ব্লুটুথ / নাজমুস সামস
জীবনের কথা ব্লুটুথ না বুঝতে পারলেও
শোরগোল পড়ে না
যতটা শোরগোল পড়ে
মেয়ে দেখতে না পাওয়ার দুঃখে
ইস!.................................
পাড়ার মোবাইলে যে মেয়েটির ছবি ঘোরাফেরা করে
তার চুলের দুঃখ কেউ পড়তে পারে না
আহা! উহুঁ!! শব্দে হারিয়ে যায়
বিশ্বাসের কামিজ
বিশ্ব মোড়লের শ্যাম্পু করা মাথা এতো যে
হাইব্রিড মন উৎপন্ন করে
তার সবজিতে আমড়ার ঘ্রাণ পাওয়া যায় না!
ম্যাসেঞ্জারে ভার্চুয়ালি,
কিস করতে গিয়ে ঠোঁটে
ইলেক্ট্রিকের তার ছোঁয়ালি!
শক খেয়ে দ্যান ফিট...
এমন বোকা মেয়ের সাথে
প্রেম করা যায়! শিট!
কাকতাড়ুয়া
kaktarua09@জিমেইল.কম
ঈশ্বরের মায় কইল; আমারে বিহা করবি? আমি কইলাম না।
হেয় কয়; ক্যে? আমি কইলাম; ঈশ্বরের মত একটা কুলাঙ্গার জন্ম দিছস ক্যে?
ঈশ্বরের মায় আমার কয়; হেয় তোর কি করছে? আমি কইলাম
হেয় বড় লোকেরে বড় করে, আর গরীবের ুটকী মারে। ঈশ্বরের মায় কয় কি;
হেরে তোরা জন্ম দিছস।
সচলায়তনে বহুদিন পর লিখতে বসলাম। মনে হচ্ছে অনেকগুলো বছর এরই মধ্যে পেরিয়ে গেছে। অথচ তা নয়। অস্ট্রেলিয়ায় এসেছি এখনো চার মাসও হয় নি! এই চার মাসের ভেতর নেটে বসলেই সচলায়তনে এক ঢু মেরে এসেছি কিন্তু ইচ্ছা থাকার পরও কিছু লিখতে পারি নি। কারণ লাইব্রেরির নেটে বসে আধাঘন্টায় কতটুকুই বা আর লেখা যায়। তার উপর নতুন একটা জায়গায় একটু গুছিয়ে নেয়ার ব্যাপারতো ছিলোই।
যাই হোক অবশেষে আজ আবার সচলায়তনে ...
উইকিসোর্সে জগদীশচন্দ্র বসুর একটা রচনা যোগ করতে গিয়ে ব্যাপারটা প্রথম খেয়াল করলাম। যে- ইউনিকোডে সম্ভবত ড্যাশের ব্যবহার নেই। প্রথমে খটকা লাগলেও পরে অভ্র, প্রভাত, ইউনিজয়, ইউনিবিজয় ইত্যাদি কি-বোর্ডেও খোঁজাখুজি করে নিশ্চিত হলাম- আসলেই ইউনিকোডে ড্যাশ নেই। তাও সন্দেহ কাটছিলো না। আমি টেকি নই- যে কারণে 'নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আছে' ধারণা করে বেশ কয়েকটা দিন কাটিয়ে দিলাম।
আজ সকালে উইকিপি...
[justify]
আজকের পর্বে থাকছেঃ বাংলাদেশে টিপাইমুখ বাঁধের প্রভাবঃএকটি স...
[justify]
১ - ভিশন ২০২১
২ - জাতীয় পরিচয়পত্র
দেশজ আন্তর্জাল
প্রজন্ম কথাটি এক সময় বয়স দিয়ে নিরূপিত হত। শিশুরা ছিল চিৎকার আর ছোটাছুটির প্রজন্ম, কিশোরেরা ছিল বোকা স্বপ্ন আর ঔদ্ধত্যের প্রজন্ম, তরুণেরা ছিল মিছিল আর প্রেমের প্রজন্ম, প্রৌঢ়েরা ছিল শাসন আর সাবধানতার প্রজন্ম, বৃদ্ধেরা ছিল খিটখিটে মেজাজ আর হতাশার প্রজন্ম। আজ এ-ধরনের বিভেদগুলো ধুয়ে-মু...
[right]কবেকার মৃত কাক: পৃথিবীর পথে আজ নাই সে তো আর;
তবুও সে ম্লান জানালার পাশে উড়ে আসে নীরব সোহাগে
মলিন পাখনা তার খড়ের চালের হিম শিশিরে মাখায়;
তখন এ পৃথিবীতে কোনো পাখি জেগে এসে বসেনি শাখায়;
পৃথিবীও নাই আর; দাঁড়কাক একা — একা সারারাত জাগে;
কি বা হায়, আসে যায়, তারে যদি কোনোদিন না পাই আবার।
নিমপেঁচা তবু হাঁকে : ‘পাবে নাকো কোনোদিন, পাবে নাকো
কোনোদিন, পাবে নাকো কোনোদিন আর।’
--- "এই সব ভালো লাগে", জী...
চাঁদপুরে আমাদের বর্ষা ছিল
শত কুয়াশার মধ্যে কী করে যে
ঠাঁই খুঁজে নিলো নিরন্তর
বড়ই অদ্ভুত!
নদীর পেছন ফিরে অবিরত শুশুকের
মুখ গুণতি কাটিয়ে সময়
ফিরে দেখি বসন্ত উধাও।
অন্য কুয়াশা এসে ঘিরে ধরেছিল
সেই নদীর বসতি।
অবিনশ্বরের সঙ্গে দেখা হয়ে গেলো
কথায় কথায় ক্রমে রাত বেড়ে গেলে
বর্ষার পেছন ফিরে তারপর
ঘাড় কাৎ করে চলে যাওয়া-
এভাবে তো না গেলেও চলে!
ভদ্রলোক দুনিয়ার উপর মহাখাপ্পা।
ঘর থেকে বের হলেই হাজারটা জাহেরী বাতেনী গায়েবী সমস্যা দেখা দেয়। বাজারে আলুপেঁয়াজের সামনে দাঁড়ালে নিজেকে তার মনে হয় কমদামী চাইনিজ মাল। অপিসে বস'রে দেখলে ইচ্ছা হয় কইস্যা দুইডা থাপ্পড় লাগাইতে। আর রাস্তায় বের হলে ভাড়া নিয়ে কাইজ্যা ক্যাচাল তো আছেই...
ঘরে এসেও বেচারার শান্তি নাই। যদিও ঘরে তার চাঁদের মত বউ, তবে সেটা অমাবস্যার চাঁদ কিনা! আর আছে চার-চারট...