Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

September 26th

১০১টা ছবির গল্প-নয়, শ্যানন ফলস

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: বুধ, ২৬/০৯/২০১২ - ১১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার চোখের সামনে ছেলে দুটো তরতর করে পাহাড় বেয়ে উঠতে থাকে। আমি পারি না। নিচে দাঁড়িয়ে ওদের নাম ধরে ডাকি, এই মাতিস এই জহুর, সাবধান, পাথর কিন্তু পিছলা। কিন্তু কে শোনে কার কথা? ওরা উঠতে থাকে হালকা সবুজ রঙের শ্যাওলা পড়া পাথর বেয়ে। সমবয়সি বলে ওদের ভেতর মিল বেশ। কেউ একটা কিছু করতে চাইলে অন্যজনেরও তা করা চাই। সকালে রওনা দেবার সময় গাড়ির পেছনের সিটে মাঝখানে না বসা নিয়ে দুজনের ভেতর একটু ঠেলাঠেলি হলেও মুহূর্ত পরেই আবার গলাগলি ভাব।


রাতঃদার সাথে স্মরণীয় চারটি দিন

জুন এর ছবি
লিখেছেন জুন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৬/০৯/২০১২ - ৯:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ছবি দিয়ে হাতী পোস্ট। মোট ৩১ টা ছবি।

গতমাসের শেষদিকে খোমাখাতায় একটা বন্ধুত্ব চেয়ে নোটিশ পাই। প্রেরকের বক্তৃতা দাওয়ার ছবি এবং নাম দেখে আমি ধরেই নেই যে ইনি নির্ঘাত কোনও রাজনৈতিক দলের পাণ্ডা। কাজেই পত্র পাঠ তাকে 'নট নাউ' বলে দেই। কিছুক্ষণ পরেই দেখি ইনবক্সে একটা মেসেজ। রাতঃস্মরণীয়দা দাবী করেছেন যে ওই আসাদুজ্জামান আসাদ ব্রাকেটে তাজ আসলে উনিই। আর ওই বক্তৃতা দাওয়ার ছবিটাও উনার। তো আর কী করা! এইবারতো এ্যডাইতেই হয় বন্ধু হিসেবে। তারপর বেশ কিছুদিন চলে গেল। হটাৎ করেই এই মাসের (সেপ্টেম্বর ২০১২) ৪ তারিখে উনাকে একটা মেসেজ পাঠাই। বলি যে 'আমাদের না কী সব ল্যাটিচিউড / লংগিচিউড মারকিং করতে যাওয়ার কথা। কবে যাব?' সচলেই তানভীর ভাইয়ের দাওয়া পোস্টে এটা নিয়ে কথা হয়েছিল।


ইচিং বিচিং

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৬/০৯/২০১২ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চায়ের কাপে চুমুক দিয়া কুদ্দুস আলী বললেন,“বুঝলা আনিস,তোমাগো সংগঠনে নাম না দিলে আর চলেনা,সংগঠন কইরা আজকাইল তুমি ফাকিস্থান নিয়া কি সুন্দর কইরা গুছাইয়া কথাবার্তা কও।আমার দিলে ফাকিস্থান কিন্তু ফাকিদের পক্ষে কথা কইতে গেলেই খালি পাকাইয়া যায়।কি যে করি!!”


হাড়িচাঁছা শিয়াল

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৬/০৯/২০১২ - ১:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাড়িচাঁছা শিয়াল ভারী বুদ্ধিমান। শিয়ালরা এমনিতেই বুদ্ধিমান হয়। কিন্তু হাড়িচাঁছার বুদ্ধি সবার চেয়ে বেশি। তবে তার দুঃখও কম নয়। কারণ তাঁর নাম হাড়িচাঁছা কিনা। এই নাম তো তার বাবা-মা দেয়নি। দিয়েছে মাঠের দুষ্টু পশুরা। তাঁর গলায় যতদিন রসের হাড়ির কান্দাটা


September 25th

ছবি ব্লগ- আমার জীবনের আনন্দ = জীবনানন্দ, ২

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০৯/২০১২ - ৩:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১ম পর্বে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য, সেই আনন্দ থেকেই ২য় পর্ব পোস্ট করে ফেললাম পথে থেকেই, মোট ১৫টা আলোকচিত্র আছে এখানে। ইচ্ছামত মন খুলে সমালোচনা করুন। জানান কোথায় কমতি আছে। আর যদি আপনাদের ভাল লাগে, একটি ছবি দেখেও যদি নির্জনতম কবির নির্জনতর কবিতা মনে আসে, তাহলে ভবিষ্যতেও সিরিজটি চালু রাখার আশা করি, সবাইকে বিলেতের বৃষ্টিভেজা শুভে


পশুখামার (পাঁচ), মূল: জর্জ অরওয়েল, অনুবাদ: তীরন্দাজ

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০৯/২০১২ - ২:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তৃতীয় পর্ব
হাড়ভাঙ্গা আর ঘাম-ঝরানো খাটুনি খেটে ঘাস কেটে ঘরে আনে তারা। যতটা ভেবেছিল, তারচেয়ে অনেক বেশী ফসল ঘরে আনতে পারে সবাই মিলে।


September 24th

রোদন হইয়া আসিবো তখন

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ২৪/০৯/২০১২ - ৫:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ততা আমার অবসর কেড়ে নিয়ে হাতে ধরিয়ে গেছে অবসাদের তোড়া।

একটা ফিল্ড রেকর্ডার কেনার ইচ্ছা ছিলো অনেকদিনের, ব্যাটেবলে পেরে উঠছিলাম না। জিনিসটা হাতে আসার পরও একটু ঘেঁটে দেখার সুযোগ মিলছিলো না ব্যস্ততার জন্যে। আজ দুত্তোরি বলে কাজ থামিয়ে ঠিক করলাম, পরখ করে দেখি জিনিসটা কেমন কাজে দেয়।


আমাদের সেই প্রীতিলতা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ২৪/০৯/২০১২ - ১২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯২৩ সালের ডিসেম্বরের এক পড়ন্ত বিকেল। রেনুদের বাড়ি থেকে আসকারদীঘির পাড়ের নিজেদের বাসায় ফিরছিল রানী। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলো কদিন আগে। রেনু আজ ওদের বাসায় থাকবে। হঠাৎ রাস্তায় হৈ চৈ দেখে ওরা থমকে দাঁড়ালো। রানী শক্ত করে ধরলো রেনুর হাতটা।


একদিন পালাব

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: সোম, ২৪/০৯/২০১২ - ৪:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই শীতের দেশ থেকে সত্যি সত্যি একদিন পালাব আমি
আহা! শীত, অন্ধকার রাত্রি, তোকে একটু পাশেটাশে নিয়ে
বসি নিরিবিলি, তুই স্রোতানদীর পাড় ঘেঁশাএক পোড়াবাঁশি
তোর দেহানুভবের চক্রপথটি ধরে পালক ছড়াতে ছড়াতে
পাশ-বিরহের ঠোকাঠুকি দেখতে কেন যে দাঁড়াস ব্রত-মুখে?
তারচে’ ভালো নিভন্ত একটি দীর্ঘশ্বাস পাঠে জোনাক জ্বলুক
রাত্রিজাগা-রোগে...