Archive - 2012

January 11th

শহর গবেষক কিংবা একজন স্বপ্ন হন্তারক

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০১/২০১২ - ৮:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

# আমাদের শহরটাকে কেউ দেয়াল দিয়ে দু ভাগ করে রাখেনি, কেউ জানায়নি বিচ্ছিন্ন হবার আবেদন, নেই কোনো অযাচিত উত্তেজনার আবহ তবু শহরটি যে আসলে দু ভাগে বিভক্ত তা আমরা প্রথমে টিভির ব্রেকিং নিউজের কল্যাণে এবং পরে নিজস্ব উপলব্ধি দিয়ে বুঝতে পারি। কেবল বুঝতেই পারি, বুঝে শহর উদ্ধার করে ফেলি না কেননা আমরা এক প্রান্তের বিচ্ছিন্ন ক’জন তরুণ নাগরিক যাদের কাজ করার অনেক সুযোগ থাকলেও ইচ্ছে কিংবা মনোবল নেই। আসলে থাকার


January 10th

ছবিব্লগঃ প্রবল বিক্রমে বিক্রমপুর - ০২

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০১/২০১২ - ১:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রোজার মাসটা কোনো ছুটি ছাড়া টানা অফিস করে একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম আর তা হলো এবার ঈদের ছুটিতে অবশ্যই কোথাও যাবো। ক্যাম্রার অবস্থা ভালোনা, তার মধ্যে রোয়েনা বর্তমানে ক্যাম্রাহীনতায় ভুগছে, তারপরও এই সঙ্কল্প থেকে এক চুলও টলবোনা বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলাম। কিন্তু শালার, যাবোটা কোথায়? ঈদের পর তো বাংলাদেশের ঘুরাঘুরি করার মতো সর্ব অঞ্চলে মানুষের ভীড়ে টেকা দায় হয়ে যায় ... তবে ... তবে ... আমাদের কি আর কোথাও যাওয়া হবে না? পরিস্থিতি যখন এতটাই ঘোলাটে ঠিক তখন প্রমিথিউসের মতো এক খাবলা আগুন হাতে আসমান থেকে নেমে এলো ‘কাউয়া’। কা ... কা ... রবে জানান দিলো যে এবার ঈদের পর বিক্রমপুর যেতে নাকি কোনো বাধা নেই। কারন, আবুইল্লা বা ফারুইক্কা কেউ ‘এই ঈদে কম কম বিক্রমপুর যান, জীবন উন্নত হবে’ টাইপ বক্তব্য দেননি। সুতরাং আমাদের সামনে সম্ভাবনার সমস্ত দুয়ার চিচিং ফাক করে খুলে গেলো।


বঙ্গবন্ধু ফিরে এলেন বাংলাদেশে : পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৯:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কুলদা রায়
এমএমআর জালাল


সৌরজগতে স্বাগতম

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা চমকপ্রদ সব কাজ করতে পারেন। ধরুন কেউ যদি চাঁদে যেয়েও ম্যাচের কাঠি জ্বালায়, সেই আলোক শিখাও তারা নির্ণয় করতে পারবেন। অনেক দূরের নক্ষত্রদের সামান্যতম চঞ্চলতা আর টলোমলো গতিবিধি থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তাদের আকৃতি, প্রকৃতি এমনকি আমাদের দৃষ্টিসীমার বাইরে বহুদূরে অবস্থিত গ্রহেরও সম্ভাব্য বসবাস যোগ্যতা নির্ণয় করতে পারেন। এই গ্রহগুলা এতই দুরে যে সেখানে যেতে নভোযানে করে আমাদের ৫ লক্ষ বছর লেগে যাবে। রেডিও টেলিস্কোপের সাহায্যে তারা এত অসম্ভব রকমের মৃদু বিকিরণ গুচ্ছ ধরতে পারেন যে সেই প্রথম থেকে শুরু থেকে(১৯৫১ সাল থেকে) এ পর্যন্ত যত বর্হিঃ সৌরজগতীয় শক্তি তারা সংগ্রহ করেছেন তার মোট পরিমাণ কার্ল সেগান এর ভাষায় "একটা তুষার কণা যে শক্তিতে মাটিতে আঘাত করে তার থেকেও কম"।


অস্টেন্ড ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অস্ট্রিয়ান বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ইম্পিরিয়াল অস্টেন্ড কোম্পানি ১৭১৭ সালে ভারতের সাথে ব্যবসার পত্তন করে। প্রথম প্রথম লাভ করে ঠিকই কিন্তু মাত্র চোদ্দ বছর পরে ইংরেজের চড় খেয়ে তারা ভারত থেকে কেটে পড়তে বাধ্য হয়। নিচের অংশটি ১৮১২ সালে প্রকাশিত ডেভিড ম্যাকফারসন লিখিত “The History of the European commerce with India” এর কিছু অংশের ভাবানুবাদ।
…..........................................


