Archive - ব্লগ

June 25th, 2009

পথিক কি আসলেই পথ হারাইয়াছিল? নাকি ইহাও তাহার একটি চালবাজী...:-?

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবশ্য হইলেও হইতে পারে...আজকাল্কার পথিকেরা বড়ই বেশরম, উহারা আজকাল 'তু চীজ বড়ি হ্যায় মাস্ত মাস্ত'ও গায়না, 'u're beautyful' কইয়া চেচাইতে চেচাইতে কাপড়জামা খুলিয়া নগ্নগাত্রে পানিতে ঝুব্বুস করিয়া ফাল পাড়ে। প্যান্ট যেইখানে পড়ে আর সেইখান থেকে যা উঁকি দেয় উহা যে সকলেরই আছে আর নতুন করিয়া কারও দেখিবার প্রয়োজন নাই উহা তারা যেন বুঝিয়াও বুঝিতে চায়না... ভয় হয় উহাদের এই নিয়ে ধমকাইলে ঐ ধমকের চোটেই আর নিজের ভ...


মিথ্যেপ্রেম ০১

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১০:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

>'< মানুষ দেখতেছে কিন্তু!

'< হুঁহু! ওই পুঁটিমাছই খাও।

'< হুঁ, তো?

ভালো হইছে।

................................
................................

>'< কী হইলো আমার বোড়ো চণ্ডীদাসের? এমন থম্ মাইরা থাইমা গ্যালা ক্যান্?

................................

>'< আরে, হইলোটা কী !

...


ছাত্রসমাজের প্রতি: জগদীশচন্দ্র বসু

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ৮:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভূমিকা: আমাদের কাছে জগদীশচন্দ্র বসুর মূল পরিচয় একজন বিজ্ঞানী হিসেবে; যিনি প্রথম প্রমাণ করেছেন প্রাণীর মতো উদ্ভিদেরও সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা আছে। এছাড়া বেতার যন্ত্রের মূল আবিষ্কারক হিসেবে অনেকেই তাঁর নাম উচ্চারণ করেন যদিও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও পাশ্চাত্যে থাকার সুবিধা কারণে এর আবিষ্কারক হিসেবে বিজ্ঞানী মার্কনির নাম এখন সুপ্রতিষ্ঠিত। কিন্তু এগুলোর পাশাপাশি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র...


আমাদের অন্তর্গত যোদ্ধারা এবং যুদ্ধের পূর্বপ্রস্তুতি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বঃ ভগবানের নৃসিংহ অবতার এবং শুকরের জ্বর
দ্বিতীয় পর্বঃ শুকরের জ্বর এবং আমাদের অন্তর্গত যোদ্ধারা

[বিধিবদ্ধতাহীন সতর্কীকরণঃ আগের দুটি পর্ব না পড়লে এই পর্বটি ঠিকমতো বুঝতে পারবেন না। দেঁতো হাসি ]

বলছিলাম স্পেশাল ফোর্সের কথা। মনে নেই? সেই যে বলেছি আমাদের শরীরে থাকে দুই ধরনের যোদ্ধা। একধরণের যারা "সদাপ্রস্তুত"। আরেক ধরণের যারা "স্পেশাল ফ...


মন পবনের নাও ০৪- সচল পর্ব

নিবিড় এর ছবি
লিখেছেন নিবিড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০০।
সেই অনেককাল আগে আমি যখন সচলের খোঁজ় পেলাম সেই সময়ের কথা। পাঠক হিসেবে নিয়মিত ঘুরাঘুরি করি কিন্তু ভয়ে কিছুই লেখা হয় না। এদিক যাই সেদিক যাই। এর, তার, সাবার লেখা পড়ি কিন্তু ঘুরে ঘুরে একটা জিনিসের বেশি খোঁজ করি। আজকাল অবশ্য সেই জিনিসটার তেমন একটা খোঁজ আর সচলে পাওয়া যায় না, বলা যায় বেশ দূষ্প্রাপ্য সেই জিনিস। ব্যাপারটা হল পাল্টাপাল্টি কমেন্ট। সেইদিন ভাব নিয়ে এক নতুন সচল পাঠক বন্ধু ...


