Archive - 2012 - ব্লগ

হিন্দুরা শখ করে ভারতে চলে যায়, আর বৌদ্ধরা?

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৯:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
সুখের কথা, এই দেশ থেকে হিন্দু কমে যাচ্ছে। সেই ৪৭ পূর্ব ৪০ শতাংশ থেকে কমতে কমতে এখন সাড়ে আট শতাংশ। তা, এই হিন্দুরা যায় কোথায়?


প্রাসঙ্গিক একটি উদ্ধৃতি

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৮:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“যৌক্তিকতা আর বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির বিরূদ্ধে সবচেয়ে বড় হুমকি যদি ধর্ম না হয়, তাহলে কোনটা?


ভুল পথে কে রাখে পথের হিসাব!

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৭:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
মাঝে মাঝে নিজেকে অর্থহীন প্রশ্ন করতে ভাল লাগে। 'জীবনের অর্থ কী?' টাইপের উচ্চমার্গীয় অর্থহীন প্রশ্ন। দার্শনিক প্রশ্নে আমার আগ্রহ বরাবরই কম। আমি হালকা ধরণের চিন্তা-ভাবনায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্য। কিন্তু রাত সাড়ে বারোটায় বাস স্ট্যান্ডে বাসের অপেক্ষায় বসে থাকলে জীবনের অর্থ কী টাইপ উচ্চমার্গীয় চিন্তা-ভাবনা পেয়ে বসাটা দোষের কিছু না। এরমধ্যে আবার ফ্রাইডে নাইট, ফ্রাইডে নাইটের এই সময়টা বেশ তরল। এদের এই ব্যাপারটা মাঝে মাঝে বেশ লাগে, সপ্তাহের ক্লান্তি এক রাতের তারল্যে মুছে ফেলার চেষ্টা।


September 30th

পশুখামার (ছয়), মূল: জর্জ অরওয়েল, অনুবাদ: তীরন্দাজ

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চতুর্থ পর্ব

গ্রীষ্মের শেষের দিকেই পশুখামারের ঘটনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। নেপোলিয়ন আর তুষারবল আশেপাশের খামারগুলোতেও কবুতরের ঝাঁক পাঠায়। তাদের কাজ হল, অন্যান্য খামারের পশুদের সঙ্গে মিশে এই বিপ্লবের কাহিনী শোনানো ও সবাইকে "ইংল্যান্ডের পশু" গানটি শেখানো।


সংখ্যালঘু

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৭:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
।।১।।

তিনি একটু বিরক্তভরে ভদ্রলোকের দিকে তাকালেন।

সাতসকালেই ভদ্রলোক এসে উপস্থিত। বসবার ঘরে সোফায় বসে আছেন, চোখে গোল্ড রিমের চশমা। হাত দুটো কোলের উপর রাখা। মনে হচ্ছে ওই দুই বেচারাকে নিয়ে একটু বিব্রত আছেন ভদ্রলোক। মাথার উপর বনবন ঘুরছে ফ্যান। এই সকালেও চড়চড়ে গরম পড়েছে। এক ফোঁটা বাতাস নেই কোথাও। দুটো মাছি ইতঃস্তত উড়ছে ঘরের ভেতর।


রবির বিদেশিনীর খোঁজে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৬:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

378156_10151167932125497_1473565211_n

আমি চিনি গো চিনি তোমারে, ওগো বিদেশিনী
তুমি থাকো সিন্ধুপারে, ওগো বিদেশিনী ।।


মুভি রিভিউঃ লুপার

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৪:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঠিক এই সময়ের সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলার দুটা ভিন্ন রূপ খুব দেখা যাচ্ছে। প্রথম রূপটায় অসাধারণ গ্রাফিক্সের সাথে দুর্দান্ত এ্যাকশন থাকছে কিন্তু অনেক সময়ই গল্প খোঁড়া হয়ে যাচ্ছে। কিছু কিছু যে ভালো গল্প থাকছে না, তা নয়। তবে অধিকাংশ সময়ই চাকচিক্যের সাথে গল্পের গভীরতার সরল রৈখিক সম্পর্ক দেখা যায় না। অন্যদিকে আরেকটা রূপ দেখা যাচ্ছে যেখানে গল্পই মুভির মূল উপজীব্য। মুভিকে চাকচিক্য দিয়ে সাজানোর দিকে পরিচালকের নজর তেমন একটা থাকে না। “ডিসস্ট্রিক্ট নাইন”-এর কথা হয়তো মনে আছে অনেকের। এরপর এসেছে “মুন”, “সোর্স কোড”, “সুপার এইট” কিম্বা একদম নূতন “লুপার”। এই মুভিগুলোতে সায়েন্স ফিকশনের মাধ্যমে শুধুই চাকচিক্য দেখানোর পরিবর্তে মানবিক আবেদনকে একটা বড় ফ্রেমে বাঁধিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।


