[আইজাক আজিমভ বা আর্থার সি ক্লার্ক আমাদের কাছে যতোটা পরিচিত, ফিলিপ কে ডিক ততোটা নন। আমি নিজেই তাঁর লেখা গল্পগুলো পড়া শুরু করেছি মাত্র কয়েক বছর আগে। তাঁর গল্পগুলোর মধ্যে নিতান্ত গড়মানের গল্প যেমন আছে, তেমনি পাঠককে স্তব্ধ করে দেওয়ার মতো গল্পের সংখ্যাও কম নয়। আমার বিবেচনায় কল্পবিজ্ঞান ছোটোগল্পের মধ্যে সেরাগুলোর মধ্যে আর্থার সি ক্লার্কের "নাইন বিলিয়ন নেইমস অব গড" আর ফিলিপ কে ডিকের "সেকেণ্ড ভ্যারাই
বাংলাদেশে এক ধরনের মানুষ আছে যারা মনে করতে পছন্দ করে বড় বড় আবিস্কার হচ্ছে বাংলাদেশ এ প্রতিনিয়ত। বিদেশি চক্রান্তে এইসব প্রকাশ পাচ্ছে না। আবার অনেকে মনে করে যে আজকে বিজ্ঞানে যা সত্য কালকে সেটা তো মিথ্যা হয়ে যায়। যারা গবেষনা করে অথবা সাধারন বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন যাকোন মানুষ জানে যে, প্রতিটা আবিস্কার কত পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমানিত হয়েছে।
গ্রাম্য শীতের সকালের কেমন যেন একটা নিজস্ব গন্ধ থাকে। হালকা কুয়াশায় সেই গন্ধ মিশে থাকে। মিশে থাকে মেঠো রাস্তার উপর পড়ে থাকা হলদেটে সবুজ পাতায় লেগে থাকা শিশিরে। এই গন্ধ ভর করে ফসলের ক্ষেতে কাকতাড়ুয়ার মাথার উপর বসে থাকা দোয়েল অথবা লেজ ঝোলা ফিঙের ডানায়। ভোরের প্রথম আলোতে যে কৃষক পরম মমতায় হাত বুলায় তাঁর সাধের ফসলে, এই গন্ধ মিশে থাকে তাঁর ধূসর রঙের চাদরে। এই গন্ধ বসত গাড়ে বাঁশ ঝাড়ের শিশিরে ভেজা পাতায় আ
এই লেখাটি উদ্দেশ্য চিকিৎসকদের উপর একটি সীমাবদ্ধতার দায় চাপিয়ে দেয়া নয়।
এই লেখাটির উদ্দশ্য একটি সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতাকে বিবেচনা করা এবং সেই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার পথ খোঁজা।
কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
১
"তোমরা ছেলেরা এতো অগোছালো কেনো?" নাক মুখ কুঁচকে বলে লাইনা। কাঁধের ব্যাগটা নামিয়ে রেখে ধপ করে পড়ে বিছানায়। মাতাল চোখে চারদিক দেখে শুয়ে শুয়ে। ঘরটা মাঝারি আকৃতির, সারা ঘরে হাবিজাবি জিনিসপত্রে ভরা। বইগুলো সব কম্পিউটার ডেস্কে ডাই করে রাখা।
"বিয়ার চলবে নাকি?" জেসন জিজ্ঞেস করে, বিছানায় এলিয়ে পড়ে।
"না বাবা, অনেক খেয়ে ফেলেছি। মাথাটা এমনিতেই কেমন ধরে আছে।"