পূর্ব বাংলা বরাবরই এক ঝামেলার জায়গা, হিন্দুস্তানের মহান সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে বাংলার মোগলে আর আরাকানের মগে ব্যাপক যুদ্ধ চলতো। আরাকানের রাজার শাসনাধীন সুন্দরবনে পর্তুগীজ দস্যুর দলও উৎপাত কম করতো না।
পৌরাণিক যুগের শুরুতে দৈহিক শুচিতাই যেন ক্রমে চরিত্রের সংজ্ঞা হয়ে দাড়াচ্ছে।
অতি ক্রুর স্বভাবাপন্ন নর-নারী কোন ক্রমে দৈহিক শুচিতা রক্ষা করতে পারলেই তাঁরা চরিত্রবান আর চরিত্রবতী হচ্ছেন।
সংহিতা যুগে এ পরিবর্তনের গৈরব বহন করেছেন, উদ্দালক ঋষিপুত্র শ্বেতকেতু।
[justify]আজকে আমাদের ব্যাচের পুনর্মিলনী। কত যে পুরাতন মুখের সাথে দেখা হোল। আমাদের কেউই মনে হয় কারো চোখে বদলাইনি। যার সাথেই দেখা হচ্ছিল মনে হচ্ছিল, এইতো বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষ দিনের ছবির সেই মুখ। কারও একটু দাঁড়িগোঁফ উঠেছে বেশি, কারও মুখে একটু ভারিক্কি এসেছে, কেউ বা আবার আমার মত বিয়ে করে পুরোদস্তুর সংসারী মানুষের দলে নাম লিখিয়েছে। কিন্তু ওসব তো বাইরের পরিবর্তন। আরে কেমন আছিস?
খুকী তোমাদের কিচ্ছু বোঝে না মা'--
বর্তমান সরকার তৃতীয় বছর পার করে চতুর্থ বছরে পদার্পণের দিন বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলে নানা বিশ্লেষণ ও মতামত প্রকাশিত হয়েছে। এসব আলোচনা থেকে অন্তত একটি বিষয় পরিষ্কার- সরকার যেসব সেক্টরে সফলতার পরিচয় দিয়েছে, শিক্ষা তার মধ্যে অন্যতম। একটি জাতীয় দৈনিকের দেশব্যাপী পরিচালিত মতামত জরিপ থেকেও একই চিত্র উঠে এসেছে। দেশের মানুষ সরকারের তিন বছরে অনেক কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করলেও কিছু কি
যে কোনো পোস্টে ঢুকলে এখন থেকে হাতের বামে সেই পোস্টের মতো পোস্টগুলোর একটা তালিকা দেখতে পাবেন। "আমারে নিবা মাঝি?" শিরোনামের এই তালিকাটি তৈরী করা হয়েছে আপনি যে পোস্টটি পড়ছেন সেই পোস্টে ব্যবহৃত ট্যাগগুলোর সাথে সচলায়তনের অন্যান্য পোস্টে ব্যবহৃত ট্যাগগুলোর মিল থেকে।