চান্দেরনগরের মাইল তিনেক দূরেই ওলন্দাজ কুঠি চিনসুরা১। তখন বাংলার নবাব মীর জাফর। ইংরেজের বদান্যতায় গদীতে বসেছিলেন বলেই হয়তো কবে আবার চড় দিয়ে নামিয়ে দেয় সেই ভয় তার ছিল। তাই নবাব ওলন্দাজদের বাংলায় একটা কুঠিস্থাপনের অনুমতি দেন যেন আবার পোল্টি খাওয়ার দরকার পড়লে আরেক সাদা লোকের সাহায্য পাওয়া যায়। বাটাভিয়া২
বাঘা
শামীম খান
ছড়া লিখি টুকি টাকি
কি যে হোল থিম নেই
বরষার ঝরা আছে
শুধু রিমঝিম নেই
মরে লোকে অনাহারে
দুটো ভাত ডাল নেই
বিদ্যুৎ পানি চেয়ে
কেঁদে কেটে হাল নেই
সৎ পথে করো কিছু
কোন হাত তালি নেই
বন্যেরা লুটে খেলে
প্রতিবাদ গালি নেই
সংসার করা খুব
চুলো নেই চাল নেই
সুশীল সমাজে যারা
বচনেতে ঝাল নাই
হাঁদাটাই শুধু আছে
বেশ ভাল, নিশ্চিত
[justify]
"হ্যাঁ দোস্ত, নামটা আরেকবার বল দেখি..." ওপার থেকে মাসুদের গলা শোনা যায়।
মাসুদ আমার বাল্যবন্ধু। ওকে আমরা বলি “অনলাইন মাসুদ”। আমেরিকাতে একটা কোম্পানিতে আইটির কাজ করে। সারাদিন ল্যাপটপ নিয়ে নেটে ঘোরাঘোরি। ফোন করলে জবাব পাওয়া যায় না, ওকে ধরতে হলে নাকি আইএম অথবা ই-মেইল করতে হবে। কম্পিউটারে আমার বড়ই অনীহা, তাই ই-মেইল করে বলেছিলাম ফোন ধরতে। সেই কারণেই ওর গলাটা শুনতে পাচ্ছি। একটা কাজেই ফোন করেছি।
১)
আজকে গুগলে সচলায়তন সার্চ করে দেখছিলাম অতি সম্প্রতি রিডাইরেক্ট করা লিংকগুলো এখনো গুগলের ক্যাশে আছে কিনা। সার্চ রেজাল্ট হিসেবে খুঁজে পেলাম 'সচলায়তন ক্রোম প্লাগইন'। বর্ণনায় লেখা সচলায়তনের সাম্প্রতিক পোস্টগুলোর একটা তালিকা দেখা যাবে।
অনেকদিন পরে দেখা হওয়াই বোধহয়, নাভেদ আমার দিকে ভুরু কুচকে তাকায়। তারপর বলে, 'তোর সমস্যা কী? এত যে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াস, চেহারা থেকে গাইয়া ভাবটা যায় না কেন?' আমি হাসি। সন্তর্পনে একবার কোমরের দিকে তাকাই, প্যান্টে গোজা শার্টের ঝুল কি কোথাও বেরিয়ে এসেছে? না, বের হয়নি। তবু নাভেদের ঝা চকচকে চেহারার সামনে আমাকে মলিনই হয়তো মনে হয়। অন্তত নাভেদের চোখে তো বটেই।
০১.
নন্দদুলাল, দুলালীরা সবকিছুতেই হাই
হাই এটিচ্যুড, তাপ্পি-বাজি - ফরেন লাগা চাই;
দেখলে পরে মনে হবে ভিনদেশি এক ভুল
ভুল বলেনা ভুল বলেনা বলতে হবে ‘কুওওওল’।
০২.
তাল পেকেছে গাছের ডালে, চুল পেকেছে খোলে,
পাকতে নাকি বয়স লাগে, হদ্দ-দাদু বলে;
এইযে দেখি শিশুরা সব -- ইচ্ছে পাকাপাকি
কম্পুদাদুর চুল-দাঁড়িটা পাকিয়ে দেবে ঠিকই;
পৃথিবীটা হাতের মুঠোয় যথেষ্ট এক ক্লিকই