Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

September 3rd

আরব্য রজনীর রূপকথা নয়, স্যার অ্যালেক্স ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রূপকথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৩/০৯/২০১২ - ৫:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্যারের ১০০০তম লিগ ম্যাচ আজকে। আরব্য রজনী ১০০০ রাত পরে শেষ হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু এক হাজার রাতের প্রিমিয়ার লীগ ম্যাচের পরেও স্যার এখনো সমান উৎসাহে তার ম্যানেজারিয়াল ক্যারিয়ার চালিয়ে যাচ্ছেন, যাবেন। রূপকথার এই রাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রতিপক্ষ সাউদাম্পটন। আসুন কি হলো এই রূপকথার রাতে তা পড়তে থাকি. . .


স্ক্রু-ড্রাইভার ও ক্যাপস্যুল ৫০০ মিলিগ্রাম ! - এল.আর.বি ও ফিলিংস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৩/০৯/২০১২ - ২:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোধূলির বর্ণিল আলোর উৎসব শেষে সন্ধ্যা হবে হবে প্রায়। আমি আর নানাজান পেনশনের টাকা তুলে বাড়ি ফিরছি। রাস্তায় নানাজানের কাছ থেকে ৩০ টাকা নিয়ে নানাজানকে রিক্সায় বসিয়ে রেখে কিনতে গিয়েছি এল.আর.বি-ফিলিংসের 'ক্যাপস্যুল ৫০০ মিলিগ্রাম'। আমার কেনা অডিও ক্যাসেটের অনেকগুলোই নানাজানের মমতাময় স্মৃতিতে আবৃত।


জলিল তুনে জলিল কিয়া ভাই

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৩/০৯/২০১২ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটাই কথা আছে বাংলাতে
মুখ আর বুক বলে একসাথে
সে হোলো ...


সিলেটী লস্কর - ২

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: সোম, ০৩/০৯/২০১২ - ১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(প্রথম পর্বের পর)

ষাটের দশকে মুক্তবাজার অর্থনীতি বিশ্বময় ছড়িয়ে যাবার ফলে ব্রিটেনে ভারতীয় খাবার জনপ্রিয় হবার পথ আরো সুগম হয়। একদিকে দেখা গেল এশিয়াতে নতুন সৃষ্ট কিছু দেশে প্রচুর পরিমাণ গরীব মানুষের যেকোন উপায়ে টাকা রোজগারের ধান্দা... তারা কাজের পরিবেশ, কঘন্টা খাটতে হবে, গতর খাটাতে হবে কিনা ইত্যাদি উপেক্ষা করে টাকা কামাতেই উৎসুক ছিল। এর সাথে যুক্ত হল ব্রিটেনের শিল্পখাতের সম্প্রসারন, তাদের প্রচুর লেবার দরকার ছিল। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮ এর মাঝে ব্রিটেনের ইমিগ্রেশন আইনে পরিবর্তন আনা হয়। বাংলাদেশীরা এর ফলে ব্রিটিশ পাসপোর্টের জন্যে আবেদন করতে পারল, আর ইউকে তে প্রতিষ্ঠিত লোকেদের তাদের পরিবারকে উড়িয়ে আনার অনুমতি মিলল।


ডাখাউ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/০৯/২০১২ - ১২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিউনিখ গিয়ে আমার প্রধান আগ্রহ ছিল ডাখাউ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পটা দেখা। জানি আমার বন্ধুরা বরাবরের মত নাক কুঁচকে বলবে বর নিয়ে বেড়াতে বের হয়ে কোথায় রোমান্টিক সব যায়গায় ঘুরবে তা না, শেষ পর্যন্ত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প?


যত্রতত্র কয়েক ছত্র> আমি আমার ভাতিজার রিটন ভাই!