গাঁজিতা ২৫

সাধক শঙ্কু এর ছবি
লিখেছেন সাধক শঙ্কু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৬/২০০৯ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চিটাগুড়ে ছিবড়া দিয়া ছাঁকনি বানায়
কোন ঘরামি খুপড়ি সমান ঝুপড়ি ফানায়

ভর-সাধনে মজমা লুটায় আনাল হক
তেরছা টানে দিলের খাঁচায় ধোঁয়ার ধক্

মাইট্টা খোলে দমভরসায় চক্ষুমারে
ফাইট্টা দিলে শুকনা মাঠে গাঙের ধারে

পাইন্যা বাতাস শুকনা হুতাশ ঝিমায় তূষ
আলগা দিনে পাল্গা মনে ফিরায় হুঁশ

সাধুর ঘরে সাধুর বেশে সাধন করে
আয়নাজ্বরে ধূমবরাবর কলব ঝরে


স্নানক্লান্তি

অনীক আন্দালিব এর ছবি
লিখেছেন অনীক আন্দালিব [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৪/০৬/২০০৯ - ১১:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

small
পানির ফোয়ারা মুখ থেকে অনর্গল সাপের মতো ফোটায় ফোটায় পানি ছুটে আসছে। প্রথমে তারা উচ্ছ্বাসে ঝাপটা দিল আমার কপালে, ঈষৎ নিচু করে রাখা মুখে দ্রুত গড়িয়ে নামল তারা, সদলবলে, সোল্লাসে। চোখের পাতা কেঁপে উঠলো কিছুটা, পানিবিন্দুর ভারে আবেশে বুঁজে এলো। পানির রথের সেদিকে খেয়াল নেই, দুর্দান্ত দাপটে সে গাল, চিবুক, ঠোঁট, থুতনি পেরিয়ে গেল অনায়াসেই। ত...


মৃত্যুচিন্তা

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বুধ, ২৪/০৬/২০০৯ - ১০:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

মৃত্যু কি?

আমরা জানি মানুষ মারা গেলে তার জীবন শেষ হয়। কিন্তু ঠিক কি হলে মানুষ 'মারা যায়'?

ব্যাক্কইল্যা প্রশ্ন, ঠিক? উহুঁ, ভাইবা দেখেন। করুম নে সেই বিশ্লেষন আমরা সামনে।

মৃত্যু নিয়ে আরেকটা প্রচলিত ধারনা আছে - মৃত্যু 'ক্ষতিকর'। এটা নিয়ে বহু দার্শনিক আলোচনা হইছে। মারাই যদি গেলাম তাহলে মৃত্যু ক্ষতিকর কিভাবে? তাছাড়া, মৃত্যুর পর ঠিক কি হচ্ছে সেটা তো আমরা একেবারে হাতেনাতে জানি না; মৃত...


গিট্টু

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ২৪/০৬/২০০৯ - ১০:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমার বগলে লোম নেই
তাই স্লিভলেস পড়ে
অহরহ মগজের বকলেস
খুলে দিতে,
চালে ঘি’তে মিলে
দমবন্ধ পড়ে থাকা
শেষ হয় পোলাওয়ের খাই খাই গন্ধে,
কাবাব রেজালা খতমের পর
বেঁচে থাকা সবেধন শ্রেণীশত্রু
মিত্রপক্ষে নিরন্তর হাই ফাইভ করে যায়
লড়ে যায় তথাস্তু প্রাণায়াম ভালোবেসে
সাইকেডেলিক রেশে
জাগতিক জানালার বাড়িঘর
সরাসর
নিয়মিত মেরামতি
যতিচিহ্নে বহমান কালাজ্বর
ডরপুক ঝাড়ফুঁকে লাভক্ষতি
হালখাতা ...


কখনো লাল কখনো কালো...

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ২৪/০৬/২০০৯ - ৮:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(০১)
ঝনঝন করে মোবাইলটা বেজে ওঠলো অসময়ে। আচমকা গভীর কাচা-ঘুম ভেঙে স্থান-কাল-পাত্র সচেতন হতে হতে কয়েক মুহূর্ত কেটে গেলো। ফোনটা বেজেই চলছে।
সকাল আটটা হয় হয়। শুক্রবার। ‘অফ ডে’-তে নরমালি দেরীতেই বিছানা ছাড়ি। মফস্বলের কর্মময় শাখা-জীবনে ‘অফিস ডে’-তে ভোর ছ’টা বা তারও আগে থেকেই গোটা দিনের ঘড়ি-ধরা যান্ত্রিক রুটিনেই অভ্যস্থ আমরা। ‘ন্যাচার অব জব’টাই এমন যে, তার ব্যত্যয় হওয়ার কোন উপায় নেই, স...