১/
আমি কি লিখছি-
পাশে বসে বারুদে-আগুনে জ্বলছে
ছাইচাপা রহস্য!
২/
ছবির ভেতর মৌলিক আলোছায়া
রমনী একটু মেধা দিয়ে দেখুক,
অন্ধকার দেয়ালে
আলোর অধিক আরো কিছু আছে!
৩/
অভিমান ক্রোধ হলে আমি
মামুলী পৌরুষ ভস্ম করে দিতে পারি
যদি পায়ের কাছে বস প্রথম দিনের মত
ভাবতে পারি জলপদ্মের কথাও!
৪/
দুঃস্বপ্ন নামে অশ্রাব্য বৃষ্টি নামল
প্রেমিকই পৌঁছে দিল অঘাটায়
ফিরবার পথে শামুকে কেটেছে পা-
ভূমিকা:
কোন একটি হিন্দি ছায়াছবিতে নানা পাটেকার অভিনীত চরিত্রটি খুন না করেও খুনের দায়ে জেলে যায়। জেলে একজনের সঙ্গে কথোপকথনে তার সংলাপটি এরকম- ‘আমি অন্ধের কাছে আয়না বিক্রি করি, তারপর তাদের দেখতে শেখাই’। বলছি ড. ইউনূসের কথা, যিনি গ্রামীণ ব্যাংক নামক একটি প্রতিষ্ঠান গড়েছেন, খ্যাতি ও সমালোচনা কুড়িয়েছেন, দেশের জন্য সম্মান এনেছেন। এক সময় সামরিক সরকারের আনুকূল্যে রাজনীতি করতে চেয়েছেন, এবং অবশেষে খুব অপমানজনকভাবে তাঁরই গড়া প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নিচ্ছেন।
টাইগারপাসে তিনটা বাঘমামা কিংবা মামীকে কে রাস্তার আশেপাশে সেট করে দেয়া হয়েছে। যদিও এই বাঘ চট্টগ্রামে কখনো দেখা যায়নি। চট্টগ্রামের বাঘ চিতাবাঘ। এই বাঘ সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। হোক ভিন্ন জেলার বাঘ। বাংলাদেশেরই তো। তবে যিনি এই বাঘের শিল্পী তিনি সম্ভবতঃ সুলতানের ধারা অবলম্বন করতে চেয়েছিলেন ভাস্কর্য তৈরীতে। শিল্পী সুলতানের চিত্রকর্মে মোটাসোটা পেশীবহুল নরনারীর প্রাচুর্য লক্ষনীয়।
গতকাল আমরা খুব লজ্জাজনক ভাবে হেরে গেছি। আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারার কথা বলছি না, আমরা হেরেছি স্পোর্টসম্যানশিপের কাছে, আমরা হেরেছি শুভবুদ্ধির কাছে, আমরা হেরে গেছি সারা পৃথিবীর কাছে!
১।
উত্তরের এই শহর যখন ছাড়ি তখন অনেককিছু বাকি। সুলতানি আমলের সুবিখ্যাত মসজিদ। এখানকার কুখ্যাত সীমান্ত। সুমিষ্ট ফলের বাগান। ছয়মাসে দেখা হয় নাই অনেক কিছুই। হবেও না আর। খালি ভোরবেলা ছাদে উঠে দেখলাম একটা বিরাট পুকুর এই বাড়িটার ঠিক পিছনেই। কখনো জানি নাই। কয়েকটা হাঁস ভাসে সেইখানে। শেষদিন ভোরবেলায়।
প্রিয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ,
[justify]
১. সেলসম্যান
হেনরি লীচ একজন সেলসম্যান। সে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বিক্রি করতো। প্রকৃতপক্ষে সে একজন ভালো সেলসম্যান ছিলো এবং প্রচুর বিক্রি করতো। একবার এক সপ্তাহের জন্য ম্যানেজার তাকে গ্রামাঞ্চলে পাঠালো। গাড়ি করে শহর থেকে বের হয়ে সে এক খামারবাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। দরজায় টোকা দেবার পর কৃষকবধূ খুলে দিলো। হেনরি সঙ্গে সঙ্গে কথা বলা শুরু করলো।
বাংলাদেশের আজ বড় দুঃখের দিন।
ঢাকা শহরটা এই মুহুর্তে বড় নীরব, থমথমে। ইলিয়াস সাহেবের ম্লান,মনোরম,মনোটোনাস ঢাকা এখন মৃত। পথঘাটে মানুষের চলাচল বিস্ময়করভাবে কম বলে মনে হচ্ছে। পাশের গলিতে ছেলেরা দল বেঁধে ক্রিকেট খেলে বিকালে। সেই গলিতে ব্যাটবলের আওয়াজ পাওয়া যায়নি আজ। কেনো ??