Archive - আগ 2013 - ব্লগ

August 5th

অলীক বাতায়ন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ৭:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শঙ্কর ভুলে গেছে চারপাশের সব আসবাব-পত্র, আফ্রিকা দেশটা, তার রেলের চাকরী, মোম্বাসা থেকে কিসুমু লাইনটা, তার দেশ, তার বাবা –মা- সমস্ত জগৎটা শূন্য হয়ে গিয়ে সামনের ওই দুটো জ্বল-জ্বলে আলোর দানায় পরিণত হয়েছে, তার বাইরে শূন্য! অন্ধকার! মৃত্যুর মত শূন্য, প্রলয়ের পরের বিশ্বের মত অন্ধকার !


August 4th

স্মার্ট ফোন কি আসলেই দরকার

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্মার্টফোন নিয়ে আগ্রহ আছে, কিন্তু অতগুলো টাকা খরচের আগে ভালভাবে জেনে নেয়া দরকার, তাই প্রায়ই বিভিন্ন ফোনের রিভিউ পড়ি। রিভিউগুলোতে টেকনিক্যাল দিকগুলো বেশ বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। তবে সেই তথ্যগুলো আমার সিদ্ধান্ত গ্রহণকে প্রভাবিত করতে পারেন না -- কারণ আমার নিজের আসলে কতটুকু এই অতিরিক্ত স্মার্ট-চাহিদাগুলো আছে (চাহিদা = যার জন্য খরচ করা যায়, অর্থনীতির ভাষায়) তা ঠিক


সবুজ সূত্র। ২

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ৭:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বনের গহনে
বিশাল বৃক্ষ থেকে
সবুজ পাতার উপর
ঝাঁপিয়ে পড়ে রোদ
ছায়া হয়ে গেছে

যেন অভিমান
ঝোঁপের ভেতর
সর্পের মতো দলা পাকিয়ে আছে

ছোট ছোট কাঁটা
কীট পতঙ্গ বুনোগন্ধ
আর ছায়ার আঁচড়ে হৃদয় আমার
ভরে ওঠে রক্তে

ছায়া যেন সাকার দেবতা
একেই কী বলে অবহেলা

...

২৬.০৭.২০১৩


অণুগল্প - প্রশ্ন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ৫:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শহরে হঠাৎ জলোচ্ছাস। তীব্র স্রোতে ভেসে যাচ্ছে অনেক কিছু। বাজারের জ্যান্ত মাছ, পাখিসুদ্ধ পাখির খাঁচা, রিকশা, টং দোকান...আরো অনেক কিছু। মানুষও ভেসে যাচ্ছে। তবে শহর হওয়ার কারণে মানুষ ভাসছে কম। কেউ স্থির বাসের ছাদে, কেউ একতলা একতলা বাড়ির ছাদে, কেউ গাছে, কেউ বা জানালার সানশেডের উপর আশ্রয় নিয়েছে। স্রোত আর মানুষের চিৎকারের শব্দ চারিদিকে। প্রকৃতির এই আচমকা স্ফুর্তিতে সবাই আতংকিত, ভীত এবং কিছুটা বিহ্বল।


ডিজিটাল পাঠাগার ম‌্যানেজম‌েন্ট

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ৫:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হিমু গুডরিডস নিয়ে একটা লেখা প্রকাশ করেছে সম্প্রতি। গুডরিডস যে সমস্যাটির সমাধান করে সেটা হচ্ছে বইকে কেন্দ্র করে একটা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরী করা। বন্ধুরা কে কি পড়ছে, কে কি রিভিউ করছে সেসব জানার ফলে বই পড়ার আগ্রহ তৈরী হয়। নিঃসন্দেহে একটা বই কেন্দ্রিক সামাজিক আলোচনার ক্ষেত্র প্রসারে জুড়ি নেই গুডরিডসের।


জর্জ ওরওয়েলের এনিমেল ফার্ম

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ৫:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

