বহুল আলোচিত পদ্মা সেতু প্রকল্পে ফেরত এসেছে বিশ্বব্যাংক। গত এক বছর ধরে এই ইস্যু নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, অনেক জল ঘোলা হয়েছে, অনেক রকম গুজব ডালপালা মেলেছে। শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক ফিরে আসায় সব পদ্মা সেতু কেন্দ্রিক সব পক্ষই খুশি। বিশেষ করে বর্তমান সরকার তথা আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি হাফ ছেড়ে বাঁচার মত খবর।
মারা গুয়া ডাজ নট কামব্যাক ফ্রম কাশী। এর মানে হলো- একবার গুয়ামারা খাইলে কাশীতীর্থ ভিজিট কইরাও কুনু লাভ নাই... এরকম কথাবার্তা ভদ্দরলোকি বৈঠক কিংবা বাক্য রচনায় ছিছি গোত্রীয় হলেও আড্ডায়-ঝগড়ায় কিংবা বেহুদা জীবনযাত্রায় হামেশাই আমরা এগুলো কিংবা আরো উচ্চগোত্রের ছিছি বাক্য ব্যবহার করি নিজেদের একেকটা উপগোত্রের মাঝে...
আজ বহুদিন পর ফজলুল করিম স্যারের কথা ভীষণ মনে পড়ছে। আমাদের এফ কে স্যার। বছরের শেষ দিকটায় তিন/চার দিন জুড়ে কলেজে যখন ক্রিকেটের ধুম মৌসুম, সে সময় আমরা এফ কে স্যারকে ব্যাটে-বলে মাঠে নেমে পড়তে দেখতাম প্রিয় ছাত্রদের সাথে। তাঁর চোখে-মুখে তারুণ্যের অরুণ আলোর ঝিলিক। তাঁর হৃদয়ে ধানের গুচ্ছের মতো সবুজ ভালোবাসার বন্যা। আমার সহপাঠীদের মধ্যে নাহিদ, সাব্বির, এনাম ক্ষুদে বয়সেই ছিলেন তুখোড় ব্যাটসম্যান। ফয
◘ মাদাগাস্কারের রংধনু ব্যাঙ
মাদাগাস্কারের রংধনু ব্যাঙ প্রাণী জগতের এক বিস্ময়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Scaphiophryne gottlebei, ইংরেজীতে বলে Malagasy rainbow frog। এরা দক্ষিণ-পশ্চিম মাদাগাস্কারের ইসালো ম্যাসিফ অঞ্চলের ভ্যালী দ্যস সিনগেসের পাহাড়ী ও শুকনো পাথুরে বনাঞ্চলে বসবাস করে।
সঙ্গীত এমন একটি শাখা যেখানে আধুনিকতার নিত্য বসবাস। আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রযুক্তি সবসময়ই সঙ্গীতকে নতুন মাত্রা দিয়ে এসেছে। আর তাই সঙ্গীতের বিবর্তনে আধুনিক ইন্ট্রুমেন্টের চমৎকপ্রদ ব্যবহারই পারে নতুন ধারার জোয়ার এনে দিতে।
মন ভালো লাগছেনা।
কত কিছু যে আসছে মনে। ভাসছে মনে। অবশ্য এই ভাসন্ত কথাগুলির একটাও ভালো কথা না। নাহয় নিশ্চয়ই লিখতাম না যে মন ভালো নেই!
আমি সামনে শুধুই অনিশ্চয়তা দেখছি। ভাবছো তোমার নিশ্চয়তায় ভরসা রাখছিনা কেন।রাখছি, আর রাখছি বলেই যেসব অনিশ্চয়তায় বর্তমানে বসবাস করছি তা নিয়ে শুধু 'মন খারাপ লাগছে' বলার মত বিলাসী শব্দ ব্যবহার করতে পারছি।
[justify]২০০৮ সাল, ২১ শে জুলাই, সড়কপথে জীবনে প্রথমবারের মত বরিশাল যাত্রা করলাম, ভোর থেকে বৃষ্টি। সফরসঙ্গী দুইজন, দুজনই সরকারী মানুষ, তাদের মধ্যে একজন যে আমাদের জাহাঙ্গীরনগরের ‘রাঙা ভাই’ তা জানা ছিলোনা। গাড়ী নিয়ে দাঁড়িয়েছি তার বাসার সামনে, তিনি বের হলেন, বহুবছর পর সেই চেহারা, কিসের ফর্মালিটি কিসের কি, ‘রাঙা ভাইইইইই!
ঠিক দশ বছর আগে, এক নয়, দুই নয় এমনকি তিনও নয়, ঠিক দশ দশটি বছর আগে আমার আগমন ঘটেছিল মর্ত্যের অন্য প্রান্তে। বাংলাদেশ বিমানে চেপে কোলকাতা, সেই স্মৃতি আর মনে করতে ইচ্ছে করে না কখনো- বাবার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল ঢাকার বিমানবন্দরে- সাথে ছিল পরিবারের সবাই। কোলকাতা থেকে দিল্লী, সেখানে ভিসা নিয়ে ধস্তাধস্তি শেষ করে বাংলাদেশের মানুষ হবার জন্য প্রাপ্য হয়রানির কয়েকটা জঘন্য দিন পার করে এরোফ্লটে চেপে মস্কো