অনেকদিন ধরে একটা বিষয় নিয়ে লিখবো বলে চিন্তা করেও লেখাটা আর হচ্ছিল না। কিন্তু ভেবে দেখলাম যে, আলসেমিটা আর না করে বরং একটু একটু করে শুরু করি, একদিন তো শেষ হবেই। সচলে আমার টুক-টাক লেখালেখি করার বিষয়বস্তু একটাই - ফটোগ্রাফি। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো তথ্যমূলক লেখা এই বিষয়ে পোস্ট করিনি, তবে আজ একটু কচকচানি করতেই এই লেখা নিয়ে হাজির হলাম। তবে এটা খুব গুরুগম্ভীর বা তথ্যে ভরপুর কোনো লেখা নয়। নিতান্তই ক্যামেরা নিয়ে ঘোরা একজন স্বল্পজ্ঞান সম্পন্ন মানুষের নিজের কিছু কথাকে উগরে দেয়া আর প্রয়োজনে দু'একটি ওয়েব সাইট থেকে একটু আধটু কপি-পেস্ট করা আর সাথে ৪-৫টা ছবি ... (দাঁত কেলিয়ে হাসির ইমো)।
(অতিরিক্তমাত্রায় ১৮+ কনটেন্ট থাকায় পোস্টারটি এখানে যুক্ত করা হলো না।)
স্মৃতি এক অদ্ভুত জিনিষ । তোরঙ্গে তুলে রাখা শাড়ীর ভাঁজের গন্ধের মত অতল থেকে কখন কোন গহন কথা, সুরকে তুলে আনবে, কেউ জানে না…
০১.
[justify]আলোকচিত্রে প্রকৃতি ও জীবজগতের বৈচিত্র তুলে ধরার অপটু প্রয়াস বহুদিনের। শুরুতে যা ছিল শখ - এখন তা নেশা। মুশকিল হল একটা ভালো ছবি পেতে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয় বহুক্ষণ। নির্বান্ধব পরিবেশে (স্থান বিশেষে নির্বিদ্যুৎ ও নির্টয়লেটও বটে) বিশাল ওজনের মাল-সামালা নিয়ে মশার কামড় খাওয়া এবং দিন শেষে ষোল গিগা মেমোরি কার্ডের অন্তত বিশ মেগা ভর্তি করতে পারাটা যেন আরেটা পুলসিরাত। তবু এই কষ্ট গায়ে লাগে না যখন
গত ২৫ জানুয়ারি ২০১১ সালের অস্কার মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আমার কিছু ভাবীকথন।
[i]মেহেরজান বিষয়ে পানি অনেকদুর গড়িয়েছে। মেহেরজানের পরিবেশক আশির্বাদ চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহগুলো থেকে ছবিটি প্রত্যাহার করেছে [১]। এর মধ্য দিয়ে মেহেরজান বিতর্ক দ্বিতীয় পর্যায়ে গিয়ে পড়লো। পর্যায় উত্তরণের সাথে সাথে মেহেরজান সমর্থকদের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছবির বিষয়বস্তু ছেড়ে জাতীয়তাবাদ, ফ্যাসিবাদ ও নানারকম ইংরেজী শব্দমালাকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছে বলে ধারনা হয়। এই রীতিতে আজকে প্রথম আলো পত্রিকায় ফাহমিদুল হকের একটা
[justify]
[justify]মনমাঝি
[justify]
বিপ্লবের পরেরদিন
মিশরের বিপ্লব-পরবর্তী অবস্থা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা আছে।
সালেক খোকন
কাঁটাতারের বেড়ার ঐ পাশেই ভারতের রাধিকাপুর। দূর থেকেই সেখানকার থেমে থাকা ট্রেনগুলো দেখা যায়। এ পাশে দিনাজপুরের রামচন্দ্রপুর গ্রাম। দেশভাগের পূর্বে রাধিকাপুর আর রামচন্দ্রপুর দিনাজপুরের অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন আমল থেকে প্রতি বছর এই রামচন্দ্রপুরেই বসে শংকবাণী মেলা।