Archive - আগ 6, 2011 - ব্লগ

ডেভিড অ্যাটেনবোরোর মহাজাগতিক জীবন- LIFE ON AIR

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৪:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর কোন জীব এই গ্রহের সবচেয়ে বেশী দেখেছে- ভাবছেন নিশ্চয়ই অতল জলের নীল তিমি, কিংবা অক্লান্ত ডানায় ভর দিয়ে হাজার হাজার কিলোমিটার পরিভ্রমণ করা পরিযায়ী পাখি, গহন বৃষ্টি অরণ্যের কোন জন্তু, অতলান্তিক মহাসাগরের অজানা মাছ বা নদীর সরীসৃপ। কিন্তু এই মহান গর্বের, আমাদের নীল গ্রহটাকে সবচেয়ে ভাল করে দেখবার, ভ্রমণ করবার, উপভোগ করবার তকমা যার গায়ে তিনি আমার-আপনার মতই মানুষজাতির সদস্য, ডেভিড অ্যাটেনবোরো!


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (৪)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৪:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রেগন্যান্সির প্রথম পাঁচমাস পর্যন্ত পাঁচতলায় ছিলাম। অফিস থেকে এসে বেহুশের মতো শুয়ে থাকতাম। বর আসতো আমার আরো ঘন্টা দুয়েক পরে। একদিন ফোন করলো -দিহান, একটা পাখি আনবো?
-কি পাখি?
-ঈগল পাখি।
-ঈগল আমরা কোথায় রাখবো? আচ্ছা নিয়ে আসো।

বর ফিরলো। আমি বললাম ‘পাখি কই’?
-আরে পাখি নাতো, আমি একটা শীতল পাটি কিনবো কিনা সেটা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তুমি ভেবেছো পাখি?
-আমি ভেবেছি ঈগল পাখি!!


মরণরে তুহু মম শ্যাম সমান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ১০:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রবীন্দ্রনাথের প্রতি আমার একরকম চাপা ক্ষোভ আছে। কোন বিষয় নিয়ে ভাবলেই দেখা যায়, তিনি আগেই সবচে সুন্দর কথাটিই লিখে ফেলেছেন তা নিয়ে। প্রত্যহের যেকোন আবেগে, যেকোন মুহুর্তে তিনি এসে হাজির হন; অন্য যে কারো আগেই। তাঁর জন্যই হয়তো আমার কখনো লেখক হওয়া হবেনা।


পৃথিবী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ১০:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রিক্সায় করে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে ঢাকা শহরের মানুষগুলোকে বড় বেশী অন্য রকম লাগে। ঠিক বলে বোঝানা যাবে না কেমন, তবে পুরোপুরি মানুষ মনে হয়না এটা ঠিক। মেশিন মেশিন একটা ভাব আছে। মনযোগ দিয়ে দেখতে থাকে সে মেশিন মানুষগুলোকে। এদের হাটাচলা, কথা বলা, অংগভঙ্গি কোন কিছুই মিলেনা স্বাভাবিক মানুষের সাথে। রাস্তায় কেউ কাউকে তোয়াক্কা করছেনা। কাকে ফেলে কে রাস্তা পার হবে সে প্রতিযোগীতা হচ্ছে। কেউ ফুটপাথ দিয়ে হা


আমি কোথাও নিরাপদ নই...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ১০:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদ বলছে, “জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে বাংলাদেশের সর্বত্র অবাধ চলাফেরা, ইহার যে কোন স্থানে বসবাস ও বসতি স্থাপন এবং বাংলাদেশ ত্যাগ ও বাংলাদেশে পুনঃপ্রবেশ করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকবে।”


এলান কোয়াটারমেইন ও আয়েশা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনে কতকিছুই যে ইছা করত তার সীমা নেই। এই বুড়ো(!) বয়সে এসে একটা পূর্ণ করতে চেস্টা করছি তা হলো একটি ভালো মানের বই উপহার দেয়া।তাও অনুবাদ করে। এখন পাঠক খুজে পাই না । আপনাদের কাছেই আমার এই নিবেদন।
আমার প্রিয় একটা বই এর সম্পূর্ণ অনুবাদ করছি। যা আপনাদের পছন্দ হবে বলে আশা করছি। আপনাদের পরিচিত সলোমনের গুপ্তধন এর নায়ক এলান কোয়াটারমেইন এর আরো একটি বই। আপনাদের সমালোচনা আমাকে ভালো করতে উৎসাহ দিবে।


হত্যা অথবা মৃত্যু

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৯:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটখাটো শ্যামলা চেহারার নাজমা বেগম থাকেন ছোট্ট এক উপজেলা শহরে। পরিবার পরিকল্পনা অফিসে হেলথ ভিজিটর পদে কাজ করেন, স্বামী সেই অফিসেই আরও নিচু এক ধাপের কর্মচারী। এঁদের ছেলেমেয়েরা মাঝে সাঝে শহরে বেড়াতে এলে আমাদের পাড়াসুদ্ধু বাচ্চাদের বড় দুঃখ হত। দুঃখটা বৈষয়িক। ওরা ওই বয়েসেই ব্যাটারিওলা গাড়ি, আলোজ্বলা কেডস এইসব দুর্লভ সম্পদের অধিকারি ছিল। একবার মেয়েকে সোনার ঘড়ি কিনে দিয়ে আমাদের সবাইকে তাক লাগি


একটি স্টেরিওটাইপড প্রেমের গল্প !!!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৯:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টুপুর কে তোমরা চিনবে না। তোমরা অবশ্য আমাকেও চিনো না। দোষটা তোমাদের নয় । আমি এমন কোন জগৎ বিখ্যাত লোক নই যাকে না চিনলে লোকে মামলা ঠুকে দিবে।আমি হচ্ছি টুপুর এর ছেলেবন্ধু। এই কথাটা বলার সময় আমার চোখে একটা ছেলেমানুষী ধরনের বিশ্ব্জয়ের হাসি খেলে যায়।টুপুর বাড়াবাড়ি ধরনের সুন্দর একটা মেয়ে।খুব কমন কথা মনে হচ্ছে ।হতে পারে, আমি তো আর আনকমন কেউ নই।সে যাক!!


অলসের গান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিস্ক্লে‌ইমারঃ দেশের বিদ্যুৎব্যবস্থার অতুলনীয় উন্নতির ঘর্মাক্ত সাক্ষী আর সেইসাথে মশককুলের মনোহারিণী সঙ্গীতসহকার ভালোবাসায় বিদ্ধ হতে হতে মনে মনে রচিত নিম্নোক্ত অতি আজাইরা পঙক্তিমালা। সুতরাং নিজের মূল্যবান সময় অপচয়ের ইচ্ছা না থাকলে এখানেই ক্ষ্যামা দ্যান।

ঘোরলাগা সন্ধ্যায়
একা বসে বারান্দায়
ঘরে ফেরে পাখি উড়ে, মানুষ রাস্তায়
এলোমেলো সোনারঙা মেঘেদের আনাগোনায়


প্লিজ প্রধানমন্ত্রী, আমার মাকে বাঁচান…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

**কখনো ভাবিনি যেই সচলায়তনে আমি অনুকাব্য, কবিতা, ছড়া লিখেছি; সেই সচলায়তনে আমাকে এক অসহায় সন্তান হয়ে দুঃখগাঁথা লিখতে হবে। বড় বিক্ষিপ্ত, হতাশা-ভারাক্রান্ত মন নিয়েই আজ লিখছি। তাই অনুরোধ জানাই ভুলভ্রান্তিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্যে…**