যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে, নীতির গুন্টার গ্রাস এর আগেও সব তীরের নিশানা করে ছিলেন নিজেকে। আমার অর্থলিপ্সু জাতির জন্য আমি লজ্জিত। এমনই বাক্য ব্যয়ে আয় করেছেন অযুত-নিযুত সমালোচনা। কী বর্মে তাঁর আচ্ছাদন তৈরী! সেটা তিনি নিজেই জানেন। কিন্তু আমি অবাক হই কী মানবিক শক্তিতে সব কিছুকে এত তুচ্ছ জ্ঞান করেন তিনি!
কি বলিষ্ঠ আর আশ্চর্য টান টান ভঙ্গিমা। ঠিক যেন অর্কেস্ট্র্রার কোন জাদুকর বাজিয়ে। চঞ্চল হাতের তর্জনীর ইশারায় যে সঙ্গীত বেজে উঠেছে, সাড়ে সাত কোটি বাঙ্গালীর হৃদয় তাতে নাচতে থাকে। গুনগুন রিনিঝিনি তাক ধিনাধিন ঝনক ঝনক ধুন ওঠে - ছয় দফা, এগারো দফা, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম ..
পর্ব-১ এ নদী খনন কি এবং কেন প্রয়োজন এ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ পর্বে থাকছে বাংলাদেশের নদী খননের বিবেচ্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা।
আলোচনায় যাওয়ার আগে নদী খননের প্রকারভেদ একটু জেনে নেই। নদী খনন মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
প্রারম্ভিক এবং প্রধান খনন (ক্যাপিটাল ড্রেজিং)
রক্ষণাবেক্ষন খনন (মেইনটেন্যান্স ড্রেজিং)
এখন সারা বাংলাদেশ জুড়ে চলছে বৈশাখকে বরণের প্রস্তুতি। ইতিমধ্যেই কালবৈশাখী ঝড় নতুনের কেতন ওড়াতে শুরু করেছে। সব ধর্মের, সব গোত্রের, সব শ্রেণীর মানুষের ভিতর বয়ে যাচ্ছে উতল আনন্দ হিল্লোল, শুরু হয়েছে নববর্ষ উদযাপনের মন মাতানো মহড়া। আস্তে আস্তে একটু একটু করে এগিয়ে আসছে পান্তা-ইলিশ-ঢাক-ঢোল-নাচ-গানে মাতোয়ারা হওয়ার সেই মাহেন্দ্রক্ষণ।
বহু দিন আমি শব্দের বড়শি ফেলে
কাঁঠাল গাছটারে
স্মৃতির অতল-দেশ থেকে তুলে আনতে চেয়েছি
যে-গাছটার ডালে বসে
আমি তার সাথে পাখিদের মতো বচসা করতাম
আর খুনসুটির মঞ্জুরী ফুটে উঠতো পাতায় পাতায়
আর শিখতাম বার-মাস-বছর আর বডি পার্টস-এর নাম
সে-একটা গাছ ছিলো আমাদের
স্কুলের পাশেই, খালের কিনারে
একটা সবুজ অতিকায় পাহাড়ের মতো
একটা নিরীহ শামুকের মতো
সবুজ গাছটা এ-প্লাস-ডাবলু, এম-প্লাস-এস,
১ম পর্ব এইখানে।
সুইজারল্যান্ড বেশ ছোট দেশ, আয়তন মাত্র ১৫,৯৪০ বর্গমাইল। জনসংখ্যা এখনো কোটি ছাড়ায়নি (৭৯ লক্ষ, উইকিপিডিয়া)। বড়লোকের দেশ বলে আর জমির স্বল্পতার কারণে জায়গার দাম আকাশচুম্বী। তার ওপর সুইস সরকার জমি হাতবদলের ব্যাপারে অ্যালার্জিক, তারা জমির বিক্রয়মুল্যের লাভের অংশের উপরে উচ্চহারে করারোপ করে রেখেছে, ফলে সাধারন জনগন প্রপার্টি কেনাবেচায় খুব একটা উৎসাহী নয়। এত টাকা দিয়ে জমি/বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্ট না কি
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—৬
রবীন্দ্রনাথ ১৯৩৩ সালের ১৩ জুলাই পাবনার সিরাজগঞ্জের সেবক সংঘের প্রতিষ্ঠাতা আবুল মনসুর এলাহী বক্সকে চিঠিতে লিখেছেন, মানুষের দুঃখ দূর ঈশ্বরের উপাসনার শ্রেষ্ঠ অঙ্গ। তোমরা সেই শ্রেয়ঃ সাধনায় ব্রতী হয়েছো, তার সফলতা চিরদিন অন্তরে বাহিরে তোমাদের অনুবর্তী হোক এই আমার সর্বান্তঃকরণের আশীর্বাদ।
১.
বাবলুর জন্মের সময় আম্মা মারা যান।
[justify]ভাবছিলাম কত আর নিজের কথা লিখা যায়। সবই লিখে ফেলেছি প্রায়, সব কথাই হয়েছে বলা। বলার মত যত কথা ছিল এতদিনে সব ফুরিয়ে তলানিতে এসে ঠেকেছে। কিন্তু জীবনটা যেন দিগন্তরেখার মত, অই যে শেষ-প্রান্তটা দেখা গেল বলে ও আসলে শেষটা দেখা যায়না কখনোই। থিসিস জমা দেয়ার পর জব হয়ে গেল বলে ভাবছিলাম জীবনে এবার বুঝি একটু স্থিরতা এলো। এই অনাবিল সুখের আকাশে ভাসতে ভাসতেই ধাক্কার মত এক টুকরো কালো মেঘ আমাকে ছু