Archive - জ্যান 8, 2011 - ব্লগ

বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কবে তৈরি হবে?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভাষা একদিনে জন্মায় না। বাংলা ভাষার জন্মও একদিনে হয়নি। মানুষের মুখে মুখে ধ্বনি বদলে যায়। শব্দ তো ধ্বনি দিয়ে আঁটিবাঁধা মালার মতন। সেও তাই বদলে যায় ধীরে ধীরে। একই সাথে বদলায় তার অর্থও। অনেক দিন পার হয়ে গেলে মনে হয় ভাষাটি একটি নতুন ভাষা হয়ে উঠেছে। বাংলা ভাষার আগেও এদেশে ভাষা ছিল। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মতে, খ্রিষ্টীয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়। কেউ কেউ অবশ্য ধারণা করেন খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতক থেকেই এ ভাষার অস্তিত্ব ছিল। এসব হিসেব থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার যে, বাংলা ভাষার পথ পরিক্রমা কমপক্ষে হাজার বছরের। কিন্তু অবিশ্বাস্য শোনালেও এটাই সত্যি যে, বাংলা ভাষার ব্যাকরণ এখনও তৈরিই হয়নি!
[i]


শীতার্ত দিনের কবিতা

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৮:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনো উঠোনে আমার দাঁতাল জন্তুর মতো
শীতের ছেদন দাঁত বড়ো বেশী হিংস্র হয়ে উঠে
কুয়াশার আবরণে লুকিয়ে কঠিন মুখ
আচম্বিতে সে ঢুকে পড়ে হুট-হাট
জানালার ফাঁকে বসা একচিলতে নরম সুখ
মৃত্যুময় হলুদ বৃন্তের মতো টুপটাপ শিশিরের শব্দে মিশে ঝরে পড়ে
উত্তরের জীর্ণ কপাটের ফাঁক গলে কনকনে ঠান্ডা হাওয়া
শীতল সরীসৃপের মতো হিলহিলে নৈঃশব্দ্যে
ঝরাপাতার বুকজুড়ে ছড়ায় শ্বেত-সন্ত্রাস যত্রতত্র;
নেকড়ের মতো তার জান্তব হিমের ভয়ে সিটিয়ে পড়ে
কুঁকড়ানো বাস্তু কুকুর, চৌকাঠ, জলের কলস,
কানের পাতার কোল, আস্তিনের মলিন গুহা,
লেপের দূরবর্তী কোণ, কেদারার কাঠ, একগাছি বিশীর্ণ আঙুল।


সুন্দরবনের কেওড়াশুটিতে একঘণ্টা

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ১১:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

20101226-_Q8X0336-1 তুমি কি বুঝতে পারছো গতকাল এখানে এসেছিলাম আমরা, জায়গাটা চেনা চেনা লাগছে কি? হুম, আমি জানতাম তুমি বলবে একবার মনে হয় এসেছিলাম আবার মনে হয় না তো ঠিক এরকমই হবে সেই জায়গাটা। আসলে এরকমই হয়, প্রতি মুহূর্তে এখানে রূপ পাল্টায় সুন্দরবন। প্রকৃতির এই বিশাল সম্ভার কখনোই একেবারে পুরোপুরি মেলে দেয় না নিজেকে। তাছাড়া বনের পারিপার্শ্বিকতাও আমাদের দেখার চোখ আর মনকে প্রভাবিত করে। তাই চেনা জায়গাকেও আবার নতুন করে চিনতে হয়।


সাকা: আ জার্নি বাই বোট

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৯:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সাকা: আ জার্নি বাই বোট


XXX আমস্টার্ডামে এক সংক্ষিপ্ত চক্কর

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৮:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify](এই যাত্রায় আমার সাথে কোনও ক্যামেরা ছিলোনা। সঙ্গী বন্ধু ইমানুয়েলের একটা ধ্বজভঙ্গ ক্যানন ছিলো যাতে কিনা প্রায় চার্জার লাগিয়ে ছবি তুলতে হতো, ব্যাটারির এমন টেম্পারমেন্ট। তাই ফেরার পথে একটা নাইকন ৩০০০ ডিএসএলআর কিনে নিয়েছিলাম আমস্টার্ডামের শিপল এয়ারপোর্ট থেকে।)


মরুযাত্রা ৪র্থ পর্ব : শুধুই নীলছবি !

