সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ছবি দিয়ে হাতী পোস্ট। মোট ৩১ টা ছবি।
গতমাসের শেষদিকে খোমাখাতায় একটা বন্ধুত্ব চেয়ে নোটিশ পাই। প্রেরকের বক্তৃতা দাওয়ার ছবি এবং নাম দেখে আমি ধরেই নেই যে ইনি নির্ঘাত কোনও রাজনৈতিক দলের পাণ্ডা। কাজেই পত্র পাঠ তাকে 'নট নাউ' বলে দেই। কিছুক্ষণ পরেই দেখি ইনবক্সে একটা মেসেজ। রাতঃস্মরণীয়দা দাবী করেছেন যে ওই আসাদুজ্জামান আসাদ ব্রাকেটে তাজ আসলে উনিই। আর ওই বক্তৃতা দাওয়ার ছবিটাও উনার। তো আর কী করা! এইবারতো এ্যডাইতেই হয় বন্ধু হিসেবে। তারপর বেশ কিছুদিন চলে গেল। হটাৎ করেই এই মাসের (সেপ্টেম্বর ২০১২) ৪ তারিখে উনাকে একটা মেসেজ পাঠাই। বলি যে 'আমাদের না কী সব ল্যাটিচিউড / লংগিচিউড মারকিং করতে যাওয়ার কথা। কবে যাব?' সচলেই তানভীর ভাইয়ের দাওয়া পোস্টে এটা নিয়ে কথা হয়েছিল।
চায়ের কাপে চুমুক দিয়া কুদ্দুস আলী বললেন,“বুঝলা আনিস,তোমাগো সংগঠনে নাম না দিলে আর চলেনা,সংগঠন কইরা আজকাইল তুমি ফাকিস্থান নিয়া কি সুন্দর কইরা গুছাইয়া কথাবার্তা কও।আমার দিলে ফাকিস্থান কিন্তু ফাকিদের পক্ষে কথা কইতে গেলেই খালি পাকাইয়া যায়।কি যে করি!!”
হাড়িচাঁছা শিয়াল ভারী বুদ্ধিমান। শিয়ালরা এমনিতেই বুদ্ধিমান হয়। কিন্তু হাড়িচাঁছার বুদ্ধি সবার চেয়ে বেশি। তবে তার দুঃখও কম নয়। কারণ তাঁর নাম হাড়িচাঁছা কিনা। এই নাম তো তার বাবা-মা দেয়নি। দিয়েছে মাঠের দুষ্টু পশুরা। তাঁর গলায় যতদিন রসের হাড়ির কান্দাটা
১ম পর্বে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য, সেই আনন্দ থেকেই ২য় পর্ব পোস্ট করে ফেললাম পথে থেকেই, মোট ১৫টা আলোকচিত্র আছে এখানে। ইচ্ছামত মন খুলে সমালোচনা করুন। জানান কোথায় কমতি আছে। আর যদি আপনাদের ভাল লাগে, একটি ছবি দেখেও যদি নির্জনতম কবির নির্জনতর কবিতা মনে আসে, তাহলে ভবিষ্যতেও সিরিজটি চালু রাখার আশা করি, সবাইকে বিলেতের বৃষ্টিভেজা শুভে
তৃতীয় পর্ব
হাড়ভাঙ্গা আর ঘাম-ঝরানো খাটুনি খেটে ঘাস কেটে ঘরে আনে তারা। যতটা ভেবেছিল, তারচেয়ে অনেক বেশী ফসল ঘরে আনতে পারে সবাই মিলে।
ব্যস্ততা আমার অবসর কেড়ে নিয়ে হাতে ধরিয়ে গেছে অবসাদের তোড়া।
একটা ফিল্ড রেকর্ডার কেনার ইচ্ছা ছিলো অনেকদিনের, ব্যাটেবলে পেরে উঠছিলাম না। জিনিসটা হাতে আসার পরও একটু ঘেঁটে দেখার সুযোগ মিলছিলো না ব্যস্ততার জন্যে। আজ দুত্তোরি বলে কাজ থামিয়ে ঠিক করলাম, পরখ করে দেখি জিনিসটা কেমন কাজে দেয়।
১৯২৩ সালের ডিসেম্বরের এক পড়ন্ত বিকেল। রেনুদের বাড়ি থেকে আসকারদীঘির পাড়ের নিজেদের বাসায় ফিরছিল রানী। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলো কদিন আগে। রেনু আজ ওদের বাসায় থাকবে। হঠাৎ রাস্তায় হৈ চৈ দেখে ওরা থমকে দাঁড়ালো। রানী শক্ত করে ধরলো রেনুর হাতটা।
এই শীতের দেশ থেকে সত্যি সত্যি একদিন পালাব আমি
আহা! শীত, অন্ধকার রাত্রি, তোকে একটু পাশেটাশে নিয়ে
বসি নিরিবিলি, তুই স্রোতানদীর পাড় ঘেঁশাএক পোড়াবাঁশি
তোর দেহানুভবের চক্রপথটি ধরে পালক ছড়াতে ছড়াতে
পাশ-বিরহের ঠোকাঠুকি দেখতে কেন যে দাঁড়াস ব্রত-মুখে?
তারচে’ ভালো নিভন্ত একটি দীর্ঘশ্বাস পাঠে জোনাক জ্বলুক
রাত্রিজাগা-রোগে...