Archive - আগ 4, 2011 - ব্লগ

‘সব প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী হব'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৯:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবিতা পড়তে তেমন ইচ্ছে করত না সেসময় । একদিন এক সিনিয়র বললেন, “আবুল হাসান” পড়ে দেখ। কবির নামটা অতি সাধারণ মনে হল-এরকম কত নাম ঘুরে আমাদের চারপাশে। তাই পড়া হয়ে উঠলনা তখন।


আমার স্বপ্নযাত্রা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৯৭ সালের মার্চ বা এপ্রিল মাস। তারিখটা আজ এতদিন পরে মনে নেই। ঢাকায় আসার উত্তেজনায় তখন আমি বিভোর। আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছি নটরডেম নয়তো ঢাকা কলেজে পড়ব। কলেজ দুটোর ব্যাপারে ছোটবেলাতেই বাবার কাছে গল্প শুনেছি। শুনেছি এখানে যারা পড়ে তারা নাকি অনেক বড় বড় জ্ঞানী। আর সেই কলেজে আমি ভর্তি হতে পারবো ভাবতেই যেন আমার ঘুম আসছিলো না।


একদিন মধ্যদুপুরে

মনামী এর ছবি
লিখেছেন মনামী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৮:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামিরার জীবনটা আরো অনেকভাবে শেষ হতে পারে। জীবনের শুরুটা মানুষের হাতে না থাকলেও শেষ কিভাবে হবে তা কিন্তু কোনো না কোনো ভাবে মানুষই নির্ধারণ করে, সামিরা ভাবে। মৃত্যুটা পৌঢ়-নরম বিছানায় হবে, আশেপাশে থাকবে চেনা-অচেনা অনেক মুখ, নাকি রোমাঞ্চে ভরা জীবনের পেয়ালা হুট করে উল্টে যাবে। অথবা নিঃসঙ্গতাই দিবানিশি সঙ্গ দিতে দিতে একদিন হাত ছেড়ে দিয়ে বলবে, যাই তবে। কিংবা একদিন মধ্যদুপুরে যখন মা’রা বাচ্চাদের বলছেন, এই তো তরকারি হয়ে গেছে, আর বাচ্চারা স্কুলের পোশাক না খুলেই একবার খাবার টেবিলে আবার ছুটে যাচ্ছে প্রিয় কার্টুনের সামনে। আর লাঞ্চ টাইমের সময় পেরিয়ে যাওয়ায় দ্রুত অফিসের দিকে ছুটছেন কর্মীরা আর ভাবছেন আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মিলবে মুক্তি। আর একের পর এক যাত্রীর থেকে মুখ ফিরিয়ে অলস গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে একটা রিকশা, রিকশা জমা দিয়ে যেতে হবে বাড়ি, আজ বৌ মুড়িঘণ্ট রাঁধবে বলে। এমন সময়ে কেউ ভাবতে পারে এই জীবনটা শেষ করে দেয়া যায়?


সুরঞ্জনার জন্য কমপ্লিমেন্ট

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৬:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জুলস বরডেট পৃথিবীতে এসে আমাদের ধন্য করেন ১৮৭০ সালের ১৩ই জুন। মানুষের ভেতরেও যাঁরা সবার উপরে। ইনি তাঁদের একজন। এই লোকটি রক্ত খুব পছন্দ করতেন। পছন্দ করতেন মানে এই জিনিসটিতে ওনার অপার কৌতুহল ছিল। ওনাকে সালাম দিয়ে একটা গল্প বলি। এটি আসলে একটি ঘটনা। আমি গল্পের মতো করে বলছি।


পলিমেরিক ০৪.০৮.২০১১

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৬:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
দামের ঠ্যালায় তুই ভেবেছিস চাল ফেলে আজ গম খাবি?
মন্ত্রী মিয়ার শুনলে সালিশ ঠিক জানি তুই চমকাবি
মন্ত্রী ফারুক ঝাড়েন হুকুম,
"খাদ্যে ভেজাল ক্যামনে রুখুম?
তারচে তোরা আজকে থেকে নাহয় খোরাক কম খাবি।"

২.
"খাদ্যে চড়ে ব্যাকটিরিয়া প্রবেশ করে শইলে
কম খা, যত রোগজীবাণু মারবে তোকে নইলে।"
কহেন হেসে মন্ত্রী ফারুক,
নিন্দুকে কয়, "মারলে মারুক,
তার আগে ক, তোর ভুঁড়িখান ঠিক কী খায়া হইলে?"


জন্ম আমার ধন্য হল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ১:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তন্ময়, রুবেল এবং আল-আমিন খুবি ভাল বন্ধু বলতে গেলে আত্মার মিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম থেকেই আমরা বন্ধু এবং চলছে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে। আমাদের ৩ জনের অনেক মিল আছে বলেই আমরা বন্ধু। আমাদের ৩ জনের সবথেকে বড় মিল হল আমরা ঘুরতে পছন্দ করি। একটু ছুটি পেলেই হল আমরা ঘুরতে বের হতেই হবে; টাকা পয়সা কোন সমস্যায় না, কোন না কোন ভাবে যোগাড় হয়ে যায়। এরকম একটা ট্যুরের গল্প হল ২০০৯ সালের সেন্ট- মার


কুয়াকাটা: সুলুক সন্ধান হলো কি!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

”সাগর নেয়না শুধু, ফিরিয়েও দেয়
শূণ্যতা প্রতিসথাপিত হয় প্রশান্ত আবেশে!”


বনফুল প্রেমিক

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ৬:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বনফুলের প্রেমিক ছিলাম। নীল নাকফুলকে রেখে
কখনো সখনো গিয়েছি
হলুদ লাল কমলা ফুলের কাছে,
আবার ফিরে এসেছি।
তুমি আমার প্রাণ, প্রাণবায়ু।
তুমি আমার প্রেম, স্বপ্ন, অমর একুশে। তুমি স্বাধীনতা।
তুমি হাজার বছরের পুরাতন চর্যার ঝাণ্ডা। তুমি অগ্নিবীণা
সোনার তরী, তুমি আমার রূপসী বাংলা।
একটি সরল মুখ
আর একটি জটিল হৃদয়ের মধ্যে
আমি খুঁজেছি জীবন,
পৃথিবীর


মাপা ভালোবাসা

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৮/২০১১ - ১:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবারো খানিকটা পেমে পড়েছি বলে মালুম হয়। খানিকটা পেম হলে অনেকটা বেঁচে থাকা যায়। হারাবার ভয় আর পাবার আশা, এই দুইয়ের এক আশ্চর্য জিলিপিই বোধকরি ভালোবাসা।যা বলছিলাম, খানিকটা পেম হলে খানিকটা পদ্য লেখা যায়। তাতে ছন্দ এই মেলে তো সেই মেলে না, তবু আবেগের নিখাদ ঝলকানি থাকে তার পরতে পরতে। পেমের এ নৈবেদ্য তাই সকল পচন্ড পেমিকের চরণে।