এটা সুরিনামের উপকথা। একটু ভিন্ন আঙ্গিকে এ কাহিনি আমাদের দেশেও শোনা যায়। ইউরোপের নানা দেশেও একইরকম কাহিনি শোনা যায়।
এক রাজা এক রাণী। তাদের ছিলো বারোটি ছেলে। রাণীর আবার সন্তান হবে, রাজা এদিকে যাবে যুদ্ধে। এক গুণীন রাজাকে বললো, "রাজা, এই ছেলেদের মধ্যে একজন বড় হয়ে তোমাকে হত্যা করবে।" রাজা আতঙ্কিত হয়ে বললো, " কোন ছেলে?"
[justify]
মরে গিয়ে বেঁচে গিয়েছিলো রবি।
শেষদিকে লোকজন বেজায় ত্যক্ত করতো। গুরুদেব গুরুদেব ডেকে পাগল করে ফেলতো। একটু স্বস্তি নাই, শান্তি নাই, আছে কেবল লোকজনের ঘ্যানঘ্যান, তাগাদা, আবদার, তৈলমর্দন, টাকে চুল গজানোর তেলের সার্টিফিকেট লিখে দেয়ার জন্যে অধ্যবসায়ী কবিরাজের ঘন ঘন দর্শন।
জীবনটার ত্যানা পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে সুতো বের করে ছেড়েছিলো ব্যাটারা।
চুম্বক বস্তুটা লোহার পাশাপাশি এক আদম সন্তানকেও আকর্ষণ করা শুরু করে তার শৈশবেই। আদম সন্তানটি যখন বালকাবস্থা অতিক্রম করছে, তখন তাদের বাসার চৌকির নীচে স্মতিময় রেডিওটা বিকল হয়ে পড়ে ছিল।
[justify]মেঘলা আকাশ, সাগর জল
মেঘলা দিনে মেঘের ঢল।
মেঘলা জমিন, বাঁশের ঝাড়
মেঘে ভাসছে নদীর পাড়।
মেঘলা দুপুর, ছায়ার রঙ
মেঘবরণে ধরছে সঙ।
মেঘলা পাহাড়, ঝরণা ধারা
মেঘে নাচছে বাঁধনহারা।
[justify]আল জাজিরাতে সুবীর ভৌমিক তাঁর ‘Book, film greeted with fury among Bengalis’ (২৯ এপ্রিল ২০১১) লেখায় একাত্তরের ইতিহাস বিকৃতির দায়ে অভিযুক্ত করেছেন শর্মিলা বসু ও মেহেরজান সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনকে। সুবীর ভৌমিক একটা বাক্যে একাত্তরের যুদ্ধকে সিভিল ওয়ার বলার চেষ্টা করলেও লেখাটা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে
ইস্কুলবেলা লিখতে গিয়ে অনেক পাওয়া হলো আমার, কতকালের পুরানো বন্ধুরা উঠে এলো স্মৃতির জলরাশি সরিয়ে। মুখবইয়ে সত্যি করে উঁকি দিলো ছোটোবেলার বন্ধুরা। কাউকে চিনতাম প্রাইমারি স্কুলে, কাউকে পেয়েছিলাম সেকেন্ডারির বছর ছয়েক কাউকে বা এগারো-বারোতে।
[justify]
"স্মৃতির শহর" ই-বুক আকারে প্রকাশিত হয়েছে। বইটা এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এই এলবাম এর সকল ছবি কপিরাইট মুক্ত.....যে কেউ যে কোন ভাবে ছবি গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন.......
-চতুরকাউয়া-
অন্ধকার দুনিয়া.........
(শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে তোলা)
... গল্প শোনার পালা এখন, নিঝুম নিশিরাতে...
সুর’বালিকা আবদার করেছে, তাকে সত্যি ভূতের গল্প শোনাতে হবে। আমি কোন অসাবধানে বলে ফেলেছিলাম, আমার দিদা খুব ভালো ভূতের গল্প বলতেন, পরিচিতজনদের জীবনের নানা ঘটনা থেকে নিয়ে... আর নিঝুম রাতে চাঁদের আলোয় তাঁর একটা গল্প ছিল নিজের জীবনের। কিন্তু ঘুরঘুট্টি রাত্রিবেলা দিদাকে পাশে নিয়ে শুয়ে দারুণ কন্ঠভঙ্গিতে যেসব গা-ছমছমে গল্প শুনতাম, সেই পরিবেশ না পেলে কি আর গল্প জমাতে পারব? এমনিতেই গল্প লেখা আমার তেমন জমে না, অনেকদিন আগে একটা অমন গল্প লিখতে গিয়ে শেষমেষ পাঠককে সন্তুষ্ট করতে পারিও নি। তাও, একটা চেষ্টা নিলাম। পাঠকেরা নিজ দায়িত্বে অর্থাৎ ঘরের আলো নিভিয়ে পেছনে যথাযথ ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যেমন দরজার ধীরে ধীরে ক্যাঁচ ক্যাঁচ আওয়াজ দিয়ে পড়বেন।
(আইজ্যাক আসিমভের The Relativity of Wrong-এর অনুবাদের দ্বিতীয় ও শেষ খণ্ড এটি। মূল রচনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে আবারও সচল স্পর্শকে জানাই কৃতজ্ঞতা। প্রথম দফা প্রুফ দেখে দিয়েছে সচল সুরঞ্জনা হক। পারিভাষিক সহযোগিতায় সচল হিমু, স্পর্শ এবং সংসারে এক সন্ন্যাসী। সবাইকে ধন্যবাদ। কিছু ক্ষেত্রে বোঝার সুবিধার জন্যে উইকিপিডিয়ার কিছু লিঙ্ক ব্যবহার করেছি, ইংরেজি ভাষার লিঙ্ক। সে কারণে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করছি পাঠকের কাছে।)