[justify]সবকিছুর শুরু হয় নাকি ছোট্ট একটা স্বপ্নে। আমার সমস্যা হচ্ছে- শুরুর সঙ্গে সঙ্গে তা শেষও হয়ে যায় ওই স্বপ্নেই। তো, এইভাবে অনেক কিছুই করতে চেয়েছি এবং করা হয় নি। এই তো কিছুদিন আগে জাফর ইকবাল স্যারের লেখাটা পড়তে পড়তে মনে করে দেখার চেষ্টা করছিলাম জাতীয় সঙ্গীত পুরোটা মনে করতে পারি কি না। লজ্জার সঙ্গে আবিষ্কার করলাম ভুলে গ
আমরা আনুমানিক একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে সভ্যতার সূচনা হয়েছিল স্মৃতিচারণ এবং চিন্তুন প্রক্রিয়া শুরুর মাধ্যমে। এরই উপজাত হিসেবে হাতিয়ার ব্যবহার শুরু হয় ৩৮ লাখ বছর আগে। তাতে টিকে থাকার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি হয় - সূচনা হয় সাংস্কৃতিক বিবর্তনের। কিন্তু শুধু টিকে থাকার স্বার্থেই নয়, নিজের স্বজাতির সঙ্গে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনের বাইরে আরেকটি প্রবণতার সূচনা হয় - অন্যকে পরাজিত করার সেই উচ্ছাস যাক
(আগের পর্বগুলো পড়া না হয়ে থাকলে একটু চোখ বুলিয়ে নিন)
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন - ২
১/
আমি কি লিখছি-
পাশে বসে বারুদে-আগুনে জ্বলছে
ছাইচাপা রহস্য!
২/
ছবির ভেতর মৌলিক আলোছায়া
রমনী একটু মেধা দিয়ে দেখুক,
অন্ধকার দেয়ালে
আলোর অধিক আরো কিছু আছে!
৩/
অভিমান ক্রোধ হলে আমি
মামুলী পৌরুষ ভস্ম করে দিতে পারি
যদি পায়ের কাছে বস প্রথম দিনের মত
ভাবতে পারি জলপদ্মের কথাও!
৪/
দুঃস্বপ্ন নামে অশ্রাব্য বৃষ্টি নামল
প্রেমিকই পৌঁছে দিল অঘাটায়
ফিরবার পথে শামুকে কেটেছে পা-
ভূমিকা:
কোন একটি হিন্দি ছায়াছবিতে নানা পাটেকার অভিনীত চরিত্রটি খুন না করেও খুনের দায়ে জেলে যায়। জেলে একজনের সঙ্গে কথোপকথনে তার সংলাপটি এরকম- ‘আমি অন্ধের কাছে আয়না বিক্রি করি, তারপর তাদের দেখতে শেখাই’। বলছি ড. ইউনূসের কথা, যিনি গ্রামীণ ব্যাংক নামক একটি প্রতিষ্ঠান গড়েছেন, খ্যাতি ও সমালোচনা কুড়িয়েছেন, দেশের জন্য সম্মান এনেছেন। এক সময় সামরিক সরকারের আনুকূল্যে রাজনীতি করতে চেয়েছেন, এবং অবশেষে খুব অপমানজনকভাবে তাঁরই গড়া প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নিচ্ছেন।
টাইগারপাসে তিনটা বাঘমামা কিংবা মামীকে কে রাস্তার আশেপাশে সেট করে দেয়া হয়েছে। যদিও এই বাঘ চট্টগ্রামে কখনো দেখা যায়নি। চট্টগ্রামের বাঘ চিতাবাঘ। এই বাঘ সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। হোক ভিন্ন জেলার বাঘ। বাংলাদেশেরই তো। তবে যিনি এই বাঘের শিল্পী তিনি সম্ভবতঃ সুলতানের ধারা অবলম্বন করতে চেয়েছিলেন ভাস্কর্য তৈরীতে। শিল্পী সুলতানের চিত্রকর্মে মোটাসোটা পেশীবহুল নরনারীর প্রাচুর্য লক্ষনীয়।
গতকাল আমরা খুব লজ্জাজনক ভাবে হেরে গেছি। আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারার কথা বলছি না, আমরা হেরেছি স্পোর্টসম্যানশিপের কাছে, আমরা হেরেছি শুভবুদ্ধির কাছে, আমরা হেরে গেছি সারা পৃথিবীর কাছে!
১।
উত্তরের এই শহর যখন ছাড়ি তখন অনেককিছু বাকি। সুলতানি আমলের সুবিখ্যাত মসজিদ। এখানকার কুখ্যাত সীমান্ত। সুমিষ্ট ফলের বাগান। ছয়মাসে দেখা হয় নাই অনেক কিছুই। হবেও না আর। খালি ভোরবেলা ছাদে উঠে দেখলাম একটা বিরাট পুকুর এই বাড়িটার ঠিক পিছনেই। কখনো জানি নাই। কয়েকটা হাঁস ভাসে সেইখানে। শেষদিন ভোরবেলায়।
প্রিয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ,