পর্ব ১ ।। পর্ব ২
(আপনাদের দাবিতে এবারের পর্বটাকে একটু বড় করে পোষ্ট করলাম। আশা রাখি আপনাদের প্রশ্রয় থেকে বঞ্চিত হব না।)
ভারতবর্ষ - সে এক কল্পনার দেশ। তাকে নিয়ে কতই না উপকথা ইউরোপের বাতাসে বাতাসে উড়ে বেড়ায়। তন্ত্র, মন্ত্র আর ঐশ্বর্য্যের গল্পগুলো একেবারে রূপকথার মত। ভারতবর্ষের আকাশে যে পাখিরা উড়ে বেড়ায় তাদের চোখগুলো দ্যূতিময় হীরায় তৈরী। গাছের পাতাগুলো রূপোর - আর সেই রূপোলী পাতার মধ্যে ফুটে থাকে খাঁটি সোনার আপেল। পথের ধুলোয় স্বর্ণরেণু চিকমিকিয়ে ওঠে। পাহাড়ের গা বেয়ে পথ চলতে গেলে নুড়ি গড়িয়ে পড়ে। সে নুড়ি সাধারন পাথরের না
বৃষ্টির ঘ্রাণ পাচ্ছি,
জলের ঘ্রাণ পাচ্ছি,
জলমগ্নতায় কার অতল হৃদয়ের
কলরব শুনতে পাচ্ছি ।
এ কার নুপুর-নিক্কণ সকরুণ সুরে
আজো কাঁদে করোতোয়ার কচুরীর দামে?
রেণুকা? সে তো চৌদ্দ বছর আগেই
ভোকাট্টা হয়ে গেছে গোলাপী ঘুড়িটার মতো!
সেই ঘুড়ি, সেই নিরুদ্দেশ ঘুড়ি কতবার ছলে-বলে
আছড়ে পড়েছে রেনুকাদের ছাদে।
যতবারই কুড়োতে গিয়েছি
ততবারই বিদ্ধ হয়েছি শান্ত গভীর দু’চোখের মায়ায়।
ইলা মিত্র বা তাঁর কাজ সম্পর্কে আমার নিজেরই কিছুদিন আগেই খুবই অল্প ধারণা ছিল। নাচোলের তেভাগা আন্দোলনের নেত্রী ইলা মিত্র আর এরকম দু-একটা বাক্য ছাড়া বলতে গেলে কিছুই জানতাম না। আমার মত এখনো যারা তাঁর সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানেন না তাদের জন্যই এই লেখা।
সারসংক্ষেপ এসো নিজে করি ০২ এ কুদরতি ব্যাপার নিয়ে ফালতু মশকরা করার ফল হাতে নাতে পেয়ে গেলাম। লেখা প্রকাশের পরদিন থেকে জ্বর আর ঠান্ডায় ভুগে মনে হচ্ছিলো এই বুঝি গেলুম। চা টা পানি টানি পড়া টড়া খেয়ে টেয়ে তাই দুবলা শরীরে বল আনতে কয়েক হপ্তা চলে গেলো। চাঙ্গা হয়েই মনে হলো এবার তবে একটু শিক্ষক মহোদয়দের কাছ থেকে অভিশাপ কুড়ানো যাক!
জায়গাটা প্রথম থেকেই একদম পছন্দ হয়নি আমার। সারাজীবন শুনে এসেছি, সুইজারল্যান্ড হচ্ছে পৃথিবীর বুকে স্বর্গের নমুনাবিশেষ। আশা ছিল, না জানি কি দেখব। মোটামুটি হতাশই হলাম। দীর্ঘ বিমানযাত্রা অবশ্য একটা কারন হতে পারে। জোহানেসবার্গ থেকে জুরিখ পর্যন্ত সাড়ে এগারো ঘন্টা, তারপর একঘন্টার বিরতিতে জেনেভার দিকে উলটোপথে আরেকটা ফ্লাইট, জেনেভা থেকে পৌণে একঘন্টার ট্রেন জার্নি, সবমিলিয়ে ক্লান্তির চূড়ান্ত সীমায় প
চুয়েট বন্ধ প্রায় একমাস হতে চলল। গত একমাসে ধরে ভার্সিটিতে কোন উপাচার্য নেই, ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য নেই, উপ-উপাচার্যও নেই – উপাচার্য নেই তাই ক্লাসও নেই। ক্লাস নেই, তাই ছাত্ররাও নেই। আমরা সবাই রাজা আমাদের এই ‘নেই’ এর রাজত্বে।
এক।
আলুবাজ
কবি বড় বাজে
বড় বাজে কবি
শব্দের পর্দাটা সরালেই আ-কথা কু-কথা
গতকাল বুধবার সকালে বেদখলকৃত সরকারী জমি উদ্ধারে বনানী এলাকার করাইল বস্তি উচ্ছেদ অভিযান চালায় ঢাকা জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মেটোপলিটন পুলিশের ৪ প্লাটুন মোতায়েন করা হয়। সরকারী ভাষ্যমতে বেদখলকৃত ১৭০ শতাংশ জমির মধ্যে ৮০ শতাংশ বিটিসিএলের মালিকানাধীন ও ৪৩ শতাংশ পিডব্লিইডি’র এবং বাকি জমি আইসিটির।