Archive - আগ 19, 2011 - ব্লগ

হ্যাপি বার্থডে সবুজ পাতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ৮:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হ্যাপি বার্থডে সবুজ পাতা


চোখ থেকে ঝরছিল শিশির…..
মাতৃ জরায়ু হতে নামহীন সবুজ পাতা ।

প্রথমে আমরাই তাদের ডাকলাম
কাউকে কেনারাম
কাউকে খেলারাম
কাউকে ভোলারাম বলে


বই বৈকি

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ৮:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[বইয়ের তাক গোছাতে গিয়ে হঠাৎ অনেক পুরনো একটা লেখার খাতা চোখে পড়ল। দেখলাম তাতে প্রায় একুশ বছর আগের অপ্রকাশিত বেশ কিছু লেখা রয়েছে। তারই একটি এখানে তুলে দিলাম। ভাল লাগলে অন্যগুলোও দেব।]

‘তের হয়েছে তো কী হয়েছে?’
রীতিমত চেঁচিয়ে উঠল আকাশ। ‘এক মিনিট দোস্ত’ বলে আমি দ্রুত হাতে টেবিলের গ্লাসটা সরিয়ে ফেলি। আকাশের মতি-গতি ভালোই জানা আছে আমার। রেগে গেলেই ও কাছাকাছি টেবিলের ওপর ঝালটা ঝাড়ে। ও সত্যি সত্যি দশাসই এক কিল মেরে দিল টেবিলে। ভাগ্যিস গ্লাসটা তুলেছিলাম!
‘যাবি কি না বল!’
রাগ কিছুটা কমে এসেছে ওর। সমঝোতায় আসার চেষ্টা করছে।


অ্যামেরিকা ভ্রমণঃ বোস্টন ও কেমব্রিজ

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ১১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি পোস্ট

উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে অ্যামেরিকা এসে এমনি বিনোদনের জন্য ঘুরে বেড়ালে তো হবে না, তাই ট্যুরের এবারের অংশটাকে শিক্ষা সফরের রূপ দিতে পরবর্তী গন্তব্য বেছে নেয়া হয় হার্ভার্ড আর এমআইটি ক্যাম্পাস । নিউ ইয়র্ক ছেড়ে এবার পা বাড়াই বোস্টনের দিকে, বাহন মেগাবাস। বাসে উঠার পর নিজেকে সবজী আর বাসকে ডীপ রেফ্রিজারেটর মনে হতে থাকলো। কোন উত্তেজনা ছাড়াই কাঁপতে কাঁপতে ভোরবেলা যখন বোস্টনে পৌঁছালাম তখন হাত পা পুরোপুরি জমে গেছে।


মিনিষটারের গদি

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ৮:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গরু চিন? ছাগল চিন?
মানুষ চিন? মন্ত্রী চিন যদি,
তুমার জন্যে বরাদ্দ কই,
ডেরাইভারের গদি।


শৈশবটাকে ফিরিয়ে দাও

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ৩:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পড়ার বইগুলো কেবল পড়া হয়, মাথায় ঢুকানো হয়না। জটিল জটিল শব্দ আর বিষয়গুলা মাথার উপর দিয়ে উড়াল দিতে থাকে কিন্তু নিউরন নামের জিনিসটাতে আটকাতে পারিনা। খালি কি আমিই এমন? নাকি আমার মত সবাই এমন ভুক্তভোগী!


ডিরেক্ট ডেমোক্রেসী কি হতে পারে সম্ভাব্য সমাধান?

স্বাধীন এর ছবি
লিখেছেন স্বাধীন (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ২:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণ-আন্দোলন পৃথিবীতে কম হয়নি। সাধারণ মানুষের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গিয়েছে তখনই মানুষ রুখে দাড়িয়েছ। গণ-রোষ হয়েছে মিশরীয় সভ্যতায়, গ্রীক সভ্যতায়, মধ্য যুগে, রেঁনেসার যুগে, আধুনিক সময়ে, উত্তরাধুনিক সময়ে। কে জানে, হয়তো গণ-রোষ হয়েছিল আমাদের আদি মানব সভ্যতাগুলোতেও। কিন্তু প্রতিবারই সেই গণ-জাগরণের সুফল কেড়ে নিয়ে যায় মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ। ধর্মের নামে নিয়ে যায় ধর্মাবতারেরা, বিশুদ্ধ রক্তের নামে নিয়ে যায় রাজারা। সাম্যের নামে নিয়ে যায় সাম্যবাদীরা, বুদ্ধির নামে নিয়ে যায় বুদ্ধিজীবিরা। পুঁজির নামে নিয়ে যায় পুঁজিবাদীরা, আর গণতন্ত্রের নামে নিয়ে যায় নির্বাচিত প্রতিনিধিরা।


বর্ণবাদ: শিশুপাঠ…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাত্র ক’দিন হলো বাংলা টাইপ শিখেছি। তাই বানান ভুলগুলোকে মার্জনা করবেন আশা করি। তাছাড়া এইচ এস সি তে বাংলা প্রথম পত্রে ৩৫ পেয়েছিলাম……

আমার এই লেখাটি একদম নিজের মনের ভাবনা।কাউকে আঘাত করা বা কার মতামতকে ভুল প্রমান করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমার নাই। একবছর হল কানাডায় এসেছি। প্রায় প্রথমদিন থেকেই শুনছি কানাডা একটি multicultural country. সবার সব ধরণের স্বাতত্রকে খুব সন্মান করা হয় নাকি এই দেশে।খুবই আনন্দের সাথে দেখলাম আসল ঘটনা। হাসিহাসি মুখে ঠিকই সবরকমের বর্ণবিভেদই চলে এই দেশে।


ফেসবুক ম্যানিয়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেসবুক ম্যানিয়া

ইন্টারনেট জগতের বিপ্লব সাধনকারী ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন আজ একসাথে।পারস্পরিক যোগাযোগ, মতামত বিনিময়, সম্পর্ক ও জনমত তৈরি, ব্যাবসার প্রসার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম। ভার্চুয়াল জগতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি করলেও বাস্তবিক অর্থে ফেসবুক ব্যাবহারে রয়েছে নানা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। এসব নিয়েই আজকের এই লেখা।


লেট দেয়ার বি লাইট

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৮/২০১১ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
১.
বড়পর্দার মাঝখানে ভেসে ওঠে ইংরেজী অক্ষরে লেখা ‘স্টপ’ শব্দটি। সেটি ক্রমান্বয়ে বড় হতে থাকে, একসময় সমস্ত পর্দা অধিকার নেয়। নেপথ্যে শোনা যায় কথকের কণ্ঠস্বর। ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’...

কলকাতা টাউন হলের সমবেত দর্শকেরা দীর্ঘ একটা সময় চুপ করে থাকেন নিজ জায়গায়। এরপরে ধীরে ধীরে করতালি শুরু হয়, তালির শব্দ বাড়তেই থাকে- একসময় তা স্তিমিত হয়ে যায়।