বাটিস

সবুজ পাহাড়ের রাজা এর ছবি
লিখেছেন সবুজ পাহাড়ের রাজা (তারিখ: শনি, ২৯/০৯/২০১২ - ৭:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ আদুরে পিচ্চি বাটিসদের কথা বলা যাক।


ছবি: বিবিসি

ছবিতে পয়সার উপর যে প্রাণীটি দেখতে পাচ্ছেন, তা পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সরীসৃপগুলোর একটি।


September 29th

প্রায় দমবন্ধ কয়েকটা দিন

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ২৯/০৯/২০১২ - ৩:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কথা বলা দূরে থাক, পানি খেতে, এমনকি ঢোক গিলতেও সাহস পাইনি কদিন। প্রায় দশ পনের দিন দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলাম। মানুষের গলায় যে এরকম কোন গজব নামতে পারে আগে জানতাম না। কথাবার্তা সব ইশারায় চলেছে। মোবাইল ফোন তো হারামই হয়ে গিয়েছিল। পরিবারের সব মানুষ আর সহযোগী অর্ধাঙ্গিনী না থাকলে কি ভয়ংকর অবস্থা হতো ভাবা যায় না। নাক-গান-গলা বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ করে ঘোষণা দিলেন- গলার ভেতর ব্যাকটেরিয়ার কাফ


মগডালের ভূত অথবা চুয়াডাঙ্গার হায়েনা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৯/০৯/২০১২ - ১২:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক অনেক দিন কথা। চুয়াডাঙ্গার আপেলদ্দি ডাক্তারের তখন বেশ নামডাক। হাসপাতাল আর চেম্বারে তো রোগি দেখেনই, প্রয়োজনে মুমূর্ষূ রোগিকে বাঁচাতে ছুটে যান দূর-দূরান্তে। একদিন এমনই এক রোগির চিকিৎসা করতে গেলেন চুয়াডাঙ্গা থেকে বিশ মাইল দূরে জীবননগরে। রোগির অবস্থা তেমন সুবিধার নয়। তাই আপেলদ্দি ডাক্তার বেশ সময় নিয়ে রোগির চিকিৎসা করতে লাগলেন। কখন যে দুপুর গড়িয়ে গেছে ডাক্তার সাহেব তা খেয়ালই করেননি।
তখনকার দিনে এত ঝকঝকে রাস্তাঘাটও ছিল না, এত এত বাস-মোটর গাড়িও ছিল না। ওদিকে রোগির চিকিৎসা করতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব চুয়াডাঙ্গাগামী শেষ বাসটাও মিস করলেন। অথচ যে করেই হোক সন্ধ্যার আগেই তাঁকে চুয়াডাঙ্গায় পৌঁছতে হবে- কে জানে কতজন রোগি তাঁর অপেক্ষায় প্রহর গুনছে!
তখন চুয়াডাঙ্গা আর জীবননগরের মাঝে শুধু বন আর বন। মাঝে মাঝে খাপছাড়া দু-একটা গ্রাম। কেন্দুয়া বাঘ, ভালুক, হায়েনা আর বুনো শুকরদের অবাধ বিচরণ সেই বনে। ডাক্তার সাহেব তো পড়লেন মহা মুসিবতে। এখন বাড়ি ফিরবেন কীভাবে? একট গরূ কিংবা ঘোড়ার গাড়ি টাড়িও চোখে পড়ছে না। ঠিক সেই সময় একজন লোক সেই পথ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল। রাস্তার পাশে ডাক্তার সাহেবকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে লোকটা সাইকেল থামিয়ে বলল, ‘আরে ডাক্তার সাহেব! আপনি এখানে দাঁড়িয়ে কেন?’