200xমোটামুটি বলা যায় দুই নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম জর্জ ওরওয়েলের এনিমেল ফার্ম বইখানা। এক কথায় অসাধারণ। মাত্র একশ পাতা। অর্থাৎ অফিস যাওয়া আসার পথে এক এক দুই ঘন্টার জ্যামকে আনন্দদায়ক করার জন্য যথেষ্ঠ। বইটি ব্রিটিশ কৃষক জোনসের 'ম্যানর ফার্ম' এর পশুপাখিদের জীবনের গল্প। এদের মাঝে


গ্রীক মিথলজি ৬ (আবার যুদ্ধ- জায়ান্ট এবং টাইফোয়িয়াস)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়ের মন বড়ই অদ্ভুত, সে মা যদি গায়া হয়। টাইটান যুদ্ধে জিউস জয়ী হবার পর ক্রোনাসসহ অন্যান্য টাইটানদের টারটারাসে বিভিন্ন রকম শাস্তি দেন। গায়া চেয়েছিলেন তাঁর সন্তান সাইক্লোপস এবং হেকাটনখিরাসদের মুক্তি, তাই জিউসকে ক্রোনাসের বিরুদ্ধে সাহায্য করেছিলেন, কিন্তু তিনি চাননি জিউস আবার টাইটানদের শাস্তি দিক! কারণ টাইটানরাও তো গায়ার সন্তান! তাই টাইটানদের শাস্তিতে ক্ষুদ্ধ গায়া তাঁর আরেক প্রজাতির সন্তান জায়ান্টদের আহবান করলেন। যীশুর জন্মের প্রায় চল্লিশ বছর আগে ওভিদ নামে এক রোমান কবি ছিলেন, তিনি লিখেছেন, গায়া তাঁর জায়ান্ট সন্তানদের আহবান করেছিলেন , “দেবতাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করো”।


বন্যেরা বনে সুন্দর

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ২:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাইকোর্টের ঐ ভবন থেকে যেমনি বলা- “ওগো,
অনেক তো ভাই ঘি খেয়েছ, এবার তুমি ভাগো।
আর দেব না দেশের ভাগা রক্তমাখা পাল্লায়,
এবার কেবল হাল ধরবে দেশের মাঝি-মাল্লায়।”

এইনা শুনে মার্খোরেদের মনটা বেজায় বিলা,
এদেশ-ওদেশ মিলিয়ে শুরু, হয়েছে কত খেলা।
ভিনদেশেতে মিছিল করে মৌদুদীদের চ্যালা-
অধ্যাপকের জাতটা চেনায়, লোক হাসিয়ে ম্যালা।
কাপড় খুলে লেঞ্জা বেরয়, সুশীল হামিদ মীরের,


ছবিব্লগঃ আমার উত্তরবাংলা -১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

না কোন আলাদা রাজ্য নয়। বরং বাংলা, মানে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যেই উত্তর দিকের জেলাগুলো নিয়ে অশোকস্তম্ভের ছাপমারা সরকারী দপ্তর কিংবা ঘেমো আম আদমির প্রাত্যহিক আলাপচারিতা – সবেতেই হাজির উত্তরবঙ্গ। প্রথমেই বলে রাখা ভালো, আজকের প্রবল গ্লোবাল ঝড়ে ভাসতে ভাসতেও যেখানে জন্মেছি, বড় হয়েছি, কাজকম্ম করে বেচে বর্তে আছি, মন ভালো লাগলে বা খারাপ লাগলে যে পথ, জনপদ বা পাহাড়ে ছুটে যাই বারংবার, একটু সফট কর্ণার থাকবে না


দূরবীন

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ১২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ অতীতে চোখ চালিয়ে কদ্দূর পিছনে দেখতে পায়? বেশীর ভাগ ছবি-ই ফোকাসের বাইরে। তবু ডিজিটাইজ করে, পিক্সেল জুড়ে জুড়ে রেন্ডারিং করে নানা ভাঙ্গাচোরা টুকরো থেকে এক একটা ছবি বার করে আনা।

আর পাঁচটা দিনের-ই মত এক সকাল। আবার এক রকম নয়-ও। বই পড়া চলছে। বাবা এসে কোলে তুলে নিল
- চল।
- কোথায়?
- স্কুলে