ব্লগ

সুযোগ

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ৫:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চৈত্রের ভয়াবহ গরমে দাঁড়িয়ে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের মত কুলকুল করে ঘামছিল মাহতাবুদ্দিন। কোথাও বাতাসের একফোঁটা গন্ধ নেই। তার বদলে মানুষের ঘাম, পচে যাওয়া ডাবের চোকলা, নর্দমার নোংরা, পেটের গভীর থেকে তুলে আনা কোন কুকুরের উগরানো বমি, বুক চিরে দেয়া গাড়ির বিকট হর্ণ, রিক্সার টুনটুন, হাত-পা কাটা ভিখারির চিৎকার, আর রাস্তায় থ্যাতলে পরে থাকা কাঁঠালের উপর অসভ্য মাছির ভন ভন শব্দে গুলিস্তান পরিণত হয়েছে ছোট্ট এক টুকরা হাবিয়া দোযখে। বাসের দেখা নেই।


“আপনাদের প্রিয় ছবির নাম” এর তালিকা

শান্ত এর ছবি
লিখেছেন শান্ত [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে এক প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা। সে সময় মুর্শেদ ভাই “আপনাদের প্রিয় ছবির নাম” শীর্ষক একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। সেখানে সবার প্রিয় প্রিয় ছবির নাম দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। তো হলো কি, সচল হাচল অনেকেই তখন তাদের প্রিয় প্রিয় ছবির নামের তালিকা করে দিয়েছিলেন। মুর্শেদ ভাইও বলেছিলেন সব ছবির নাম এক জায়গায় করে একটি সুন্দর তালিকা তৈরী করবেন। কিছুটা করেওছিলেন।


তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবঃ নিকন কুল্পিক্স এ

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[img]DSC_1938 by Shamimur Rahman, on Flickr[/img]

নিকন কুল্পিক্স এ


ঈশপের গল্প (১২১ - ১২৫)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ১২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে রচিত ভিনদেশী এই গল্পগুলি স্থান-কালের সীমানা পেরিয়ে আজো আমাদের চেনা জগতের কথা বলে যায়।

বারে বারে পড়ার মত গল্পগুলিকে একালের বাংলা ভাষায় আমার নিজের মত করে ধরে রাখার ইচ্ছের ফসল এই লেখা। অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়।

সাথে আমার দু-এক কথা, হয়ত মজা করে, হয়ত আরও তীব্রতায়, কিংবা কোন ভিন্ন দেখা থেকে। 


গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য [url=http://www.aesop-fable.com ]http://www.aesop-fable.com [/url]-এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি। গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে।
****************************************


শিক্ষাব্যবস্থার বিভিন্ন ধাপের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: খসড়া বনাম আনুষ্ঠানিক শিক্ষানীতি

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ৬:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রদোষে প্রাকৃতজন: ব্রাত্যজনের উপাখ্যান

দেবদ্যুতি এর ছবি
লিখেছেন দেবদ্যুতি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০১/২০১৬ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পড়ব পড়ব করে কয়েক বছর পার করে দিয়ে অবশেষে এই বই পড়ার সুযোগ হলো এই মাসকয়েক আগে। তাও আবার বন্ধু পড়ছিল, আমি আফসোসমুখে জানিয়েছিলাম যে বইটা আমারও পড়তেই হবে বটে, তাই শুনে এক্কেবারে জন্মদিনের সন্ধ্যায় বই হাতে করে হাজির। একে জন্মদিন, তায় আবার একেবারে অপ্রত্যাশিত উপহার, ধন্যবাদেরও ভাষা যোগায়নি মুখে। আচ্ছা, ধান ভানতে নেমে এমন শিবের গীত না গাওয়াই সমীচীন, সুতরাং পেছনের এইসব হাবিজাবি গল্প তোলা থাক এখনকার মতো, ব


আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৯/০১/২০১৬ - ৫:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Peter S. Cahn যখন University of California at Berkeley (বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়, কারো কারো মতে সর্বোচ্চ) থেকে anthropology তে Peter S. Cahn যখন University of California at Berkeley (বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়, কারো কারো মতে সর্বোচ্চ) থেকে anthropology তে Ph.D.


এলিস ওয়াকার এবং 'দ্যা কালার পারপল"

নাবিলা এর ছবি
লিখেছেন নাবিলা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৯/০১/২০১৬ - ৪:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি একটি অনলাইন লাইব্রেরীর সদস্য। সেখানে ঘুরতে ঘুরতে একদিন চোখে পড়লো একজন ফেরত দিয়ে গেছেন এলিস ওয়াকারের লেখা 'দ্য কালার পারপল'। বিবরণ দেখতেই বেরিয়ে এলো এটি ১৯৮৩ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত। ২০১৫ তে একটি রিডিং উইশলিস্ট ফলো করছিলাম, তাতে পুলিৎজার পুরষ্কার প্রাপ্ত একটি বই পড়বার কথা আছে। এটিই কি পড়বো? ঠিক করার আগে গুডরিডসে ঢুঁ মেরে আসা যাক, দেখি পড়ুয়া বন্ধুরা কে কী বলছেন। গুডরিডসে ঢুকে দেখি বন্ধুদের কোনও বক্তব্য নেই তবে সাড়ে তিনলাখেরও বেশি গুডরিডস সদস্য বইখানা পড়ে ফেলেছেন। ঠিক করে ফেললাম এটিই পড়বো, ঝটপট লাইব্রেরী থেকে নামিয়ে নিলাম, অন্য কেউ নিয়ে নেবার আগেই।


নিজদেশে পরবাসি: হে আমার চেহারা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৯/০১/২০১৬ - ৩:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজদেশে বিদেশী হিসেবে পরিচিত হওয়ার মধ্যে সুবিধা ও অসুবিধা দুটোই আছে ৷ আমার মনে হয় আমার মতো চেহারার লোকজন যারা সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্যক্রমে বিদেশ ভ্রমনের কখনো সখনো সুযোগ পান তাদের সবার কমবেশি এধরণের অভিজ্ঞতা আছে ৷ বিশেষ করে বিমানবন্দর নামক স্থানে ৷ সুবিধার কথায় প্রথমে বলি ৷ যখন দেশে ফিরি, সবুজ পাসপোর্টটা ইমিগ্রেশনে দেখিয়ে পার হই ৷ তারপর যেহেতু পাসপোর্টের আর কোন কাজ নাই আমি আমার হ্যান্ডব্যাগে তা চালান