কিছুদিন আগে ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসাবে দেয়া সচল ষষ্ঠ পাণ্ডবদার একটা উক্তি দিয়ে শুরু করি,
দুই প্রকার ব্যবসায়ী আছে। প্রথম প্রকার ব্যবসায়ী চুপচাপ ব্যবসা করে যায়, কখনো সম্ভব হলে জনসেবা করে বা করে না। দ্বিতীয় প্রকার ব্যবসায়ী মহা ঢাকঢোল পিটিয়ে ব্যবসা করে, কিন্তু স্বীকার করে না যে সে ব্যবসা করছে। জিজ্ঞেস করলে বলে সে সমাজসেবা করছে বা জনগণের কল্যান করছে। এটাকে মনে হয় সামাজিক ব্যবসা বলে।
এই নিয়ে একে একে চারবার পত্রিকা অফিস থেকে গল্পের পান্ডুলিপি ফেরত আসলো। গল্পটি ছাপানোর জন্য "মনোনীত" হয়নি। তবে সম্পাদক মহোদয় আশা ব্যক্ত করেন, ভবিষ্যতে "মানসম্মত" ও "ভাল" লেখা দিলে, তা তিনি নিশ্চই ছাপানোর জন্য বিবেচনা করবেন। যাই হোক, আবারও হতাশার তীরে বিদ্ধ হল আমার হৃদয়ের তরুন লেখক সত্ত্বা। আমার ধারনা, সম্পাদক মহোদয় কোনবারই পান্ডুলিপিখানা খুলে দেখার প্রযোজন বোধ করেননি। খুব সম্ভবত গল্পটিতে আহামরি কোন
আজ ঈদ। মদিনার ঘরে ঘরে আনন্দ। বাতাসে আতর গোলাপের সুগন্ধ। পথের ধারে দাঁড়িয়ে একটি নাস্তিক কাঁদছে। জিজ্ঞাসা করতেই সে বললো, ণূড়ায় কইছে আইজকা আমি রোস্ট খাইবার পারুম না।
ছোট বেলায় আব্বু আর আমি মিলে বাসার ছাদে ছোট্ট একটা সবজি বাগান করেছিলাম। তারপর আব্বু প্রবাসী হয়ে গেল তাই আমারও আর বাগান করা হল না। অনেক বছর পর আবার বাবা মেয়ে মিলে সুদূর প্রবাসে ছোট একটা সবজি বাগান করলাম।
১
রাহিল,এখনও ফোনে কথা বলছিস? কখন বলে গেলাম গোসল করে আয়,ভাত খাবো একসাথে!
দাঁড়াও আপু, এক মিনিট।ফোনের স্পিকারে হাত রেখে বলল রাহিল।
সেই একঘন্টা ধরেই ত এক মিনিট একমিনিট শুনে আসছি। তা তোদের এক মিনিট হতে কয়ঘন্টা লাগে?জার্নি করে এসেছে,গোসল করবে ,খাবে ,আমার সাথে গল্প করবে, আম্মু কী দিলো দেখাবে......
আমি এক রকম বিপাকে পরেই শেষ পর্যন্ত এখানে লিখতে আসলাম। জানি না আর কয়টা দিন টিকে থাকতে পারবো, মাথার উপরে যেভাবে করে একটু একটু করে আকাশ ভেঙ্গে পরার অবস্থা হচ্ছে বুঝতে পারছি আর বেশি দিন আয়ু নেই।
আমার দাদা ৯০ বছর বয়সে আবার বিয়ে করার পাঁয়তারা করছেন।
মানবতার হ্যাশট্যাগের জোরে মানবতা ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে । আমরা সবাই আজ মানবতার অপরুপ নিদর্শন দেখাচ্ছি । 'যদি, কিন্তু, তবে' মুক্ত আনকন্ডিশনাল মানবতা । মানবতার এই বিশাল পর্বতের দিকে আমি অবাক হয়ে চেয়ে রই আর মাথায় কেবল একটা প্রশ্নই ঘুরপাক খায় । হামাসের রকেট, চোরাগোপ্তা হামলার টানেল কিংবা আত্মঘাতী বোমা হামলা তো পারলো না মানবতার হ্যাশট্যাগের শেষে 'যদি, কিন্তু, তবে' যোগ করে দিতে । ৩০ লক্ষ বাঙালী, নিহত ব্লগার রাজীব কিংবা ধর্ষিত সংখ্যালঘু কেন বারে বারে 'যদি, কিন্তু, তবে'র জালে পড়ে যায় ?
পানির অপর নাম যদি জীবন হয় তাহলে জীবনে বেঁচে থাকার অপর নাম হবে ঔষুধ। ঔষুধ এর প্রয়োজনীতা কিংবা এর গুরুত্ব কতটুুকু তা নতুন করে বলার কিছু নেই। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যে ঔষুধের কাছে অসংখবার মানুষের সাহয্য নিতে হয়। আর একটা নিদিষ্ট বয়সের পর তো সেটা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়। কিন্তু জীবনরক্ষাকারী এই ঔষুধ ও মৃতুর কারণ হয়ে দাঁড়ায় যখন সেটি ভেজাল কিংবা মানহীন হয়। আমাদের বঙ্গদেশে প্রায় শোনা যায় ঔষুধে কারণে রোগীর ম
সম্প্রতি ইজরাইল-পরিচালিত বিধ্বংসী হামলায় গাজায় নারী-শিশুসহ অসংখ্য মানুষের প্রাণহানীর প্রেক্ষিতেই এই লেখা। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই অজস্র লেখা প্রকাশিত হয়েছে। নতুন করে লেখবার কী আছে! নতুন কিছু লেখার আছে কি না এই নিয়ে আমিও দ্বিধান্বিত বলে পুরনো কিছু নিয়ে খানিকটা পেছন ফিরে দেখা...