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৫:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখা পড়তে পোস্ট ঢুকুন।


এক নজরে নতুন ও পরিবর্তিত ফিচারগুলো এবং ভবিষ্যত ফিচার

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৪:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নতুন ও পরিবর্তিত ফিচার
লগইন ডায়ালগ বক্সে বাংলা কাজ করে করবে না। মোবাইল থেকে লগইন করতে গেলে এই ফিচারটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে আপনার ইংরেজী লগইন নাম ব্যবহার করে লগইন করুন। আপনার প্রোফাইল > সম্পাদনা পেইজ থেকে আপনার ইংরেজী লগইন নাম খুঁজে পেতে পারেন। এছাড়া আপনার নামের উপর মাউস নিয়ে গেলেও sachaclayatan.com\your_english_login_name দেখাবে। সেখান থেকে আপনার লগইন নাম দেখতে পাবেন।


সাঁঝের মায়ায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ৩:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকাল থেকে বেশ কর্মব্যস্ততার মধ্যে কাটিয়ে বিকেল নাগাদ যখন বাড়ি ফিরি তখন পুরো শরীর জুড়ে এক ধরনের তিক্ত অবসাদ নেমে আসে। এ সময়টা না ভালো লাগে ঘুমিয়ে কাটাতে আর না ভালো লাগে চুপচাপ বসে থাকতে। তাই প্রতিদিনই এ সময়টায় বাইরে বেরিয়ে পড়ি। বাসার কিছুটা দূরেই ঢাকা টু নারায়ণগঞ্জ রেল পথ। রেল লাইন ধরে হাঁটার মজাটা পেয়েছিলাম সেই ছোটবেলায়। প্রতিদিন বিকেলে বাবার হাত ধরে এই রেল লাইন ধরে হাঁটতাম। অবশেষে এটি একটি অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। এখন যদিও বাবা নেই কিন্তু অভ্যাসটা ছাড়তে পারি নি। তবে কখনোই মনে হয় নি আমি একা হাঁটছি। সবসময় আমার পাশে বাবার উপস্থিতি টের পাই। মনে হয় বাবা আমার হাত ধরে পাশেই হাঁটছেন আর বলছেন, “ শিপু, এই যে লোহার পাত দেখছ এর উপর রেলের চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে চলে। যদি কখনো এই পাত থেকে চাকা খানিকটা বিচ্যুত হয়ে যায় তবে আর রক্ষে নেই। মানুষের জীবনটাও ঠিক তেমনি। যেই পথে তোমার চলার কথা তা থেকে খানিকটা সড়ে দাঁড়ালেই ভারসাম্য হারাবে, কখনোই লক্ষে পৌঁছতে পারবে না। তোমার মা নেই, আমিও যে চিরদিন বেচে থাকবো তাও নয়। হয়তো একা একাই তোমাকে পথ চলতে হবে তাই সাবধানে পথ চলবে।” কে জানতো বাবার সেদিনের কথাটা এত শীঘ্রই ফলে যাবে। বাবা যে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত তা কখনোই জানতে পারিনি। তবে বাবাকে প্রায়ই বেশ চিন্তিত দেখতাম। হয়তো ভাবতেন নিজের অবর্তমানে এই বোকা ছেলেটা কী করবে? বিপদে কে পাশে এসে দাঁড়াবে? একদিন শরতের বিকেলে ঠিকই সকল ভাবনার অবসান ঘটিয়ে বাবা বিদায় নিলেন। আর আমি একূল ওকুল হারিয়ে মাঝ নদীতে হাবুডুবু খেতে লাগলাম। বাবার কথা ভাবতে ভাবতে চোখদুটো ভিজে উঠেছে।


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|১৫১-১৬০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ০৮/০১/২০১১ - ১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সতর্কতা:

ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তা বিষয়ে যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে,

তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।