ব্লগ

পল রোবসনের আত্মজীবনী 'Here I stand'

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১৬/০৮/২০২১ - ২:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘আমি নিগ্রো। যে-বাড়িটায় থাকি তা হার্লেমে- শহরের ভেতরে আর একটা, আমেরিকান নিগ্রো মহানগরীতে।‘- এভাবেই লেখক শুরু করেন তাঁর গল্প। লেখক মানে বিশ্বখ্যাত মনিষী, নব জাগরণের সঙ্গীতের পথিকৃৎ, অভিনেতা, মানবাধিকার কর্মী, হার্লেম রেনেসাঁর অন্যতম পুরোধা পল রোবসন।


'আগুনি'র বিপরীত কম্পাস

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ০৯/০৮/২০২১ - ১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ কেন বই পড়ে? জ্ঞানী হবার জন্য নাকি স্রেফ আনন্দের জন্য? অন্যদের কথা জানি না, আমি পড়ি আনন্দের জন্য। সেই ফাঁকে যদি দুয়েকটা জ্ঞানার্জনের পূণ্য অর্জিত হয় সেটা বাড়তি লাভ।
 
তো, এই পড়াশোনা ব্যাপারটা জ্ঞানার্জনের পাশপাশি মানুষের কল্পনাশক্তির প্রসারণ ঘটায় ব্যাপক ভাবে। আমি নিজে স্কুল বয়স থেকে আজ অবধি হাজার হাজার হাবিজাবি বই গিলে নিজের কল্পনাশক্তির বড়সড় এক পর্বত দাঁড় করিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম জীবনে আর নতুন কিছু পড়ার নাই। কিন্তু কয়েকদিন আগে শেষ করা একটি অভিনব পুস্তকের কাছে আমার সমস্ত কল্পনাশক্তির পর্বতের ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে। আরেকটুর জন্য ধ্বসে পড়েনি।

মজার ব্যাপার হলো, আমি আগ থেকেই জানতাম আমি একটি কল্পকাহিনী পড়তে যাচ্ছি যার সাথে বাস্তবের কোন যোগসূত্র নেই। তবু এই হোঁচট খাবার কারণ কী?
 
জানতে হলে, পড়তে হবে।


পল থমসনের পাহাড়ে প্রথম পাখি দেখা ও বাংলাদেশের জন্য নতুন ৫ পাখি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৮/২০২১ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০০ সালের জানুয়ারি যেমন ছিল একটি নতুন শতাব্দীর সূচনা তেমনই বাংলাদেশের পাখি দেখার জগতে এটাও ছিল এক নতুন পর্বের শুরু। গ্রিমেট এবং ইনস্কিপের দক্ষিণ এশিয়ার পাখি নিয়ে প্রকাশিত প্রথম আধুনিক ফিল্ডগাইড আমাদের ব্যাকপ্যাকে ঠাঁই পেয়েছিল বছর দুই আগে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পাখিদের নিয়ে রবসনের যুগান্তকারী কাজটি কেবল আমাদের হাতে পৌঁছে ছিল। বাংলাদেশের পাহাড়ে শান্তি ঘোষিত হয়েছিল এবং বিদেশীরা সেখানে যাবার


করফু দ্বীপের কল্লোল

জীবনযুদ্ধ এর ছবি
লিখেছেন জীবনযুদ্ধ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৮/০৭/২০২১ - ১১:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


হেমিংওয়ের শেষ ফুটো পয়সা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৭/২০২১ - ১২:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে এক বিশাল ইতিহাস, বিশ্ব জুড়ে প্রবল জনপ্রিয় লেখক আর্নেষ্ট হেমিংওয়ে তখন ফ্লোরিডার ‘কী ওয়েস্টে’ তাঁর ২য় স্ত্রী Pauline Pfeiffer এর সাথে ছিলেন। এবং যে চমৎকার বাড়িতে প্রায় ১০ বছর তারা ছিলেন, যা এখন হেমিওংয়ে জাদুঘর হিসেবে বিখ্যাত, তা মূলত ছিল পাওলিনের ধনবান চাচার বাড়ি। সেই আংকেল গাস আবার ভাতিজির জামাই বিদ্যান হেমিংওয়েকে খুব পছন্দ করতেন, এমনকি তাদের নিয়ে আফ্রিকা ভ্রমণে সমস্ত ব্যয়ভার বহন করেছিলেন, যা


