জুয়াং জু (খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতক) ও তাঁর বন্ধু একদিন নদীর তীর ধরে হাঁটছিলেন। 'দেখ দেখ, মাছগুলো কেমন সাঁতার কাটছে। সত্যি ওরা নিজেদের মধ্যে খুব আনন্দফুর্তি করছে', জুয়াং জু বললেন।
'তুমি কোনো মাছ নও। কাজেই প্রকৃতপক্ষে তুমি জান না ওরা ...
সিটিজেনের সৌজন্যে ঘুম থেকে উঠি।
বসুন্ধরা টয়লেট টিস্যুর সৌজন্যে হাগি।
তীর আটার সৌজন্যে রুটি খাই।
ওয়েস্টেক্সের সৌজন্যে কাপড় পড়ি।
নাভানা মোটরর্সের সৌজন্যে অফিসে যাই।
ওটোবির সৌজন্যে চেয়ারে বসি।
আমেরিকান এয়ারের সৌজন্য শীতল হ...
কান্নার মুহূর্ত এলে
কান্নার মুহূর্ত এলে
কেউ কেউ এতো বেশি হেসে ওঠে যে,
কান্নার বিভ্রান্তি নিয়েই অবশেষে
ঘুমোতে যায়।
অথচ স্বপ্নে কান্নার কোন অপশন নেই !
ওখান হাসি আছে, আনন্দ আছে, দুঃখ আছে,
আছে আশঙ্কা, ভয়,
দৌঁড়তে না পার...
অতি ধীর গতি, কঠিন খোলসে মোড়া-
স্যাঁতস্যাঁতে দেহ।
নিজেতে আত্মমগ্ন থেকে
সুনির্ধারিত লক্ষ্য।
সম্ভাবনা অনিশ্চিত। যদিও-
স্বপ্ন অপরিবর্তিতই থেকে যায়।
প্রায়ই এমন হয়
সীমার কাছাকাছি এসে
অদৃশ্য আঘাতে-
মুহুর্তেই সরে আসে সে নিজ পথ থে...
"চার দলীয় ঐক্যজোট" এর
মিটিং হলো গতকাল
"ঐক্য আছে, থাকবে অটুট
আমরা আছি যতো কাল"
রাজাকারের সঙ্গে?
- না না
থাকবে ওরা বঙ্গে?
-না না
আবার দেখি তাদের সাথেই..
এইভাবে আর কতো কাল?
২৩ মে ২০০৮
তোমার কাছে মনের কথা বলি
কিছুটা তার শুনতে পাও
কিছুটা যায় স্রেফ জলাঞ্জলি।
তোমার আছে নানান কাজে হাজার মতামত
কিছুটা তার বলতে পারো
কিছুটা তার হারিয়ে ফেলে পথ।
পথের খোঁজে আমরা হাঁটি পথের চারিপাশ
যে যার পথে যোজন দূরে হাঁটছি বারো মাস
...
ধন্যবাদ জানাই ফারুক ওয়াসিফকে, তার রিসেন্ট লেখাটা আবারও সেই ২০০৩ এর সময়ের ডায়রীটা খুঁজে বের করিয়েছে।
আমেরিকার ইরাক আক্রমণের পর একটা অখাদ্য ছড়া লিখেছিলাম, ছাড়ার লোভ সামলাতে পারছিনা। এজন্য অবশ্য মৃদুলের ছড়াগুলো পড়ারও একটা অবদা...
শম্পার সাথে আমার ইটিশপিটিশ তখন শাহবাগের মৌরী, নাজিমুদ্দিন রোডের নীরব কিংবা অসংখ্য বাদামওয়ালা পেরিয়ে বনানীর নিউ ইয়র্কারে গিয়ে পৌঁছেছে। সেরকমই এক মংগলবারে মে মাসের ২৩ তারিখে বিকালে বসে দুইজনে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাই, সামনে বড় কফির ম...
সহব্লগার মৃদুল আহমেদের নানা-নানী বিষয়ক মজাদার প্যাঁচালো ছড়াটি পড়তে গিয়ে জানাজানি বিষয়ক প্যাঁচালো গল্পটির কথা মনে পড়ে গেল
(খুদে রসগল্পের এই সিরিজে প্রকাশিতব্য অধিকাংশ গল্পই সোভিয়েত যুগের। রুশ ছাড়াও ই...