অরণ্যা থাকতো একটা গোল গন্ডীর ভিতরে, একটা বৃত্ত। কিন্তু বৃত্তটাকে দেখা যেতো না। অরণ্যা যখনই চলতে চাইতো, সোজা চলতে চলতে একজায়গায় পৌঁছে কিছুতেই আর তার থেকে দূরে যেতে পারতো না, আবার ফিরে আসতে হতো চেনার দিকে। কেবল সে দূরের একটা নদীর আভাস দেখতো সে, একটা নীলচে পাহাড়ও যেন দেখতে পেতো, আর ওর মনে হতো কোথায় দূরে দূরে দূরে কী যেন রয়েছে অচেনা। কী অপূর্ব সেই অচেনা! কেন সে সেখানে যেতে পারে না?
গ্রামের নাম ঢেরপাড়া, চট্টগ্রামের পটিয়া থানায় অবস্থিত এই গ্রাম ‘পটিয়া চা বাগান’ নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত এই চা বাগানের সীমানা থেকেই শুরু হয়েছে পাহাড় যা বান্দরবন পর্যন্ত বিস্তৃত। শোনা যায় চা বাগানে কাজ করার জন্য ব্রিটিশরা বাঁকুড়া থেকে হতদরিদ্রদের নিয়ে আসে। সস্তা হওয়ার কারণে বিপুল সংখ্যায় তাদের নিয়ে আসা হয়। এই সব দরিদ্র শ্রমিকরা সংখ্যায় অনেক হওয়ার কারণ
কিছুদিন আগে এক বিদেশি বন্ধুকে আমাদের দেশের বিয়ে নিয়ে বয়ান দিচ্ছিলাম, ‘আমাদের দেশে বিয়ে হয় দুরকম, অ্যাফেয়ার ম্যারেজ আর এরেঞ্জড ম্যারেজ'।সে বলল 'দাড়াও দাড়াও, এরেঞ্জড ম্যারেজ এর কথা শুনেছি, ইন্ডিয়া’তেও বলে এরকম হয়, কিন্তু অ্যাফেয়ার ম্যারেজ কি জিনিস?' বললাম, ওই যে যেটা তোমরা কর।সে বলল, আমরা মোটেও অ্যাফেয়ার করে বিয়ে করিনা!
-তো কি কর?
–গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করি।
-ওই তো একই কথা…
আমাদের পীরগণ
"যাহার কোনো পীর নাই তাহার পীর শয়তান"।
[ডিসক্লেইমারঃ এই ব্লগ পাঠলব্ধ শিক্ষণের প্রয়োগে কাহারও ইন্টারভিউ ব্যার্থতার দায় ব্লগরব্লগরকের উপর বর্তাইবে না]
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (প্রথম পর্ব)
চাকরীর ইন্টারভিউ দেওয়া ও নেওয়ার খুচরো অভিজ্ঞতা (দ্বিতীয় পর্ব)
৮০ এর দশকের পর থেকে হলিউড যখন ব্যস্ত হয়ে উঠে মুলত প্রযুক্তি ভিত্তিক, মাফিয়া কিংবা চটুল চলচ্চিত্র নির্মাণে, ঠিক তখনো ইউরোপ, ইরান কিংবা ৩য় বিশ্বের দেশগুলোতে চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য মানবিক আবেগ আর সম্পর্কের উপাখ্যান। ব্রাজিলিয়ান ফিল্ম মেকার ওয়াল্টার স্যালেস এর তৈরি “সেন্ট্রাল ষ্টেশন” ব্রাজিলিয়ান ৯ বছরের অনাথ বালক জসুয়া আর রেলষ্টেশন এর চিঠি লেখিকা মধ্যবয়স্কা ডোরা এর সম্পর্কের পটভূমিতে তেমনি অদ্ভুদ সুন
(১)
সূর্যের সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে বালিকা
ঠোঁটের আঁচড়ের দাগ মুছে ফেলে লিপস্টিকের ছোঁয়ায়,
এমন ই সে -
চুম্বনের আনুপাতিকতায় দ্রবীভূত হয় না হৃদয়;
চন্দ্রের গর্ভে শরীর লুকিয়ে
তাকিয়ে থাকে জলের শরীরে,
বিচ্ছিন্ন দেহের ক্লান্তি জড়িয়ে...
(২)
আমাদের নৈমিত্তিক ব্যাবহার্য জিনিসের আড়ালে
লুকিয়ে থাকে পাপ।
সবুজ অন্ধকারের গা বেয়ে নেমে আসে সাপ
লিকলিকে শরীর আলিঙ্গনে জড়ায়
"চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে" খুব পছন্দের একটা গান আমার। যতবারই গাইতে যাই কেন যেন চোখে পানি চলে আসে।
হে পাঠক, নিচের শিম্পাঞ্জিশিশুর ছবিটা একবার ভালো করে দেখুন তো দেখি, অনেকটাই একটা ছোট্টখাট্ট শান্তশিষ্ট নম্রভদ্র কালোকোলো বাচ্চাছেলের মত (মানে ছুডুকালে আমি যেমন কিউট ছিলুম আরকি) মনে হয় কি না!
হুঁ হুঁ। তা এইবার বলেন দেখি, কেন এমন মিল?