সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি, চতুর্দিকে প্যাক কাদায় হাঁটাই মুস্কিল। ক্যাম্পের সবাই গোল হয়ে ভাত খেতে বসেছে মাত্র, এমন সময় আজিজ মাস্টার দ্রুত ঢুকে দলের কিশোরী মেয়েটিকে বললেন, “ঐ গাছে উইঠা দেখতো, নদীত কিসের জানি আওয়াজ পাইলাম।” ফট করে ভাত ফেলে হাত না মুছেই বাইনোকুলারটা টান দিয়ে পাঁই পাঁই ছুট লাগালো মেয়েটি, পিছল সুপারি গাছ বেয়ে বাঁদরের মত মগডালে উঠে দূরবীন চোখে দিল। কড়া বৃষ্টিতে কিছু ঠাহর করাই মুস্কিল। ভালো করে এক লহমা দেখল সে, পরমুহুর্তেই দলের দিকে ফিরে রিনরিনে গলায় চাপা চিৎকার দিল, “মিলিটারি! মিলিটারি গানবুট!”
ভূমিকা: বর্তমানে ভারত উপমহাদেশে বিরাজমান সংস্কৃতির মতই এর ইতিহাসও অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। সময়ের পথ ধরে, ইতিহাসের নানা চড়াই উৎরাই পার হয়ে অখণ্ড ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে তৈরি হয়েছে আধুনিক কালের দক্ষিণ এশিয়ার দেশ সমূহ। মধ্যযুগের ভারতের ইতিহাস জুড়ে রয়েছে বিদেশী শক্তির আগ্রাসন, পরাধীনতা ও সাম্রাজ্যবাদ। মূলত ১২০০ খ্রিষ্টাব্দের পরে থেকেই এই উপমহাদেশ বিদেশী শাসকদের অধীনে চলে যায়। প্রথমে মুঘলরা এবং পরে
বেলগাছটির অবস্থান ঈশান কোণে। রুয়েছিলেন দীননাথ। সেটা পঞ্চাশ সালের ঘটনা। তখনও আইয়ুব খানের পয়দা হয়নি। চাঁদে আমেরিকা পৌঁছায়নি। চীন আর রাশিয়া নামক দুটি দেশে একই বৃষ্টির ফোঁটা পড়ত। সোহরাওয়ার্দ্দী বড় নেতা। দীননাথ বিয়ে করেছে তার মায়ের অনুরোধে। কৃষ্ণলীলা পালাগান করার ফলে দীননাথের ধারণা ছিল—বিয়ে করার কোনো মানেই হয় না। স্ত্রী হৈমবালাকে বাড়ি আনার পরে একদিন মধ্য রাতে বলেছিল, রাধাকৃষ্ণর প্রেম—নিকষ
ফাটল
-------------
"as the sky contained my garden,
I opened my door"
রোদ নেমে আসে; বিকেলের লিলির পাঁপড়িতে
বাতাস দোলে
ব্যালকনিতে বিয়ারের ক্যান,
ব্যালকনিতে রক্তের দাগ,
ক্যানের অগ্রভাগে ঢুকে যাওয়া আঙ্গুল টনটন করে ব্যাথায়
একটা মুখ ভাবি -
আমার শেভ করা গালে একটা হাত; গাল ঘসে ঘসে
চিবুকে এসে থামে
ক্যানভাসের বাড়িয়ে দেয়া হাতে ফুঁটে ওঠে মিলিত অবয়ব
স্তনের ভাঁজে তিল
ছিল হয়তো কখনো একটা সময়। রবিবার সকালে পরিপাটি কেতাদুরস্ত অভ্যাগতের ঢল। আঁধার কুলুঙ্গিতে মোমবাতি। হয়তো উপাসনা। হয়তো শুধু কিছু প্রশান্ত নীরবতা। সেই দিন আর নেই।
অস্ট্রেলিয়ার মরুক্যাঙ্গারুঁদুর; হারিয়ে যাওয়া এক বিচিত্র প্রাণীর গল্প।
আজকাল দেশের প্রায় সকল সাংবাদিককেই হলুদ মনে হয়, মতিকন্ঠ ছাড়া । তাই মনে হল, ইয়েলোস্টোন এর বাংলা নাম হলুদ পাথর না হয়ে সাংবাদিক পাথর করলে মন্দ হয়না। বাকি রইল গ্র্যান্ড টিটন । আসুন দেখি Grand Teton এর নামকরণ সম্পর্কে Wiki কি বলে,