অনেক অনেক কাল আগের কথা, আমাদের এলাকার সরকারী বিজ্ঞান কলেজ মাঠে এক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হইছিল। টিমের কোচ আছিল মিন্টু ভাই। উনার কোচ হবার ইতিহাস ছিল একটু চমকপ্রদ। মিন্টু ভাই ফুটবল ভাল খেলতেন কিন্তু ক্রিকেটটা একেবারেই যাচ্ছেতাই। প্রথম প্রথম মাঠে নামতেন উনি খুব হম্বিতম্বি কইরা, ওপেনিং নামতেন ব্যাটিং এ। পোলাপান মানুষের খেলা আছিল, তখন প্রায় খেলাতেই তিনি ২৫ বলে ৫ রান করতেন। খেলতামই ১০-১৫ ওভারের
সেই আগ্নেয়গিরিগুলির নিচে, বরফের মুকুটপরা পাহাড়গুলির গা ঘেঁষে দাঁড়ানো, বিশাল হ্রদের টুকরোগুলো বুকে রাখা চিলির বনভূমি- সুগন্ধি শান্ত বনভূমি
স্বপ্ন ছিল উথাল-পাথাল
আকাশ চেরা
স্বপ্ন ছিল মনের ঘরে-
হয়নি ফেরা |
এখন দেখি ডুকরে কাঁদে
সে স্বপ্নেরা,
তারা এখন উল্টো পথের
শেকল ঘেরা |
পড়ন্ত এই ধুসর দিনে-
স্বপ্ন এখন বিবর্ণ এক পলেস্তেরা !
- ঈষিকা
খোদার কি কুদরত, লাডির মইধ্যে সরবত। ছোটবেলায় শেখা ছড়া এটি। আখ/ইক্ষু এর কথা বলা হচ্ছে এখানে। লাঠি ধরে চিপি দিলে রস পরে এমন কুদরতি জিনিষ কি এই আচানক দুনিয়াতে আর দুইটা আছে?
(এক)
শিমুল গাছের গল্প, অন্ধ সাপের গল্প
প্রাচীন নীতিশাস্ত্র
.
প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে ‘নীতিশাস্ত্রম’ নামে একটি বিভাগ স্বীকার করা হয়। যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায়- নীতিশাস্ত্র। নামের মধ্যেই যেহেতু শাস্ত্র কথাটি যুক্ত রয়েছে, তার উপর আবার সংস্কৃত ভাষা, তাই ধারণা হয় নিশ্চয়ই এতে মারাত্মক সব জটিল তত্ত্বের সমাহারে ভয়ঙ্কর সব শাস্ত্রীয় কপচানিই থাকবে। এবং যার ফলে, এ বিষয়ে বিরাট পাণ্ডিত্য ধারণ করা না-গেলে এই শাস্ত্র উপভোগের শুরুতেই সহজ-সরল সাধারণ পাঠক-মনে প্রথম যে ইচ্ছেটাই গজিয়ে ওঠা স্বাভাবিক, তা হলো- থাক্ বাবা! এ রাস্তায় এগোনোর চাইতে পাথর চিবানোও বুঝি সহজ কর্ম ! ভাগ্যিস এগুলো আসলে সে জাতীয় ভয়ঙ্কর কিছু নয়। এবং এগুলো যে মোটেও রসকষহীন কিছু নয়, বরং অধিকাংশই মনোগ্রাহী কাব্যধর্মী রচনা, এর উদ্দেশ্য থেকেই তা স্পষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এর উদ্দেশ্য হলো আকর্ষণীয় উপায়ে কিছু সদুপদেশ বিতরণ বা কাঙ্ক্ষিত কিছু নীতির প্রচার।
ইংল্যান্ডে বছর তিনেকের মত ছিলাম, প্রথম ওদের খাবার খেতে খুব কষ্ট হয়ে যেত। অবশ্য আস্তে আস্তে ভালই মানিয়ে নিয়েছিলাম।
চলুন আজকে ইংলিশ খাবার দাবার সম্পর্কে জেনে আসি।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—২
------------------
হযরত মোহাম্মদের জন্মদিন উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ বাণী পাঠিয়েছিলেন স্যার আব্দুল্লাহ সোহরাওয়ার্দিকে। ১৯৩৪ সালের ২৫ জুন অই বাণীটি হযরত মোহম্মদের জন্মদিনে আকাশবাণীতে প্রচারিত হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—