আব্রাহাম লিঙ্কনের গণতন্ত্র নিয়ে সব থেকে জনপ্রিয় বাক্য হচ্ছে- “Democracy is the government of the people, by the people, for the people”| গণতন্ত্র নিয়ে ধারণা থাকুক আর নাই থাকুক কিন্তু লিঙ্কনের এই বাক্য জীবদ্দশায় শোনেনি এমন মানুষ কম আছে,মোদ্দা কথায় এখন পর্যন্ত গনতন্ত্র পৃথিবীতে সব থেকে সার্থক ও জনপ্রিয় শাসন ব্যাবস্থা| সাদা বাংলায় জনগনের সরকার| জনগণ তার গণতান্ত্রিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে তাকে ক্ষমতায় পাঠায় দেশ ও দশের দেখাশোনা করার জন্য, কিন্তু সমস্যা শুরু হয় ক্ষমতায় যাওয়ার পরেই, জনপ্রতিনিধিদের তখন জন কম,ক্ষমতা বেশি প্রিয় হয়ে যায়, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে যেয়ে আইন দিয়ে নিজের আসন প্রতিষ্ঠা করতেই ব্যাস্ত হয়ে পরেন তারা|জনগনের দুর্ভোগ শুরু হয় সেখান থেকেই|
আমি কখনোই মা হতে চাই না।
- সুমাদ্রি শেখর।
সেই সকাল থেকে হাঁটছি। রুম থেকে বেরুনোর আগে শুকনো দুটো রুটি চিবিয়ে এ কদিনে চুপসে যাওয়া পেটটাকে একটু আদর করে বলেছিলাম, " এই তোর সুযোগ, এ বেলা যদি না ঝরঝরে, নির্মেদ হতে পেরেছিস তো, আর কখনোই পারবি না।" কখনো কখনো এভাবেই উদ্ভট সব প্রবোধ দিতে হয় নিজেকে।
(১)
বাটনে চাপ দিতেই মোবাইলের ওপাশ থেকে নারী-কণ্ঠের রিনিঝিনি বেজে ওঠলো- দাদা কেমন আছেন ?
জী ভালো। আপনি কেমন আছেন ?
জী আমিও ভালো। তো দাদা, আপনাকে রিং করেছি একটা প্রয়োজনে !
বলেন ?
[পুরাতন ছবি, পুরাতন লেখা। ছবি তোলা হয়েছে LG Cookie ফোনের 3MP ক্যামেরা দিয়ে, শেডের ঘষামাজা Picasa দিয়ে]
দ্রব্যমুল্য লাফিয়ে বাড়ে
সংযমের মাস রমজানে
কোথায় কিসে গলদ সেটা
আমজনতা কম জানে ।
আমজনতা ক্ষোভে ফাটে
কবিও ভীষন চমকান
যখন শুনে, মন্ত্রী বলে
“রোজার মাসে কম খান” ।
জুনের এই রৌদ্রদিনে কী এক অদ্ভুত আসক্তি
সারা শরীরে অধিক গরম নিয়ে-ও দীর্ঘ তিন
১. পাতা ও ধূলি
একদিন বিপন্ন দুপুরবেলা আমাদের উঠানে ধূলিঝড়ের সে এক বিস্ময়কর অপরূপ খেলা। কতোরকম শুকনো পাতার বিচিত্র নাচন। তারা কাকে যেনো ঘিরিয়া ঘিরিয়া ঘুরিয়া ঘুরিয়া নাচে আর সুতীব্র বেগে দূরে চ’লে যায় অজানার পথে। আমরা তাদের পিছু পিছু ছুটে বেড়াই। এ বিচিত্র খেলার সঙ্গি হ’তে চাই। কিন্তু আমাদের হতবাক ক’রে তারা যেনো কোন সুদূরে মিলিয়ে যায়। বাতাসের সুতীব্র দাপট আমাদের ঠেলে নিয়ে যায় ঘরের চৌকাঠে দরোজার কোনে।
একটা ব্লগ সিরিজ চালু করার কথা ভাবছি শুধু চলতি পথের ছবি দিয়ে। অনেকটা স্ন্যাপশট ঘরানার হবে। কিন্তু বিষয়বস্তু মন্তাজধর্মী হওয়া চাই। যেমন: টুকরো টুকরো অনেক উপাদান জোড়া লাগিয়ে ছবি হবে কিন্তু উপদানগুলো ছবির বিষয় হবে না, বরং উপাদানগুলো একে অন্যের সাথে যেভাবে মিথষ্ক্রিয়া করবে তাই দিয়ে হবে ছবি।
লোডশেডিং ও ডিজিটাল বাংলাদেশ পরস্পরবিরোধী দু’টি শব্দ। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিজিট সচল রাখার জন্য চায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আন্তরায়। আশার কথা যে, পেছনের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২ জুলাই ১১ আমরা পাঁচ হাজার পঁচিশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছি যা কিনা এ পর্যন্ত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ইতিহাসে সর্বোচ
দেশের বর্তমান সরকারের বয়স প্রায় আড়াই বছর হতে চললো। এর মধ্যেই মানুষ হতাশ। দিনবদলের যে স্বপ্নে বিভোর হয়ে তারা বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো সে স্বপ্ন আস্তে আস্তে ফিকে হতে শুরু করেছে। বাস্তবতা হলো দেশ গত আড়াই বছর আগে যেখানে ছিলো সেখানেই স্থবির হয়ে আছে। দুর্নীতি, চাদাবাজি, সন্ত্রাস, সরকারি দলের পাতিনেতাদের অনায্য দাপট, মন্ত্রীদের আখের গোছানো, দখলবাজি, টেন্ডরবাজি, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি সহ নানা ধরন