যতই দিন যাচ্ছে ততই রিসোর্সের জন্য ক্ষুধার্ত অপারেটিং সিস্টেম তৈরী হচ্ছে। বাণিজ্যিক অপারেটিং সিস্টেম তৈরীকারকগণও নতুন নতুন হার্ডওয়্যার বিক্রয়ের গ্যারান্টি হিসেবে এমন সব অপারেটিং সিস্টেম বানাচ্ছে যা চালাতে নতুন হার্ডওয়্যার কিনতে হবে। কিন্তু বিভিন্ন অফিস ও ক্লাসরুম চলে পুরাতন এবং দূর্বল পিসি দিয়ে - যা রাতারাতি বদলানো সম্ভব নয় আর জরুরীও নয় (কারণ ওগুলো নষ্ট হয়নি, দিব্যি চলছে)। তাই ওগুলোর জন্য চাই হালকা
৮০০ বছর আগের এক ঝড়ের রাতে প্রবল প্রতাপশালী অ্যাজটেক সম্রাট দৈববাণীর মত স্বপ্ন দেখলেন- বিশাল এক ক্যাকটাসের মাথায় বসে একটি বিষধর সাপকে চঞ্চু আর নখর দিয়ে ফালি ফালি করে ছিড়ে খাচ্ছে পাখির রাজা ঈগল। ভেবেই নিলেন, যেমন স্বপ্নে ঐশী বাণী পাওয়া মানুষেরা ভেবে নেয়, এটি নিশ্চয়ই কোন শুভ লক্ষণ। এমন স্থান খুঁজে বাহির করে সেখানেই গড়তে হবে অ্যাজটেকদের নতুন নগরী। যুদ্ধংদেহী রণোম্মাদ অ্যাজটেক যোদ্ধাদের রাজার
এক,
রোদ ঝলমলে সকালে হোটেলের বারান্দায় বসে কাঠের রেলিঙে পা তোলে কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য দেখে চা খাচ্ছি, পাশের রুম থেকে বন্ধু এসে ঘোষণা দিল, ‘কপালের নাম গোপাল’। কনটেক্সটটা বুঝার ব্যর্থ চেষ্টা এবং পরবর্তীতে তার ‘বঙ্গে’ যাওয়ার সহযাত্রী ‘কপাল’ ইত্যাদি দর্শণ শোনার পর জানা গেল এই সাত সকালে দুই নেপালি মেয়ে এসে উপস্থিত, গায়ে দেয়ার চাদর বিক্রী করবে। কাশ্মীরি শাল, পাশমিনা, আরও কী কী জানি। বন্ধুটি অবশ্য বেশ রুঢ়ভাবে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে, ‘কোঈ দরকার নেহি হ্যায়’।
যতটুকু রং আর প্রাকৃত জীবন
--------------------------------------প্রখর-রোদ্দুর
হলুদে বিদায়ী কোন সুর যদি পুঁতেছে প্রকৃতি
তবে সবুজেই আছে মিশে আগমনী ট্রেনের হুইসেল।
চন্দনগন্ধ মেখে রোজ সন্ধ্যা প্রাগৈতিহাসিক কাশ্মীরী শাল
সুহাসিনী রুপসী ঘ্রান মাখে বনস্থালী, নুড়ি আর পাথরে।
শিশুবেলায় পুতুলবিয়ের সাজ মানেই হাজার পিনেকারুকাজ, তবু
উত্সবে পাখির নরমবুক ছোঁয়া পরিতৃপ্ত সোনালি বালিরেখায় বয়স
কি অমায়িক তার ব্যবহার! কন্ঠ কতই মিষ্ট!
আম জনতা হইতো তাহার জ্ঞানের ভারে পিষ্ট!
শুনলে বয়ান ভাবতো লোকে- এই না হুজুর সাচ্চা!
কয়জনই বা জানতো কী চিজ এই শুয়োরের বাচ্চা!
কদিন আগেও তার নামেতে কইলে কিছু পস্ট
আমগো “বিশেষ অনুভূতি” পাইতো কতই কষ্ট!
এনটিভিতে পুছতো সওয়াল লাল দাঁড়িয়াল চাচ্চু
আমি বরাবরই জনহিতৈষী মানুষ। সারাজীবন স্বপ্ন দেখেছি কিভাবে মানুষের জন্য কাজ করবো। ছাত্রজীবন থেকে স্বপ্ন দেখতে দেখতে কর্মজীবনের মধ্যাহ্নে প্রবেশ করেছি তবু জনহিতকর কর্মে নিয়োজিত হবার সুযোগ পাইনি। গ্রামে গেলে গরীব মানুষের ক্লিষ্ট মুখের দিকে তাকিয়ে বুকটা হু হু করে ওঠে। কিন্তু শেখ মুজিবের মতো গায়ের চাদর খুলে শীতার্ত মানুষটার গায়ে পরিয়ে দিতে পারি না। আসলে আমার গায়ে তো চাদরই নেই। গ্রামে গেলে লেদার জ্যাকেট
বাড়ি যাচ্ছি
বরিশালের বরগুনায়
অথবা বরগুনা নয়, নামহীন কোন দ্বীপে
কমা, দাড়িহীন এক জলজ পথের টানে
স্রোতে ভাসা কচুরিপানার মতো, ভেসে ভেসে
স্রোতই এখানে কান্ডারির ভূমিকায়
এমন কখনো নিয়ন্ত্রনহীন হয় মানুষ অথবা
হতে হয় তাকে বেলা-অবেলায়
বাড়ি যাচ্ছি
একটা লাশবহনকারী-এ্যাম্বুলেন্সে
এখন অনেক রাত
শেওলা-সবুজ-পথটা অসীম অসীম অসীম,,,
একটি মুহূর্ত
একটি বীজের মতো
সেখানে ঘুমিয়ে আছে অনন্তকাল।