাক্রিয় অংশগ্রহন সম্পর্কে সচলায়তনের অনেক পাঠকই জেনেছেন। এবছর নারী দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্যে তাকে সন্মাননা দেওয়া হয়েছে, তা’ও লিখেছিলাম। আমার পিতাও ৭১এ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। তাকে নিয়ে আমি কোথাও লিখিনি। আজ এই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে এসে মনে হলো দু’টো কথা তাকে নিয়ে লিখি। তিনি পুরোনো দিনের মানুষ এবং এই ব্লগ কোনওদিনই পড়বেন না। তবুও একজন ভাগ
একুশের বইমেলায় ইত্যাদির স্টল থেকে কিনতে হবে বইটি। সাবধানে, সতর্কতার সাথে। পাছে কেউ আবার ভেবে না বসে ভীমরতি হলো নাকি। না, আদিরসের সেরা কাহিনী নয়, চটুল প্রেমের উপন্যাসও নয় কোনো, একগুচ্ছ সনেট। এবার প্রথম দিন যখন বইমেলায় গেলাম, আমার নয় বছরের মেয়েটিকে সংগে নিয়ে, ও যখন স্টলের সামনে দাঁড়িয়েই গোয়েন্দা ঝাকানাকাতে ডুবে গেল, সেই ফাঁকেই একনজর দেখে নিয়েছিলাম ওটা। ‘সোনালি কাবিন’ পড়ার পর তেমন মন লাগিয়ে সনেট আর প
(২৫ শে মার্চ ১৯৭১ - ২৫ শে মার্চ ২০১১, ব্যাবধান ৪০ বছর)
মিরপুর স্টেডিয়াম, চাঁদ তারা খচিত পতাকা উড়ে,ললনার নরম কোমল গালে তার প্রতিচ্ছবি,যুবকের দৃপ্ত কন্ঠে পাকিস্তানের জয়ের আহ্ববান,কানে বাজে "পাক সার জামিন সাদ বাদ",ভাবি ভুল শুনলাম আবার শোনার চেষ্টা করি নাহ ঠিকই শুনলাম মনে হলো ...চারপাশের সব নিঃশব্দ হয়ে যায় চোখে ভাসে মিরপুর বধ্যভূমি,নাম না জানা হাজারো ভাই-বোনের মৃতদেহ,চোখ থেকে সবার অলক্ষ্যে কয়েক ফোঁটা চোখের জল গড়িয়ে পড়ে...
স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে একাধিক ছড়া লিখেছি। লিখেছি মানে লিখতে বাধ্য হয়েছি। স্বাধীনতা দিবস এলেই শুরু হয়ে যায় ঘোষক প্রশ্নে অহেতুক তুমুল হট্টগোল। বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের দীর্ঘ ধারাবাহিক ইতিহাসের কোণাকাঞ্চিতেও নেই এমন একজন মেজরকে (জিয়াউর রহমান) ঘোষক বানিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অশুভ সূচনা শুরু করেছিলো ক্যান্টনমেন্ট কেন্দ্রিক একটি রাজনৈতিক দল।(সেই সার্কাস আজো চলছে।) বিশেষ করে ২০০১ সালে জামাতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেধ
প্রায় দশ বছর পর কুষ্টিয়া গেলাম। শুকনা গড়াই নদী হেঁটে পার হয়ে নসিমনে চড়ে প্রথমেই শিলাইদহ ঠাকুরবাড়ি। ঠাকুরবাড়িতে কেন যেন যেতে যত ভাল্লাগে যাবার পরে আর তত ভাল্লাগে না। উঠানে ঢোকার পর তাও যতটুকু ভালোলাগার রেশ থাকে; বাড়ির ভেতরে ঢুকলেই তা একেবারে শূন্যের কোঠায় এসে ঠেকে। বহুবারই তো গেলাম। কিন্তু সেই একই অনুভূতি; অন্ধকার ঘরে রবীন্দ্রনাথের কয়েকটা ছবি আর ঘুণে ধরা ঠাকুরবাড়ির পুরোনো কিছু ফার্নিচার...
১।
প্রায় চার দশকের কুটনৈতিক জীবনের শেষপ্রান্তে এসে কীরকম এক অদ্ভূত বোকামী করে বসলেন সুবিমল বাবু, শ্রী সুবিমল দত্ত।
চট্টগ্রামে আদি নিবাস সুবিমল ভারতীয় সিভিল সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন সেই ১৯৩৭ সালে। রাঙ্গামাটির জেলা অফিসার হিসেবে চাকরী শুরু করে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, জাতিসংঘে ভারতীয় স্থায়ী প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন শেষে চিন্তাভাবনা করছিলেন অবসরে যাবার।