আড়িয়াল বিল এবং আমার সরল ভাবনা
আজকে লেখার জন্য বিষয়টা যথেষ্ট পুরোনো................ তারপরও......................................
অনেকদিন থেকেই ভাবনাটা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল, কিন্তু সময়ের অভাবে ঠিক হয়ে উঠছিলো না। আসলে আমরা যারা পেট চালাতে গিয়ে অন্যের দাসত্ব করি তাদের পক্ষে নিয়মিত কলম চালানো খুবই মুশকিল। বিষয়টা এখন লেখার জন্য যথেষ্ট পুরোনো হলেও আশাকরি কিছুটা হলেও নতুন চিন্তার খোরাক যোগাবে।
[i]-এক থাপড়ে চোপা খুলে ফেলবো হারামজাদা বেয়াদ্দপ কুনহানকার!!!
-এক্ষন তোরে ঘাড় চাইপা ধইরা লাত্থি দিমু মাঙ্গের পো, তোর বাপের দিন্না আসমান পাইসস? যা সর সামনে থেক্যা!!!!
- যা ব্যাটা! আমি সরুম কা? তোর দরকার হইলে উপর দিয়া চইল্যা যা, নইলে নীচে দিয়া হান্দা, আমার এহানে প্যাসেঞ্জার নামবো.....
সচলায়তনের যারা নিয়মিত পাঠক অথবা যারা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখেন তারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন বুয়েট এ ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ন্যক্কারজনক মারামারিগুলো নিয়ে। এর পেছনে কারা আছে তা কমবেশি সবাই জানে। কিন্তু সমস্যা হলো প্রশাসন এদের পক্ষে বিধায় আইনগত ভাবে এদের কিছু করা আপাতত সম্ভব নয়।
…
ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ামাত্র টের পেলাম হাত খরচের টাকায় আর কুলাচ্ছে না। আম্মার কাছে চাইতেও লজ্জা লাগে। এ্যাত্ত বড় ধামড়া ছেলে মায়ের কাছে বিড়ি ফোঁকার টাকা চাই ক্যাম্নে!
ছবি তোলার ব্যপারে আগ্রহটা সেই ছোট বেলা থেকেই আছে। তুলতে পারি আর না পারি চেষ্টা করতে দোষ কী….?
সাবরিনা সুলতানা
গ্রুপ পর্বের আনন্দ, বিষাদ, এবং উন্মাদনার শেষে শুরু হতে যাচ্ছে নকআউট পর্বের খেলা। প্রেডিকশন গেমের এই রাউন্ড চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ফাইনাল পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও অংশ নিতে পারবেন সচলায়তনের সকল পাঠক। পয়েন্ট ও প্রশ্নের ধাঁচ কিছুটা বদলে যাচ্ছে এই রাউন্ডে।
[justify](অনেক চেষ্টা করেও অনেকগুলো ছবিতেই আমার ফালুসুলভ হাসিমাখা বদনখানি প্রদর্শণ ঠেকাতে পারলাম না। এজন্যে সবার ক্ষমাপ্রার্থনা করছি)
গত শুক্রবারটা ছিলো বেশ উদ্বেগের। গোটা ইসলামাবাদ জুড়ে বিক্ষোভের ঝড় রেমন্ড ডেভিসকে মুক্তি দেওয়া নিয়ে। বৃহষ্পতিবারেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম যে শুক্রবার আমরা অফিসে আসবো না। যে যার বাসায় বসে কাজ করবো। যাইহোক কোনওরকম সহিংসতা ছাড়াই শুক্রবার দিনটা কাটলো।
এভাবেই দূরত্ব বাড়ে। বাড়তেই থাকে। মনে হয় আমরা ভাসতে ভাসতে, ভাসতে ভাসতে হারিয়ে যাবো মহাকাশের কালোয়। রেড শিফটেড দুটি নক্ষত্রের মতো।
তবু প্রাণপন, প্রাণপন চেষ্টা করি তোমার সাথে চুলের গন্ধটা নিতে। প্রাণপন চেষ্টা করি তোমার হাত দুটো ধরে রাখতে। কিন্তু প্রবল আকর্ষণ আমাদের ক্রমাগত টানতেই থাকে।