নব্বইয়ের দশকে টাঙ্গুয়ায় পল থমসনের পাখি দেখা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৭/২০২১ - ৯:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে যেকোনো ভ্রমণই শহুরে ব্যস্ত জীবনের কোলাহল ও পাঁশুটে আবহাওয়া থেকে দূরে একটা অসাধারণ পরিবেশে পাখি দেখার চমৎকার সব অভিজ্ঞতা এনে দেয়। কিন্তু জলচর পাখিশুমারির জন্য সেখানে ২০২০ সালে যাবার পরে আমার এখানে প্রথমদিকের ভ্রমণের কথা মনে আসলো। তাই আমি এখানে চেষ্টা করব আশির দশকের টাঙ্গুয়াতে যে তিনটি ভ্রমণ আমরা করেছিলাম সেগুলো নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে। প্রতিটি ভ্রমণেই যেন এই বিশেষ জায়গাটি নিজেকে


আইসিস এর মন্দিরে

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: রবি, ১৮/০৭/২০২১ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক অনেক যুগ পরে একটা ব্লগ লিখতে গিয়ে দেখি A,S ,D, W, Q, E, R, স্পেসবার, লেফট শিফট ইত্যাদি , মানে গেম খেলতে যেইসব কি লাগে, সেগুলো বাদে বাকি কিবোর্ড বিকল হয়ে বসে আছে। তাই বলে কি ব্লগরব্লগর বন্ধ থাকবে? কখনোই না। তাই এসে গেলো গুগল ভয়েস টাইপিং এ লেখা এই টাটকা তাজা ভ্রমন্থণ!
_________________


পল থমসনের প্রথম শ্রীমঙ্গলে পাখি দেখা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১১/০৭/২০২১ - ৪:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৮৬ সালে শ্রীমঙ্গলে পাখি দেখা

-পল থমসন

১৯৮৬র শুরুর দিকে আমি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এসেছিলাম। যদিও আমার অধিকাংশ সময়ই পিএইচডি গবেষণার জন্য তথ্য সংগ্রহের পিছনে যাচ্ছিল তবুও সেই সময় আমি শ্রীমঙ্গলে প্রথম পাখি দেখার জন্য যেতে সক্ষম হই যা সেখানে পরবর্তীতে অসংখ্য ভ্রমণের প্রথমটি হিসেবে মনে আছে।


যে ট্রেন পাকিস্তানে পৌঁছেনি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/০৭/২০২১ - ১০:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখার শিরোনাম দেখে আমি আপনার সম্ভাব্য দুটো প্রতিক্রিয়া কল্পনা করতে পারছি। একটাতে আপনি ভাবছেন যে এটা কোন ট্রেন এক্সিডেন্ট ফ্যাক্সিডেন্ট নিয়ে লেখা, দ্বিতীয় ক্ষেত্রে আপনি বুঝে গেছেন যে এটা ৪৭ এর দেশভাগ কিংবা সেটার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিয়ে লেখা। খুশবন্ত সিং এর 'ট্রেন টু পাকিস্তান ' যদি আপনার পড়া থাকে, আপনি সম্ভবত দ্বিতীয় দলে পড়েছেন। বইটি যদি না পড়ে থাকেন এবং পড়ার ইচ্ছে পোষন করেন, তাহলে একটা স্পয়লার এলার্ট দিয়ে রাখলাম, কারন বইয়ের শেষ পৃষ্ঠার চমকটা কিন্তু আমি এখানে ফাঁস করে দেব! অবশ্য বইটা এত দারুণ যে সেটার পরেও এই বই পড়ে আপনি মুগ্ধ হবেন, শতকরা নব্বই ভাগ গ্যারান্টি।