Archive - এপ্র 3, 2012

পশ্চিম আফ্রিকার গল্প-৩

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


নেগোসিয়্যাশন (পর্ব ২)

নৈষাদ এর ছবি
লিখেছেন নৈষাদ (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১০:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক,

রোদ ঝলমলে সকালে হোটেলের বারান্দায় বসে কাঠের রেলিঙে পা তোলে কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য দেখে চা খাচ্ছি, পাশের রুম থেকে বন্ধু এসে ঘোষণা দিল, ‘কপালের নাম গোপাল’। কনটেক্সটটা বুঝার ব্যর্থ চেষ্টা এবং পরবর্তীতে তার ‘বঙ্গে’ যাওয়ার সহযাত্রী ‘কপাল’ ইত্যাদি দর্শণ শোনার পর জানা গেল এই সাত সকালে দুই নেপালি মেয়ে এসে উপস্থিত, গায়ে দেয়ার চাদর বিক্রী করবে। কাশ্মীরি শাল, পাশমিনা, আরও কী কী জানি। বন্ধুটি অবশ্য বেশ রুঢ়ভাবে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে, ‘কোঈ দরকার নেহি হ্যায়’।


যতটুকু রং আর প্রাকৃত জীবন‏

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যতটুকু রং আর প্রাকৃত জীবন‏
--------------------------------------প্রখর-রোদ্দুর

হলুদে বিদায়ী কোন সুর যদি পুঁতেছে প্রকৃতি
তবে সবুজেই আছে মিশে আগমনী ট্রেনের হুইসেল।
চন্দনগন্ধ মেখে রোজ সন্ধ্যা প্রাগৈতিহাসিক কাশ্মীরী শাল
সুহাসিনী রুপসী ঘ্রান মাখে বনস্থালী, নুড়ি আর পাথরে।
শিশুবেলায় পুতুলবিয়ের সাজ মানেই হাজার পিনেকারুকাজ, তবু
উত্সবে পাখির নরমবুক ছোঁয়া পরিতৃপ্ত সোনালি বালিরেখায় বয়স


রাজাকার বধাবলী - ১১

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কি অমায়িক তার ব্যবহার! কন্ঠ কতই মিষ্ট!
আম জনতা হইতো তাহার জ্ঞানের ভারে পিষ্ট!

শুনলে বয়ান ভাবতো লোকে- এই না হুজুর সাচ্চা!
কয়জনই বা জানতো কী চিজ এই শুয়োরের বাচ্চা!

কদিন আগেও তার নামেতে কইলে কিছু পস্ট
আমগো “বিশেষ অনুভূতি” পাইতো কতই কষ্ট!

এনটিভিতে পুছতো সওয়াল লাল দাঁড়িয়াল চাচ্চু


স্বপ্ন কিংবা অলীক বাস্তব

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৭:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত-১


জনসেবা ফরমূলা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ১১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি বরাবরই জনহিতৈষী মানুষ। সারাজীবন স্বপ্ন দেখেছি কিভাবে মানুষের জন্য কাজ করবো। ছাত্রজীবন থেকে স্বপ্ন দেখতে দেখতে কর্মজীবনের মধ্যাহ্নে প্রবেশ করেছি তবু জনহিতকর কর্মে নিয়োজিত হবার সুযোগ পাইনি। গ্রামে গেলে গরীব মানুষের ক্লিষ্ট মুখের দিকে তাকিয়ে বুকটা হু হু করে ওঠে। কিন্তু শেখ মুজিবের মতো গায়ের চাদর খুলে শীতার্ত মানুষটার গায়ে পরিয়ে দিতে পারি না। আসলে আমার গায়ে তো চাদরই নেই। গ্রামে গেলে লেদার জ্যাকেট


একটা পথের গল্প

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৮:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাড়ি যাচ্ছি
বরিশালের বরগুনায়
অথবা বরগুনা নয়, নামহীন কোন দ্বীপে
কমা, দাড়িহীন এক জলজ পথের টানে
স্রোতে ভাসা কচুরিপানার মতো, ভেসে ভেসে

স্রোতই এখানে কান্ডারির ভূমিকায়
এমন কখনো নিয়ন্ত্রনহীন হয় মানুষ অথবা
হতে হয় তাকে বেলা-অবেলায়

বাড়ি যাচ্ছি
একটা লাশবহনকারী-এ্যাম্বুলেন্সে
এখন অনেক রাত
শেওলা-সবুজ-পথটা অসীম অসীম অসীম,,,


অনন্তকালের গান

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৮:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটি মুহূর্ত
একটি বীজের মতো
সেখানে ঘুমিয়ে আছে অনন্তকাল।


পর্যটন শিল্পের বেলুন ওড়ানো

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি
লিখেছেন প্রকৃতিপ্রেমিক (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৬:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন ধরেই লিখব লিখব করেও লেখা হয়না। এবার ঠিক করলাম লিখেই ফেলি।

এক দশক আগে বান্দরবান ও রাঙামাটিতে ট্রেকিঙের সূত্রে বহু দুর্গম ও নয়নাভিরাম জায়গা দেখার সুযোগ আমার হয়েছে, কিন্তু সেসব অভিযান যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ছিলো। ট্রেকিং বা হাইকিং বাংলাদেশে এখন মোটামুটি জনপ্রিয় হলেও পর্যটনের একটা ক্ষীণ ধারা হিসেবেই রয়ে গেছে। সিংহভাগ মানুষই চায় বেড়াতে গিয়ে কিছু আয়েশ করতে। বারো কেজি ব্যাকপ্যাক নিয়ে টানা ২১ ঘন্টা পায়ে হেঁটে ৬০-৭০ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ টপকে কোথাও যাওয়ার মতো তেল বেশিরভাগ পর্যটকেরই থাকে না। তবে এ কারণেই হয়তো পার্বত্য চট্টগ্রামের বেশ কিছু জায়গা এখনও ছবির মতোই সুন্দর রয়ে গেছে। কারণ বাঙালি পর্যটকরা কোথাও গেলে সেই জায়গাটা যথেচ্ছ নোংরা করে দিয়ে আসে।


বিজ্ঞানভিত্তিক ভূতের সত্যি গল্প

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৪/২০১২ - ৪:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গাছ ১০১
বিষয়টা সহজ নয়, তাই আগেই কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড স্টাডি করে নেব। প্রথম বিষয় হচ্ছে গাছ বা ট্রি। কম্পিউটার সায়েন্স এবং ভূততত্ত্বে গাছের ভূমিকা অপরিসীম। কে না জানে মামদো ভূত থেকে শুরু করে কুলো ভূত সবাই কোন না কোন গাছে বসবাস করে। তবে ফ্যাশন সচেতন হওয়ায় মহিলা ভূত অর্থাৎ পেত্নীদের পছন্দের গাছ হচ্ছে শেওড়া গাছ। অন্য দিকে কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা তাদের সহায় সম্বল অর্থাৎ তথ্য লুকানোর জন্য গাছ ব্যবহার করেন। তারা তথ্য রাখেন গাছের কান্ড যেখানেই ভাগ হয়ে নতুন শাখার জন্ম দিয়েছে সেখানে কিংবা গাছের পাতায়। ডালগুলোকে অবশ্য তারা তেমন ঘাটান না, মাঝে মাঝে রঙ করা ছাড়া।