Archive - 2011 - ব্লগ

August 22nd

সন্তাপ ০১

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ৪:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকাল সকালেই আসে রোজ, ঠিকমতো
ঘড়িটা ঘুরছে পুরনো নিয়মে, এই মেঘ
এই রোদ, এই ঝরে বৃষ্টি, সকলই নিয়মবদ্ধ
এই ভুলে যাওয়া, এই দৈনন্দিনতা সেও
নিয়ম, ব্যত্যয় ঘটে না কখনো, সবাই
মানিয়ে নেয়, মেনে নিতে হয়...

আমি বুঝিনা, আমি আসলেই বুঝি না
শুধু রোজনামচার খাতা হাতড়ালে দেখি
বিস্তর সাদা পাতা, বিরাট শূন্যতা


নীরস তরুবর পুরতো ভাতি

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্লেয়ারদের সমবেত বিদ্রোহে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সদ্যই গ্রেগ চ্যাপেলকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছে। তাতে সৌরভও যারপরনাই আনন্দিত হয়েছেন। ওদিকে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডানকান ফ্লেচারের ভারত ইংল্যান্ডে নবুতনছুত হচ্ছে। কিন্তু এমনিতে, প্রশংসা-সমালোচনা মূলত দলের ক্যাপ্টেনের প্রতিই আসে, কোচের দিকে তেমন নয়।


হেঁটে যাই অনাগত মৃত্যুর দিকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১০:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনাঘ্রাত কৌমার্যের প্রাথমিক সময়ে
আত্নসৃষ্ট বর্ণসমষ্টির দিকে চাইলে
নরম বৃষ্টিবিন্দুর আলিঙ্গনাবদ্ধ এক
ভয়ার্ত কবুতরের কথা, তার শোকাহত
নিবেদনে সৃষ্ট উজ্জ্বল চিত্রকল্পের
কথা মনে হয়। একের পর এক
দেহজ পাঠ শেষ করেও কী চমৎকার
অজর, চিরযৌবনা।


কীটপতঙ্গ-কথা (১)

নিটোল এর ছবি
লিখেছেন নিটোল [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১০:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

আমার এক বন্ধুর বলা প্রশ্নটা ছিল অনেকটা এমন দু’টি বন্ধ কামরার একটায় কোনো ছেলে আর অন্যটায় কোনো মেয়ে থাকলে বাইরে থেকে কীভাবে বোঝা সম্ভব যে কোন কামরায় কে আছে? আমি নানান ধরনের উত্তর দেয়ার পরও যখন তা মনঃ পুত হলো না তখন তার উত্তর জানতে চাইলাম। যে বলল,দুই রুমেই বেশ কিছুই তেলাপোকা কোনোভাবে ঢুকিয়ে দিতে হবে আর যে কামরা থেকে চিৎকার শোনা যাবে সে কামরায় মেয়েটা আছে!


আন্না হাজারে এবং আমরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১০:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কে এই আন্না হাজারে?? কেন তার এ দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন??

আন্না হাজারে-"ভারতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয় তার এখনই উপযুক্ত সময়। এখন হয় কিছু করতে হবে, নয় মরতে হবে। স্বাধীনতার জন্য যেভাবে মরণপণ লড়াই করতে হয়, ঠিক সেভাবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে হয় আমরা সফল হব, নয় আমাদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে।"


জিলাপীর প্যাচ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ১০:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় আমি রোজা রাখতাম বা রাখার চেষ্টা করতাম দুটি কারণে। বেগুনী আর জিলাপী খাবার জন্য। আমাদের ছোটবেলায় চিটাগং এ যে জিলাপী পাওয়া যেত তা হল কমলা রং এর ছোট ছোট কিছু বস্তু। আসল মজার জিলাপী প্রথম খাই ঢাকার গাউসিয়ায় নয়/দশ বছর বয়সে। তারপর চট্টগ্রামের জিইসির মোড়ের সেন্ট্রাল প্লাজায় এক জিলাপীর দোকান খুলে যে দোকানের নিয়মিত আনাগোনা ছিল আমি আর আমার বন্ধুদের। একটা নিয়মই ছিল প্রায় প্রতিদিন বিকালে একটা উদ্দেশ্য


সবজি বাগান

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ৭:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জল-মাটির গন্ধে সবজি তরতাজা থাকে
তুমি হাসলে সবজি বাজারে আগুন চড়ে
তারপর ক্রেতারা কিনে থলিতে ভরে
রান্নাঘরে দা-বাটির তলে হাত-পা
কেটে জবাই, খাবার টেবিলে গৃহিনীর
তেলে ভাজা কড়াই, এ টুকুই চাই...


নিবর্তনবাদ

মনামী এর ছবি
লিখেছেন মনামী (তারিখ: সোম, ২২/০৮/২০১১ - ২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি কিছু জানিনা ভাই! রাস্তা দিয়া হাঁইটা যাইতেসিলাম। দেখলাম অনেক লোক জড়ো হয়া রইসে। আউগায় গেলাম, ঠেইলা ঠুইলা সামনে গিয়া দেখি হাড় জির জিরা একটা পোলা, হাতটা বান্দা।

কিছু মনে কইরেন না ভাই, আমার মনে পড়লো তেলাপোকার কথা। তেলাপোকা উল্টায় গেলে যেমন ফড়ফড় করে কিন্তু কিছু করতে পারে না, ঐ রকম আর কি! আমি তেলাপোকা ডরাই। হাইসেন না ভাই, যতই বলেন জিনিসটা আমার সহ্য হয় না। ঘিন্নাও লাগে, আবার ডরও লাগে। তাই তেলাপোকা দেখলেই আমি পিটায় মাইরা ফালাই। উইড়া আসুক আর দৌড়াইয়া যাক, আমার হাত থিকা নিস্তার নাই। ভয়টা তাইলে কমে, শান্তি শান্তি লাগে।


খেরো ভাবনা ১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২১/০৮/২০১১ - ১০:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৃক্ষ কাকে বলে? বৃক্ষ হলো তাই, যার ডালে পাখিদের বসবাস...
বৃক্ষদের আছে নানান প্রজাতি, যেমন রয়েছে পাখিদেরও

আমি কী উপায়ে বৃক্ষ হবো, যাতে আমারও শাখায় এসে বসে বিবিধ পাখিরা?

দেখো, এ-বসন্ত বৃথা চলে যায়...

জলধি রায়
সিলেট


পাগল তোমার জন্য হে

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: রবি, ২১/০৮/২০১১ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিভিল সার্জেন সাহেবের কন্দর্পকান্তি ছেলেটি পড়াশোনায় তুখোড়। লোকে বলত, এছেলে বাঁচলে কালে একটা কেউকেটা না হয়েই যায়না। সেই ছেলে পরীক্ষায় কি এক অঙ্কের উত্তর মেলাতে না পেরে পাগল হয়ে গেল। ঘরে ফিরল বদ্ধ উম্মাদ হয়ে। দিগম্বর হয়ে সারাদিন ঘরের দেয়ালজুড়ে নানারকম আঁক কষে বেড়ায় আর মেলাতে না পেরে ঝপাঝপ মাথায় পানি ঢেলে এসে ভেজা গায়ে আবার লিখতে বসে। সন্তু একদিন দেখে ফিক করে হাসতেই চোখ গোল করে তেড়ে