উইন্ডস অব ওয়ার উপন্যাসটি ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক হারমান ওক। এই বইয়ের কাহিনী নিয়ে আশির দশকে বিটিভিতে একটি মিনি সিরিজ প্রচারিত হএছিল--সচলের অনেক সদস্য, পাঠক ও অতিথির মনে থাকলেও থাকতে পারে।
বইয়ের ঘটনা প্রায় হাজার পাতাজুড়ে বিস্তৃত, সংক্ষেপে বলা দুঃসাধ্য; তাই শুধু সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা যাক।
[আটলান্টিক মহাসাগর এলাকা তথা আমেরিকার আশেপাশে ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের গতিবেগ যখন ঘন্টায় ১১৭ কি.মি.-এর বেশী হয়, তখন জনগণকে এর ভয়াবহতা বোঝাতে হারিকেন শব্দটি ব্যবহার করা হয়। মায়া দেবতা হুরাকান- যাকে বলা হত ঝড়ের দেবতা, তার নাম থেকেই হারিকেন শব্দটি এসেছে।– উইকিপিডিয়া]
জন স্টেইনবেকের দ্যা গ্রেইপস অভ ড়্যাথ উপন্যাসটির নামটি বাংলা সিনেমার মতো হলেও গল্পটা হৃদয়গ্রাহী। আমেরিকার গ্রেইট ডিপ্রেসনের সময়কার একটা করূন ছবি ফুটে ওঠে উপন্যাসটিতে।
এখানে প্রথম অংশ ৩। মজবুত জাহাজে অনেকের সঙ্গে ভেসে পড়লাম আমি আর আরেনুশও৷ অনেক তদবির তদারকের পর অনুমতি পাওয়া গেছে সাংগ্রিলার৷ না না, যোগের ইস্কুলে নয়, অত যোগ্যতা আমাদের কোথায়?
শাদা রঙ শোকের শহর একটানা মৃত চোখে
লিখে রাখে এক একটা দিন
কাটানোর বিবেকী বিস্ময়!
স্খলিত আঙুলে তুলে পতিত স্বপ্নের পরাজয়
এ শহরে অমায়িক হিমাংকের নিয়মিত
পাতাল প্রদেশে পূজা হয়
সেই একই দেব সেই এক দেবদাসী,
শঙ্খের দুপুর ভাবে কীর্তনে কান্নায়
এখন গাছের সাথে বরফের যে সমস্ত
প্রাকৃতিক সঙ্গম নির্মিতি; হায়
ঋতুর অন্ধকারে ধ্যানের প্রকার
নিতান্তই অমূলক প্রয়োজনহীন
হিমাংকের নীচে শুয়ে ঘাস ভাবে
বেপরোয়া হয়ে উঠেছে ছাত্রলীগ। বুয়েট, কুয়েট হয়ে সর্বশেষ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হয়েছে তাদের ধ্বংসলীলার আগুনে। বিগত রাজনৈতিক সরকারের আমলে শিবিরের রগকাটা রাজনীতি আর ছাত্রদলের নৃশংসতাকে ছাপিয়ে চারদিকে এখন কেবলই ছাত্রলীগের বর্বরতার সাতকাহন। কিন্তু কেন?
পত্রপত্রিকায় “সম্পাদক সমীপে” নামে একটি অর্থহীন পাতা বরাদ্দ থাকে, যেখানে টিকাটুলি রায়েরবাজার বরিশাল নেত্রকোনা প্রভৃতি স্থান থেকে মানুষ এলাকার পানি সমস্যা, ভাঙা রাস্তাঘাট অথবা কৃমি সমস্যা ইত্যাদি নিয়ে অভিযোগ করে চিঠি লেখেন। এসব চিঠি লিখে কেউ সমস্যা সমাধান করেছে বলে কখনো শোনা যায়নি, শেষ পর্যন্ত এইসব চিঠি হয়ে দাঁড়ায় মূল্যহীন স্থানীয় সংবাদমাত্র। মোটামুটি অনর্থক এই কাজটি করার ঐতিহ্য আমাদের প্রাচ
[justify]এক.
"জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।" http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-01-13/news/216248
আমি মনে হয় বেশীই সাধারণ। বুদ্ধি যেমন তেমন শুদ্ধি একটুও নাই। ক্রিয়েটিভিটি নাই, এই জন্যেই তাড়াতাড়ি ভক্ত বনে যাই; ভাল লাগলেই!