জন্মগ্রহনের পর থেকে একটি শিশুর পূর্ণবয়স্ক হয়ে বেড়ে ওঠা একটি সম্পূর্ণ এবং সুবিন্যস্ত পদ্ধতির মধ্য দিয়ে হয়ে থাকে। তারপর শিশুটি সময়ের সাথে সাথে বয়স অনুযায়ী আলাদা ভাবে প্রয়োজনীয় এক একটি জিনিস শিখতে থাকে এবং নির্দিষ্ট একটা সময় পরে সবগুলি একত্রিত হয়ে একটি পরিপূর্ণ ব্যক্তি সত্ত্বার বিকাশ ঘটে। এগুলিকে বই এর ভাষায় “Individual Skill” বলা হয়, যেমনঃ কথা বলতে শেখা, হাঁটতে শেখা, খেলাধুলা, নিজের মত করে চিন্তা কর
[justify]আমি যে প্রজেক্টে কাজ করছি সেখানের ক্লায়েন্ট সাইড প্যাকেজ ইঞ্জিনিয়ার অজি। বিশ্বকাপের আগে কইল, কি মিয়া খেলা আছে ত তোমাগ লগে, ঠেলা সাম্লাইতে পারবা, (I think we’ve got a game in the world cup with you guys, do you think you will be able to handle us mate?)
যতবার চোখ বন্ধ করছি চৌদ্দ বছরের বাচ্চাটির ব্যথায় নীল হয়ে যাওয়া মুখটি দেখতে পাচ্ছি। ফেইসবুকে আপলোডেড ভিডিওটি দেখার সাহস করতে পারিনি। আমি কিছুতেই চোখ ঝাপসা হয়ে যাওয়া বন্ধ করতে পারছি না। এই শিশুটির মুখে নিজের সন্তানের মুখ বসে যাচ্ছে বার বার। বাংলাদেশে খুন করা আর কোনো নতুন বিষয় নয়। মানুষ খুন করা হচ্ছে প্রকাশ্যে, জড়ো হয়ে অন্য মানুষ তা দেখছে, ছবি তুলছে, এমনকি ভিডিও বানাচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার সাথ
[justify]সদ্যমৃত আমজাদ খান চৌধুরীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক প্রকাশ থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। আমজাদ খান চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। সেই বিতর্কের সূত্র ধরেই তার মুক্তিযুদ্ধকালে তার ভূমিকা সম্পর্কে বিভিন্ন সূত্র থেকে যতটুকু জানা গেলো তা এখানে একত্র করা হলো। খোঁজ নেওয়ার কাজ এখনো চলছে। এই পোস্টটি সময়ে সময়ে আপডেট করা হবে।
১.
এক চোট বৃষ্টির পর বালিপথে ফুটে উঠল হঠাৎ তোমার নাম
তারপর মাধবী ফুলের গন্ধ সারাটা সন্ধ্যা,
আহা, সুঘ্রাণ!
তখন পড়ি পল ভের্লেন,
কোথাও বাজে একটা বাগেশ্রীর আলাপ......
তখন মনে পড়ে মথুরার দিনগুলি,
=অ=লি=গ=লি=
আর মুরলী মোহন
কে যেন অলখে
সমগ্র আকাশে
এক সাথে জ্বালিয়ে দেয় নিযুত বাতি
বাতাসে ফুলের গন্ধ, রাত্রির আকাশে জ্বলে তোমার নাম।
যে চিঠি রওয়ানা হয়ে গেছে নরসিংদীর পথে
ওখানে আমার কিছু সংশোধনের ছিল...
যেইখানে বলার বিষয় কম সেইখানেই মূলত কথা হয় বেশি। বলার মতো কথা মাত্র একটা থাকলেই কেবল তারে বারবার অন্যভাবে বলতে ইচ্ছা করে; বারবার মনে হয় বাক্যটা সংশোধন করে দিলে বোধ হয় কথাটা আরেকটু ভালো হয়ে উঠবে। অন্যদিকে দরকারি কথাগুলা হয় বড়ো বেশি একবাক্যের; সংশোধন অযোগ্য...
ছোটবেলায় দেখতাম বড়দের কাছে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিলো জীবনের লক্ষ্য বা এইম ইন লাইফ। অচেনা বা কম চেনা লোকজন চিন পরিচিত হতে হতেই ফস করে জিজ্ঞেস করতো - কি হে খোকা, বড় হয়ে কী হবা?
সকালে বিকালে উঠে রোজ অকালে। গোলেমালে ফাঁকতালে বাসে ঝুলে বেহালে। আজ নেই কাল নেই মাল নেই… মৃদু স্বরে গান গাড়িতে বাজে আর আমি রিয়ার ভিউ মিরর দিয়ে দেখি আমার দুই বছরের মেয়ে মন দিয়ে মাথা দুলাচ্ছে গানের তালে তালে। এইটা তার ফেভারিট গান। আমি গলা উঁচিয়ে জিজ্ঞেস করি আব্বু, এইটা কার গান? আমার মেয়ে গম্ভীর কন্ঠে বলে “অন্নব”, বলে আবার মাথা দুলানিতে ফিরে যায়। আমিও মাথা ঝাঁকিয়ে তাল দেই আর গান ধরি অর্ণবের সাথে। ঘুরঘুর ফুরফুর নাকে হাওয়া সুড়সুড় লাগিয়ে বাগিয়ে লোকজন রাগিয়ে টিকাটুলি বাড্ডায় অলিগলি আড্ডায় বকাবে ঠকাবে থুতু দিয়ে চা খাবে রোজ রোজ...।আমার মেয়ে পিছনে তার মাকে বলে মা আব্বু গান কচ্ছে। অন্নব।
পার্টনার’স ইন ক্রাইম বলতে যা বোঝায় মৌলী আমার জীবনে তাই। সেই স্কুলে থাকতে লালমাটিয়ার ভাঙা বাড়ির কালো বিড়ালের রহস্য উদ্ঘাটন থেকে শুরু করে হিল্লিদিল্লী হয়ে রাজস্থান ঘুরাঘুরি সব তার সাথে। কোন এক ঝুম বৃষ্টির সন্ধ্যায় ভিজে ভিজে গেলাম তার অফিসের সামনে চা আর সিঙ্গারা খেতে। চা খেয়ে গল্প করতে করতে বাসায় ফিরব দুইজনে এই রকমই প্ল্যান ছিল।
ঘাসফুল নিয়ে মানুষের মাতামাতি কম। তবে কিছু কিছু ফুল সত্যিই দেখার মতো। আর কিছু ঘাসফুল মানুষের দৃষ্টিই কাড়তে পারে না। তবে কিছু ঘাসফুল আবার একেবারেই আলাদা। চেহারা দিয়ে নয়, গুণ দিয়ে মানুষের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয়। কেশড়ের ফুলের আলাদা সৌন্দর্য নেই। আবার একেবারে অবহেলিত সে নয়। সব মানুষ তাকে চেনে তার গুণের জন্য। অবশ্য সেই গুণ এখন আর তেমন কাজে লাগায় না। ছোটবেলায় রোদে ঘোরাঘুরি করতাম খুব। চুল লাল হয়ে যেত রোদে পুড়ে। সবাই বলে, চুলকটা হয়ে গেছে। শুধু আমার নয় বন্ধুদেরও একই অবস্থা।