সীতা কি রাবণের মেয়ে? নাকি শুধু মন্দোদরীর সন্তান?
বাঙালির লাইগা রামায়ণের কিছু ভয়ানক ভার্সন আছে। যেইগুলাতে দেখা যায়; রাবণ যখন মায়াসুরের কাছে তার কইন্যা মন্দোদরীরে বিবাহ করার লাইগা প্রস্তাব দেয় তখন মায়াসুর একটা দৈববাণী স্মরণ কইরা রাবণরে সতর্কবাণী শোনায়- মন্দোদরী গর্ভজাত প্রথম সন্তান কিন্তু হইব তার স্বামীর বংশনাশের কারণ...
বাংলা আর সমাজ পরীক্ষা ছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো ক্রিয়েটিভ লেখালেখি করেছি বলে মনে পড়ে না। মোটিভেশনের অভাব ছিল হয়ত। হঠাৎ মনে হল লিখেই দেখি না! বিষয় ঘোরাঘুরি। ঘুরতে তো ভালোই লাগে কিন্তু আমার মত আলসে মানুষের জন্য তা বেশ কঠিন। কোনো না কোনো অজুহাত বের হয় সবসময়ই। আর ব্রিটিশ ওয়েদারের কথা তো বলাই বাহুল্য!
চোখের জল আটকাবার চেষ্টা করেন না মোহনা। জগতের এই একটামাত্র নির্জন স্থানে চোখের জল ঝরবার কার্যকারণ কেউ খুঁজতে আসে না। সেটা হলো মোহনা চক্রবর্তীর ঠাকুরঘর। তার শোবার ঘরের পাশের ছোট্ট ঘরটিতেই ঠাকুরঘর। কাঠ দিয়ে তৈরি পূজার ঘরটিতে মূল মন্দিরের মাঝখানে একটু উঁচুতে নানান দেবতার ছবি। আর মন্দিরের শিখরের উপর লাল কালিতে ওঁ লেখা। মন্দিরের গায়ে বিভিন্ন রকম ফুল, ফল, লতার সঙ্গে সংস্কৃত শ্লোক আর দেবতাদের প্রতীক দিয়ে
বিচারক কোমল গলায় বললেন, দেখেন ভাই, আমি রসিক মানুষ। আমি রসিকতা পছন্দ করি। শুধু পছন্দ করি বললে ভুল হবে, এটা আমার জীবন বলতে পারেন। মানুষের জীবন থেকে যদি হাস্যরস কেড়ে নেয়া হয় তবে কি আর বাকি থাকে বলেন। আমি শুনেছি, বাংলাদেশের রাজনীতির অঙ্গনে আপনার মতো রসিক মানুষ আর একটাও নাকি নেই। নিজ কানে আপনার রসিকতা শোনার সুযোগ হয়নি। তাই সেই সুযোগটা নিতে চাচ্ছি, সেইসাথে আপনাকেও একটা সুযোগ দিতে চাচ্ছি। সহজ ব্যাপার। আপ
কার্তিক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষক, বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজান, সুলতানপুর গ্রামে। চট্টগ্রামের অন্য বহু জায়গার মতই এই গ্রামও রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্ত্রাসের এলাকা ছিল একসময়। ঘন্টাদুয়েক আগে কার্তিক ফেইসবুকে লিখেছে, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্ত্রাসীগণ তার মামলার সাক্ষী দেয়ার জন্য ভীতি প্রদর্শন করছিল তাদের গ্রাম এবং পরিবার কে। কুখ্যাত রাজাকারটার ফাঁসির রায় বহাল রয়েছে। প্রত
ফকা বলে সাকা রে
ডিসিশন পাকা রে!
রায়ে ভুল নেই কোন
দাঁড়ি, কমা, আকারে!
সাকা বলে ফকা রে
আমি বড় বোকা রে!
কত আশা করেছিনু
খেয়ে গেছি ধোঁকা রে!
শিল্পকলার বিমানবিকরন বইটির ভূমিকায় হুমায়ুন আজাদ নিজেই লিখেছেন, যে বইটি ওর্তেগা ই গাসেতের ভাবানুবাদ। অনুবাদকর্মকে কুম্ভলকবৃত্তি, চোর্জবৃত্তি, প্লেইজারিজম বলা যায় কি? উত্তর হচ্ছেঃ না। তাই বইটি নিয়ে খুব বেশী লেখার আপাতত কোনও দরকার দেখছি না, তবে কিছু আলোচনার দরকার আছে।
শিবলি আজাদ লিখেছিলেন,