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: রবি, ০২/০৯/২০১২ - ১০:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাচ্চু ওর নাম নয়। কিন্তু আমরা সবাই ওকে চাচ্চু নামেই ডাকি। কারণ সালাম সালাম হাজার সালাম গানের প্রখ্যাত গীতিকার ফজল-এ-খোদার পুত্র সে। ওর বাবা আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় ভাই।ভাইয়ের পুত্র হিশেবে ও আমাদের ভাতিজা।আর ভাতিজা আমাদের চাচ্চু ডাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক।কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, গায়ে গতরে উচ্চতায় ভাতিজা আমাদের সমান সমান আকার ধারণ করলেও ওর আচরণ বাবুসোনা টাইপের। বয়স বাড়ছে কিন্তু ভাতিজা আমাদের বড় হচ্


(হয়তো) অমূলক শঙ্কা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০২/০৯/২০১২ - ১০:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পৃথিবী কোনদিকে যাচ্ছে, তা নিয়ে ভাবি। ওই যে আনিসুল হকের বেকারত্বের দিনগুলিতে প্রেম-এ পড়েছিলাম সেই এক ঘনঘোর সময়ের কথা যখন মানুষ হয়তো বুন্দিয়া কিনবে সংখ্যা হিসেবে, যেমন ২০টা বুন্দিয়া বা ৫০টা, আজ আমরা যে মুঠো করে নিই তখন হবে তা কল্পনা মাত্র। জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ তেও পড়েছিলাম এক অদ্ভুত অন্ধকার সময়ের কথা, যেখান থেকে তাকিয়ে দেখলে এখনকার পৃথিবীর মানুষকে ভাগ্যবান দেখায়। মুহম্মদ জাফর ইকবাল


September 2nd

বাংলাদেশে রফতানীমুখী শিল্প বিকাশের অন্তরায়

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ০২/০৯/২০১২ - ৫:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশে রফতানীমুখী শিল্পের ইতিহাস দেখলে আমরা দেখতে পাই আমাদের প্রধানতম শিল্পগুলো হচ্ছে পাট, চা, টেক্সটাইল। এই শিল্পগুলোর মধ্যে পাট এবং চায়ের কাঁচামাল পুরোটাই স্থানীয় আর টেক্সটাইলের কাঁচামাল প্রায় পুরোটাই আমদানী করা ছিল।


এভারেস্ট

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০২/০৯/২০১২ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার ফেইসবুক নিউজফিডে মাঝে মধ্যে Wasfia Nazreen এর বিভিন্ন পোস্ট আসে। উনি এবং নিশাত মজুমদার প্রথম দুই বাংলাদেশি এভারেস্ট জয়ী নারী। মোটামুটি একই সময়ে তারা এভারেস্টে ওঠেন। বাংলাদেশী মেয়ে এভারেস্টের চূড়ায় উঠবে আমরা বেঁচে থাকতে, কেন জানি এটা কোনদিন ভাবিনি। একবার ৫-৭ দিনের জন্য ট্রেকিং করতে গিয়েছিলাম কেওকারাডং এবং তাজিনডং এর দিকে। ভীষণ কষ্ট হয়েছিল। বলা যায়, সেটা ছিল আমার জীবনের একমাত্র রিস্কি এ


আমার মেটে ঘর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০২/০৯/২০১২ - ৩:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মফস্বলের এক কলেজে শিক্ষকতা করতেন আমার বাবা। টাকা বাঁচাতে শহর ছেড়ে জীর্ণ কলেজ কোয়ার্টারে উঠে এলাম আমরা। টিলার ধারের এক গর্তমতো জায়গায় টিনের দোচালা ঘর। মাটির দেয়াল, ওপরে চুনের প্রলেপ দেয়া। মেঝে পাকা করিয়ে নিয়েছিলেন বাবা আর অন্য দু'জন অধ্যাপক মিলে। লাগোয়া তিনটি বাসায় তিনটি পরিবার। ও বাসার যুগলের একান্ত-গোপনীয় প্রেমালাম, জগতের কুৎসিতোতম চাপা-স্বরের ঝগড়া কিংবা অস্ফুটে বলা 'ধুর্‌', এ বাসার