January 9th

যৌন শিক্ষা

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৪:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ভাবতাম মেয়েরা বড় হলে এমনিতেই তাদের বাচ্চা হয়। কিন্তু আমাদের এলাকায় দুই অপু ছিল। তাদের বড় বোনের বিয়ে হয়নি। ছোট বোনের হয়েছে। যদিও বড় বোন বেশি বড় তার পরেও তার বাচ্চা হয়নি। ছোট বোনের হয়েছে। বাচ্চা বড় করতে তো বাবার সাহায্যও লাগবে। তাই বোধ হয় বিয়ে না হলে বাচ্চা হয় না। টিভিতে হিন্দু আর মুসলিম বিয়ে দেখেছি তত দিনে। হিন্দু বিয়ের সবচেয়ে ইম্পর্টেন্ট অংশ হলো মালাবদল, আর মুসলিম বিয়ের 'কবুল কবুল কবুল' বলা। এইটাই জানতাম। এই ঘটনা ঘটলেই মেয়েটার শরীরে এমন পরিবর্তন এসে যাবে ভেবে দারুণ ভয় হতো। কারণ ততদিনে 'জামাই-বউ' খেলতে গিয়ে কয়েকবার এধরনের ঘটনা ঘটিয়েছি। আমার দোষ না। অন্যদের দোষ। এই খেলায় জামাই হলে চুপ করে বসে থাকা ছাড়া আর কিছু করার থাকে না। শশুর-শাশুড়ি শালা-শালী হওয়া বেশি মজা। মাঝখান থেকে আমার পাওনা হলো বাবা হয়ে যাবার বাড়তি টেনশন! যদিও বাবা হইনি শেষ-মেশ। কিন্তু তাতে টেনশনে নতুন মাত্র যোগ হয়েছে। কারণ আটকুরে রাজার গল্পও শুনে ফেলেছি ততো দিনে।


সাইকেল কাহিনী-২

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ১:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মা গ্রামে যাবে।

প্রায় বছর চারেক বাদে। বাবা মারা যাওয়ার পর আমার বা মা’র কারোই ওদিকে যাওয়া হয়নি।
সকাল ৬টার বাস।

ইদানীং আমার কি হয়েছে কে জানে, রাতে ১০টা-১১টা বাজলেই ঘুমে চোখ ডুবে যায়, কোনকিছু দিয়েই চোখের পাতা খোলা রাখতে পারি না। আর ঘুম ভেঙ্গে যায় ৩টা-৪টার দিকে।

ঘুম ভেঙ্গে গেলে মাকে ডেকে তুললাম।
সব গুছিয়ে নিয়ে বের হতে হতে পাঁচটা বেজে গেল।


ছবি ব্লগ- বৃষ্টিস্নাত মাচু পিঁচু

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ১১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

405245_10151150292895497_608590496_22718651_436395668_n


এইচআইভি-এইডস মহামারীর অস্তিত্ব নেই?!

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ৪:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুক্রবারে এক্সপেরিমেন্টের ফাঁকে অভ্যসবশত পরিচিত বিজ্ঞান পত্রিকাগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। ন্যাচারে (nature.com) বিশেষ প্রজাতির সাধারণ পিঁপড়াদের দৈত্যাকার প্রহরী পিঁপড়া হয়ে ওঠা বিষয়ক খবরটা নজর কাড়ল। বিজ্ঞানের পৃথিবীতে চমক না থাকাটাই অস্বাভাবিক। অভ্যেস হয়ে যাওয়ায় এসব খবরে এখন আর চমকাই না। তবে সত্যি সত্যি দারুণ চমকে উঠলাম পরের খবরটাতেই। একটা গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে অস্বীকার করা হয়েছে এইচআইভি ভাইরাসসের সঙ্গে এইডসের সম্পর্ক ! গবেষণাপত্রটি ন্যাচারে প্রকাশিত হয়নি। ন্যাচার বরং এটির উপর একটি নিবন্ধ ছেপেছে। নিবন্ধটি এবং পরবর্তীতে মূল গবেষণাপত্রটিও আমি আক্ষরিক অর্থেই হাঁপাতে হাঁপাতে পড়েছি! এইচআইভি ভাইরাস এইডসের জন্য দায়ী নয়? এইডস কোনো মহামারী নয়? এইডসের টিকা/ওষুধের যে যুগব্যপী গবেষণা, পরীক্ষামূলক ব্যবহার সেসবের দরকার ছিলনা? এইডস পূর্ববর্তী/পরবর্তী নানা সামাজিক-রাষ্ট্রীয় আয়োজন সব অর্থহীন? বলে কী!

১৯৮৪ সালের পর থেকে এইচআইভি/এইডস-এর কারণে বিশ্বের সমাজ-রাষ্ট্র-অর্থনীতি-স্বাস্থ্য যেভাবে ওলটপালট হয়েছে সেটার খুব অস্পষ্ট একটা ধারনা নিয়েই আমি বলতে পারি, এই গবেষণাপত্রটি বিজ্ঞানের বিশ্বে অন্তত গোটা দশেক নাইন-ইলেভেন-এর প্রভাব ফেলবে! ফেলা উচিত।


অশনি সংকেত

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ০৯/০১/২০১২ - ২:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই হাউয়ার পোলা, নাঈম ভাই তো বাসায়ই আছে। না দেইখ্যা খালি চাপা মারস? কইসি নাঈম ভাইয়েরে, চাপা মারা পোন্দে দিব আইসকা।
অনেক্ষণ আগে জানালায় মুখ এনে মাহবুব জিজ্ঞেস করেছিল আসলামকে
:নাঈম ভাই বাসায় আছে?
আসলাম ওহাব সাহেবের বসার ঘর ঝাট দিচ্ছিল। বিকেলে নাঈম ভাইকে বের হতে দেখেছে সে। কিন্তু ফিরতে দেখেনি। তাই ঝাটা দিতে দিতেই বলেছিল
নাঈম ভাই বাসাত নাই।