এক.
কিছুদিন পরপর একটু আধটু ঘুরে ফিরে না ফেলে আমাদের শরীর এবং মনে ক্লান্তির ছাপ পড়ে; বহুদিন ধরেই আমরা এই রোগে আক্রান্ত। অনেকদিন হয়ে গেল আমরা বিরিশিরি ঘুরে এসেছি তাই রোগের তীব্রতা বড্ড বেড়ে গিয়েছিল তাই দাদা প্রেসক্রিপশন দিলেন ট্যুরে যেতে হবে। কি আর করা! রোগ তো সারাতেই হবে! তাই দাদার প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী চলার সিদ্ধান্ত নিলাম।
বিজ্ঞানভিত্তিক কল্পকাহিনীগুলোতে তো হরহামেশাই মানুষ এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যাতায়াত করে, আবার স্টিভেন স্পিলবার্গের চলচ্চিত্রে নতুন গ্রহে মনুষ্য বসতি স্থাপন করার গল্প দেখে চোখ বড় বড় হয়ে যায় আমাদের সবারই। পৃথিবীর বাইরে আমাদের সৌরজগত এর অন্যান্য গ্রহ নিয়ে আমাদের আজন্ম আগ্রহ। এমন কেউ নেই যার জীবনের কিছুটা সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে তারা দেখে কাটেনি। কল্পনার পাখা মেলে আমরা ওই অসীম শূন্যতার দিকে তাকিয়ে কতো জ
একসময় আমার বদ্ধমূল ধারণা ছিলো বাবার সাথে ছেলেদের কোন আবেগপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে পারে না। ভাবতাম গৃহ যদি হ্য় একটা রাজ্য, বাবার ভুমিকা সেখানে কখনো শাসনকর্তার, আর কখনো বা কোতোয়ালের। আর সন্তানেরা সেখানে যখন তখন শুধুই অপরাধী। কেবল পান থেকে চুন খসার অপেক্ষা।
দুদিন আগে ইন্টারনেটে ‘প্রথম আলো’র একটা খবরের শিরোনাম দেখে ঠোঁটে মুচকি হাসি খেলে গেল,
“রোহিঙ্গাদের জন্য ধর্মভিত্তিক দলের বিক্ষোভ”।
"শিক্ষা' একটি স্বেচ্ছাসেবামূলক উদ্যোগ।
গ্রাম এবং মফস্বলের স্কুল কলেজগুলোর স্বল্পসুবিধাপ্রাপ্ত ছেলেমেয়েদের কাছে প্রচলিত শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি গ্রামের বা মফস্বলের তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে থাকা একজন স্টুডেন্টকে মেইনস্ট্রিমের একটা স্টুডেন্ট যেসব সুযোগ সুবিধা পায় সেগুলোর সাথে পরিচিত করে তোলাও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
সচল আড্ডা
মেহবুবা জুবারের
অনেকদিন থেকেই ভাবছিলাম একটা সচল আড্ডা করার কথা। কিন্তু একা একা কী এসব হয়? তাই মনের ইচ্ছে মনে চেপে রেখে বড় বড় নিশ্বাঃস ফেলে ঢাকার/জার্মানীর সচল আড্ডার বর্ণনা পড়তাম, ছবি দেখতাম আর মনকে বলতাম, দেখিস আমরাও একদিন...
কোন দেয়ালেই ছবিটা মানাচ্ছিল না। যেখানেই ঝোলাই মনে হয় ছবিটা টেরা চোখে তাকিয়ে আছে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটাতেও ফিট করা গেল না। ছবিটাতে সবুজ ত্বকের একটা বাচ্চা ছেলে কেমন একটা অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ব্যাপারটা স্বাভাবিক লাগে না। অথচ যখন আর্ট গ্যালারীতে অনেক ছবির ভিড়ে সাজানো ছিল বোঝা যায়নি। এই একলা ঘরে ছবিটা সামনে রেখে বসতেও কেমন একটা অস্বস্তি লাগছে। ভুল করলাম কিছু?
নামটা নামতা
-----------------------
নামটা নামতা
-----------------------